শুরু হলো বাংলাদেশে মণিপুরী সম্প্রদায়ের বিলুপ্তপ্রায় উৎসব ‘লাই হরাওবা’। এ বছর জাতীয় উদ্যোগ ও আন্তর্জাতিক সহায়তায় উৎসবটির আয়োজন করা হয়। আজ ২৩ থেকে ২৫ এপ্রিল মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার আদমপুরের তেতইগাঁও গ্রামে মণিপুরী কালচারাল কমপ্লেক্সে উৎসব অনুষ্ঠিত হবে। ‘লাই হরাওবা’ মণিপুরী সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রাচীন ও তাৎপর্যপূর্ণ একটি উৎসব। এর আক্ষরিক অর্থ ‘দেবতাদের আনন্দ উৎসব’। এটি সৃষ্টি, দিব্যসত্তা, বিশ্বতত্ত্ব এবং সম্প্রীতির এক গভীর উদযাপন, যা প্রকাশিত হয় জটিল ও অনন্য ধারাবাহিক আচার-অনুষ্ঠান, ঐতিহ্যবাহী সংগীত, মন্ত্রপাঠ এবং মাইবি জাগোইয়ের মতো স্বতন্ত্র নৃত্যশৈলী উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে। এই উৎসব মণিপুরী সাংস্কৃতিক ও আধ্যাত্মিক পরিচয়ের প্রাণ, যা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে হস্তান্তরিত হয়ে আসছে। উৎসবের বিস্তারিত তুলে ধরে সম্প্রতি কমলগঞ্জ প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করে ‘লাই হরাওবা’ আয়োজক কমিটি। উৎসবে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন তারা।
বাংলাদেশি মনিপুরীদের বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ‘লাই হরাওবা’ সংরক্ষণ, লালন ও বিকাশে এগিয়ে এসেছে জাতিসংঘ শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেস্কো, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, আইজিসিসি, পৌরৈ অপোকপা মরুপ বাংলাদেশ, সাধনা, কনসোটিয়াম অব আইসিএইচ বাংলাদেশ।
এরই অংশ হিসেবে দেশের ৮ বিভাগের ৮ জাতিগোষ্ঠী তাদের ৮টি সাংস্কৃতিক উৎসব উদযাপন করছে। ‘লাই হারাওবা’ মণিপুরী সম্প্রদায় এবং সিলেট বিভাগের প্রতিনিধিত্বকারী সাংস্কৃতিক উৎসব। সহনশীলতা ও বহুত্ববাদের চেতনায় লালিত বাংলাদেশের বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যে মণিপুরীদের এ উৎসবটি বিশেষ অবদান রাখছে।
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫
শুরু হলো বাংলাদেশে মণিপুরী সম্প্রদায়ের বিলুপ্তপ্রায় উৎসব ‘লাই হরাওবা’। এ বছর জাতীয় উদ্যোগ ও আন্তর্জাতিক সহায়তায় উৎসবটির আয়োজন করা হয়। আজ ২৩ থেকে ২৫ এপ্রিল মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার আদমপুরের তেতইগাঁও গ্রামে মণিপুরী কালচারাল কমপ্লেক্সে উৎসব অনুষ্ঠিত হবে। ‘লাই হরাওবা’ মণিপুরী সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রাচীন ও তাৎপর্যপূর্ণ একটি উৎসব। এর আক্ষরিক অর্থ ‘দেবতাদের আনন্দ উৎসব’। এটি সৃষ্টি, দিব্যসত্তা, বিশ্বতত্ত্ব এবং সম্প্রীতির এক গভীর উদযাপন, যা প্রকাশিত হয় জটিল ও অনন্য ধারাবাহিক আচার-অনুষ্ঠান, ঐতিহ্যবাহী সংগীত, মন্ত্রপাঠ এবং মাইবি জাগোইয়ের মতো স্বতন্ত্র নৃত্যশৈলী উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে। এই উৎসব মণিপুরী সাংস্কৃতিক ও আধ্যাত্মিক পরিচয়ের প্রাণ, যা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে হস্তান্তরিত হয়ে আসছে। উৎসবের বিস্তারিত তুলে ধরে সম্প্রতি কমলগঞ্জ প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করে ‘লাই হরাওবা’ আয়োজক কমিটি। উৎসবে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন তারা।
বাংলাদেশি মনিপুরীদের বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ‘লাই হরাওবা’ সংরক্ষণ, লালন ও বিকাশে এগিয়ে এসেছে জাতিসংঘ শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেস্কো, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, আইজিসিসি, পৌরৈ অপোকপা মরুপ বাংলাদেশ, সাধনা, কনসোটিয়াম অব আইসিএইচ বাংলাদেশ।
এরই অংশ হিসেবে দেশের ৮ বিভাগের ৮ জাতিগোষ্ঠী তাদের ৮টি সাংস্কৃতিক উৎসব উদযাপন করছে। ‘লাই হারাওবা’ মণিপুরী সম্প্রদায় এবং সিলেট বিভাগের প্রতিনিধিত্বকারী সাংস্কৃতিক উৎসব। সহনশীলতা ও বহুত্ববাদের চেতনায় লালিত বাংলাদেশের বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যে মণিপুরীদের এ উৎসবটি বিশেষ অবদান রাখছে।