অনুষ্ঠিত হয়েছে জাতীয় চলচ্চিত্র সংসদ সম্মেলন ২০২৫। এদিন ফেডারেশন অফ ফিল্ম সোসাইটিজের নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। ১০ মে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের সেমিনার কক্ষে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সারাদেশ থেকে ৪০টি সংগঠনের প্রতিনিধিরা এ আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন। অনলাইনে যুক্ত হয়েছেন আরও ৫টি সংগঠন। সম্মেলন থেকে সর্বসম্মতি ক্রমে জহিরুল ইসলাম কচিকে বাংলাদেশ ফেডারেশন অফ ফিল্ম সোসাইটিজের সভাপতি এবং মোহাম্মদ নূরউল্লাহকে সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করা হয়। বিদায়ী সভাপতি, প্রবীণ চলচ্চিত্র সংসদ কর্মী প্রফেসর আব্দুস সেলিম বলেন, নতুন মেধাবীদের হাতে সংগঠনের দায়িত্ব অর্পণ করে কিছুটা ভারমুক্ত অনুভব করছি। আশাকরি যারা দায়িত্ব নিয়েছেন, সংগঠনকে সবার জন্য উন্মুক্ত রাখবেন এবং তরুন চলচ্চিত্র সংসদকর্মী দের দাবী অনুযায়ী প্রান্তিক সংগঠনগুলোর বিকাশের প্রতিও মনযোগী হবেন! এই সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত চলচ্চিত্র সংসদগুলির প্রতিনিধিরা তাদের নিজ নিজ সংগঠনের কার্যক্রমের বিবরণ দেন।
আলোচনায় উঠে আসে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী আয়োজনের চ্যালেঞ্জ, দর্শক সংকট, আর্থিক সীমাবদ্ধতা এবং মানসম্পন্ন চলচ্চিত্রের অভাবের মতো বিভিন্ন সমস্যা। একইসঙ্গে, তৃণমূল পর্যায়ে চলচ্চিত্র সংস্কৃতির বিকাশ, নতুন দর্শক তৈরি এবং স্থানীয় প্রতিভাকে সুযোগ দেয়ার মতো সম্ভাবনাগুলোও সম্মেলনে গুরুত্বের সঙ্গে আলোচিত হয়। বাংলাদেশ ফেডারেশন অফ ফিল্ম সোসাইিটজের সভাপতি হিসেবে নতুন দায়িত্ব গ্রহন করে জহিরুল ইসলাম কচি বলেন, নতুন পরিবির্তত পরিস্থিতিতে চলিচ্চত্র আন্দোলনের আয়োজন ও ভাবনা আধুনিক বাস্তব সম্মত থাকা উচিত। সম্মেলনের মাধ্যমে প্রান্তিক কন্ঠস্বর শোনা হয়েছে। শীঘ্র্রই বাস্তবায়ন করা হবে। সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করে মোহাম্মদ নূরউল্লাহ জানান, এই সম্মেলনের মূল উদ্দেশ্য হলো দেশের চলচ্চিত্র সংসদগুলোকে একটি প্ল্যাটফর্মে একত্রিত করা এবং তাদের সমস্যা ও সম্ভাবনাগুলো সম্পর্কে অবগত হওয়া। ফেডারেশন ভবিষ্যতে এই সংসদগুলোর কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
রোববার, ১১ মে ২০২৫
অনুষ্ঠিত হয়েছে জাতীয় চলচ্চিত্র সংসদ সম্মেলন ২০২৫। এদিন ফেডারেশন অফ ফিল্ম সোসাইটিজের নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। ১০ মে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের সেমিনার কক্ষে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সারাদেশ থেকে ৪০টি সংগঠনের প্রতিনিধিরা এ আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন। অনলাইনে যুক্ত হয়েছেন আরও ৫টি সংগঠন। সম্মেলন থেকে সর্বসম্মতি ক্রমে জহিরুল ইসলাম কচিকে বাংলাদেশ ফেডারেশন অফ ফিল্ম সোসাইটিজের সভাপতি এবং মোহাম্মদ নূরউল্লাহকে সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করা হয়। বিদায়ী সভাপতি, প্রবীণ চলচ্চিত্র সংসদ কর্মী প্রফেসর আব্দুস সেলিম বলেন, নতুন মেধাবীদের হাতে সংগঠনের দায়িত্ব অর্পণ করে কিছুটা ভারমুক্ত অনুভব করছি। আশাকরি যারা দায়িত্ব নিয়েছেন, সংগঠনকে সবার জন্য উন্মুক্ত রাখবেন এবং তরুন চলচ্চিত্র সংসদকর্মী দের দাবী অনুযায়ী প্রান্তিক সংগঠনগুলোর বিকাশের প্রতিও মনযোগী হবেন! এই সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত চলচ্চিত্র সংসদগুলির প্রতিনিধিরা তাদের নিজ নিজ সংগঠনের কার্যক্রমের বিবরণ দেন।
আলোচনায় উঠে আসে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী আয়োজনের চ্যালেঞ্জ, দর্শক সংকট, আর্থিক সীমাবদ্ধতা এবং মানসম্পন্ন চলচ্চিত্রের অভাবের মতো বিভিন্ন সমস্যা। একইসঙ্গে, তৃণমূল পর্যায়ে চলচ্চিত্র সংস্কৃতির বিকাশ, নতুন দর্শক তৈরি এবং স্থানীয় প্রতিভাকে সুযোগ দেয়ার মতো সম্ভাবনাগুলোও সম্মেলনে গুরুত্বের সঙ্গে আলোচিত হয়। বাংলাদেশ ফেডারেশন অফ ফিল্ম সোসাইিটজের সভাপতি হিসেবে নতুন দায়িত্ব গ্রহন করে জহিরুল ইসলাম কচি বলেন, নতুন পরিবির্তত পরিস্থিতিতে চলিচ্চত্র আন্দোলনের আয়োজন ও ভাবনা আধুনিক বাস্তব সম্মত থাকা উচিত। সম্মেলনের মাধ্যমে প্রান্তিক কন্ঠস্বর শোনা হয়েছে। শীঘ্র্রই বাস্তবায়ন করা হবে। সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করে মোহাম্মদ নূরউল্লাহ জানান, এই সম্মেলনের মূল উদ্দেশ্য হলো দেশের চলচ্চিত্র সংসদগুলোকে একটি প্ল্যাটফর্মে একত্রিত করা এবং তাদের সমস্যা ও সম্ভাবনাগুলো সম্পর্কে অবগত হওয়া। ফেডারেশন ভবিষ্যতে এই সংসদগুলোর কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।