এবার অভিনেতা মুশফিক আর ফারহান ও অভিনেত্রী ফারিন খান আব্রাম তামিমের চিত্রনাট্য ও সংলাপে ‘মনের মাঝে তুমি’ শিরোনামের নাটকে অভিনয় করেছেন। এটি নির্মাণ করেছেন রুবেল আনুশ। নবাবগঞ্জের বিভিন্ন লোকেশনে শুটিং হয়েছে নাটকটির। নাটকটি শিঘ্রই ইউটিউবে প্রকাশ পাবে।
মূলত মফস্বলের কলোনির গল্পে সাজানো হয়েছে ফারহান-ফারিনের ‘মনের মাঝে তুমি’। কলোনিতে মায়ের সঙ্গে থাকে রাশেদ। সে চরম বাউন্ডুলে। কলোনিতে সারাদিন বন্ধুদের সঙ্গে মজামাস্তিতে মেতে থাকে। কলোনিগুলোতে একটা প্রধান সমস্যা হচ্ছে কলে পানি না থাকা। রাশেদের কলোনিতে একটা ডিপ কল আছে যেখানে সকালে সবাই লাইন দেয় পানির জন্য। রাশেদের মাও ছেলেকে একটাই দায়িত্ব দিয়েছে যে সকালে পানি আনতে হবে।
একদিন সেখানে তন্বীকে দেখে তার প্রেমে পড়ে যায় রাশেদ। তন্বীরা পাশের কলোনিতে নতুন এসেছে, সে তার মামা মামির সাথে থাকে, তার মামার বদলির চাকরি, প্রায়ই বদলি হয় আর তন্বীর মামি সারাক্ষণ তন্বীকে উল্টাপাল্টা বলতে থাকে খারাপ আচরণ করে, তন্বী ভেতরে ভেতরে তার মামির যন্ত্রণা নিতে না পারলেও চুপ করে সহ্য করে যায়, কারণ তার দুনিয়াতে মামা মামি ছাড়া কেউ নেই, মা বাবা এক্সিডেন্টে মারা গেছে। এক সময় তন্বীকে ফলো করে, তার বাসার কাছে গিয়ে দাড়িয়ে থাকে রাশেদ।
তন্বীও বুঝতে পারে যে রাশেদ তাকে পছন্দ করে। হঠাৎ করে রাশেদ দেখে যে তন্বী পানি নিতে আসছে না, খবর পায় যে তন্বীদের কলোনির কলটা ঠিক করেছে যে কারণে সে আসছে না, তো ঐ রাতেই রাশেদ আর তার বন্ধুরা মিলে পাশের কলোনির কলটা খুলে নিয়ে আসে।
পরদিন সকালে তন্বী আবার আসে পানি নিতে। অন্যদিকে তন্বী কিছুটা মনমরা কারণ তার মামি তার বিয়ের জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। এরপর কয়েকদিন তন্বীকে খুঁজে পায়না রাশেদ, তার বাড়ির আশেপাশেই দাড়িয়ে থাকে সে। এভাবেই এগোতে থাকে নাটকের গল্প।
শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪
এবার অভিনেতা মুশফিক আর ফারহান ও অভিনেত্রী ফারিন খান আব্রাম তামিমের চিত্রনাট্য ও সংলাপে ‘মনের মাঝে তুমি’ শিরোনামের নাটকে অভিনয় করেছেন। এটি নির্মাণ করেছেন রুবেল আনুশ। নবাবগঞ্জের বিভিন্ন লোকেশনে শুটিং হয়েছে নাটকটির। নাটকটি শিঘ্রই ইউটিউবে প্রকাশ পাবে।
মূলত মফস্বলের কলোনির গল্পে সাজানো হয়েছে ফারহান-ফারিনের ‘মনের মাঝে তুমি’। কলোনিতে মায়ের সঙ্গে থাকে রাশেদ। সে চরম বাউন্ডুলে। কলোনিতে সারাদিন বন্ধুদের সঙ্গে মজামাস্তিতে মেতে থাকে। কলোনিগুলোতে একটা প্রধান সমস্যা হচ্ছে কলে পানি না থাকা। রাশেদের কলোনিতে একটা ডিপ কল আছে যেখানে সকালে সবাই লাইন দেয় পানির জন্য। রাশেদের মাও ছেলেকে একটাই দায়িত্ব দিয়েছে যে সকালে পানি আনতে হবে।
একদিন সেখানে তন্বীকে দেখে তার প্রেমে পড়ে যায় রাশেদ। তন্বীরা পাশের কলোনিতে নতুন এসেছে, সে তার মামা মামির সাথে থাকে, তার মামার বদলির চাকরি, প্রায়ই বদলি হয় আর তন্বীর মামি সারাক্ষণ তন্বীকে উল্টাপাল্টা বলতে থাকে খারাপ আচরণ করে, তন্বী ভেতরে ভেতরে তার মামির যন্ত্রণা নিতে না পারলেও চুপ করে সহ্য করে যায়, কারণ তার দুনিয়াতে মামা মামি ছাড়া কেউ নেই, মা বাবা এক্সিডেন্টে মারা গেছে। এক সময় তন্বীকে ফলো করে, তার বাসার কাছে গিয়ে দাড়িয়ে থাকে রাশেদ।
তন্বীও বুঝতে পারে যে রাশেদ তাকে পছন্দ করে। হঠাৎ করে রাশেদ দেখে যে তন্বী পানি নিতে আসছে না, খবর পায় যে তন্বীদের কলোনির কলটা ঠিক করেছে যে কারণে সে আসছে না, তো ঐ রাতেই রাশেদ আর তার বন্ধুরা মিলে পাশের কলোনির কলটা খুলে নিয়ে আসে।
পরদিন সকালে তন্বী আবার আসে পানি নিতে। অন্যদিকে তন্বী কিছুটা মনমরা কারণ তার মামি তার বিয়ের জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। এরপর কয়েকদিন তন্বীকে খুঁজে পায়না রাশেদ, তার বাড়ির আশেপাশেই দাড়িয়ে থাকে সে। এভাবেই এগোতে থাকে নাটকের গল্প।