১২তম বায়োস্কোপ স্টার অ্যাওয়ার্ডে-২০২৪’ উপলক্ষে শ্রেষ্ঠ পরিচালকে ভূষিত হলেন নাজনীন হাসান খান। গত ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ (মঙ্গলবার) সন্ধ্যায় বায়োস্কোপ সাংস্কৃতিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে রাজধানীর কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলা’য় জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে তাকে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
এ সময় নাজনীন হাসান খান-এর হাতে শ্রেষ্ঠ পরিচালকের সম্মানসূচক স্মারক পুরস্কার তুলে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান আলোচক সংস্কৃতিজন পীরজাদা শহীদুল হারুন ও প্রধান অতিথি বিচারপতি সিদ্দিকুর রহমান মিয়া (আপিল বিভাগ, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট)। অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন প্রফেসর ড. মু. নজরুল ইসলাম তামিজী, সভাপতিত্ব করেন শফিকুর রহমান।
সম্মাননা প্রসঙ্গে পরিচালক নাজনীন হাসান খান বলেন, ‘যেকোনো কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ পুরস্কৃত হলে সেটা অবশ্যই ভালো লাগে। এতে করে কাজের প্রতি ভালোবাসা, ভালো লাগা ও দায়বদ্ধতা বেড়ে যায়। নির্মাণের ক্ষেত্রে কোনো নির্দিষ্ট গ-িতে নিজেকে আটকে রাখতে চাই না।
সর্বোচ্চ চেষ্টা করি দর্শকদের কথা মাথায় রেখে কাজ করার। ভবিষ্যতেও সেই ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে। বৈচিত্র্যপূর্ণ গল্প নিয়ে কাজ করাই আমার বৈশিষ্ট্য।’
তিনি আরও বলেন, ‘দায়সারা কাজ আমি পছন্দ করি না। গতানুগতিক কাজের প্রতি আমার কোনো আগ্রহ নেই।
সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সমাজের প্রেক্ষাপট নিয়েই গল্প নির্মাণে স্বাচ্ছন্দ বোধ করি।’
এ সময় তিনি উপস্থিত বিচারকম-লী এবং অতিথিবৃন্দকে কৃতজ্ঞতাস্বরূপ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
১২তম বায়োস্কোপ স্টার অ্যাওয়ার্ডে-২০২৪’ উপলক্ষে শ্রেষ্ঠ পরিচালকে ভূষিত হলেন নাজনীন হাসান খান। গত ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ (মঙ্গলবার) সন্ধ্যায় বায়োস্কোপ সাংস্কৃতিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে রাজধানীর কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলা’য় জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে তাকে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
এ সময় নাজনীন হাসান খান-এর হাতে শ্রেষ্ঠ পরিচালকের সম্মানসূচক স্মারক পুরস্কার তুলে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান আলোচক সংস্কৃতিজন পীরজাদা শহীদুল হারুন ও প্রধান অতিথি বিচারপতি সিদ্দিকুর রহমান মিয়া (আপিল বিভাগ, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট)। অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন প্রফেসর ড. মু. নজরুল ইসলাম তামিজী, সভাপতিত্ব করেন শফিকুর রহমান।
সম্মাননা প্রসঙ্গে পরিচালক নাজনীন হাসান খান বলেন, ‘যেকোনো কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ পুরস্কৃত হলে সেটা অবশ্যই ভালো লাগে। এতে করে কাজের প্রতি ভালোবাসা, ভালো লাগা ও দায়বদ্ধতা বেড়ে যায়। নির্মাণের ক্ষেত্রে কোনো নির্দিষ্ট গ-িতে নিজেকে আটকে রাখতে চাই না।
সর্বোচ্চ চেষ্টা করি দর্শকদের কথা মাথায় রেখে কাজ করার। ভবিষ্যতেও সেই ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে। বৈচিত্র্যপূর্ণ গল্প নিয়ে কাজ করাই আমার বৈশিষ্ট্য।’
তিনি আরও বলেন, ‘দায়সারা কাজ আমি পছন্দ করি না। গতানুগতিক কাজের প্রতি আমার কোনো আগ্রহ নেই।
সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সমাজের প্রেক্ষাপট নিয়েই গল্প নির্মাণে স্বাচ্ছন্দ বোধ করি।’
এ সময় তিনি উপস্থিত বিচারকম-লী এবং অতিথিবৃন্দকে কৃতজ্ঞতাস্বরূপ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।