বিবেকানন্দ থিয়েটারের ২৩তম প্রযোজনা ‘উত্তরণ’। নাটকটি লিখেছেন অপূর্ব কুমার কুণ্ডু। নির্দেশনার পাশাপাশি এতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করছেন শুভাশীষ দত্ত তন্ময়। রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে আজ সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে নাটকটির ৩৩তম প্রদর্শনী হবে। এমনটাই জানিয়েছে দলটি। নাটকটি নির্মাণের বিভিন্ন পর্বে মঞ্চ নির্মাণে থাকছেন ফজলে রাব্বি সুকর্ত, আলোয় পলাশ হেনড্রি সেন, মিউজিক ও পোস্টারে হামিদুর রহমান পাপ্পু, পোশাক ও রূপসজ্জায় নির্দেশক নিজেই। শুভাশীষ দত্ত তন্ময় ছাড়াও নাটকটিতে অভিনয় করেছেন শান্তনু সাহা, রাজীব দেব অমিত, সুধাংশু নাথ, শফিকুল ইসলাম, রিমন সাহা, সুমিত চন্দ্র দাস, অভয় সাহা, প্লাবন আহমেদসহ অনেকে। নাটকের কাহিনি উত্তরণকে ঘিরে। একজন মানুষ উত্তরণ, যে তার পঙ্কিল জীবন থেকে ঘুরে দাঁড়াতে চায়, প্রচলিত পথভ্রষ্ট জীবন থেকে বেরিয়ে আসতে চায়, দুহাত দিয়ে কুয়াশার মতো ঘিরে ধরা অন্ধকারকে সরিয়ে আলোর পথের যাত্রী হতে চায়। কিন্তু মানুষের ভিড়ে, মানুষের নির্ধারিত অভিসম্পাতের মাঝে দাঁড়িয়ে উত্তরণরা কি শেষ পর্যন্ত ঘুরে দাঁড়াতে পারে। কেউ কি পথপ্রদর্শক হয়ে তাদের সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার পথ দেখিয়ে দেয়। উত্তরণদের কি শেষ পর্যন্ত জীবনে উত্তরণ দেখা দেয় এই নিয়েই নাটক ‘উত্তরণ’।
নির্দেশক-অভিনেতা শুভাশীষ দত্ত তন্ময় জানালেন, ‘বিবেকানন্দ থিয়েটারের হয়ে নাট্যকারের কাছে চাওয়া ছিল, দলগত অভিনয় উপযোগী ও কাল্পনিক চরিত্রের সম্মিলনের নাটক। তিনি আমাদের চাওয়াকে প্রাধান্য দিয়ে তার করণীয় কাজটা করেছেন। আমিসহ এই নাটকের অভিনয়শিল্পীরা চেষ্টা করছি দর্শকের সামনে জীবন্ত অনুভূতি ফুটিয়ে তুলতে। অভিনয়, নির্দেশনা এবং দলের সামগ্রিক কর্ম-সম্পাদনায় নিজেকে নিয়োজিত রেখে আমার সামগ্রিক ভাবনায় আছে ‘উত্তরণ’ নাটককে সাজিয়ে-গুছিয়ে দর্শকের সামনে উপস্থাপন করা। ৩৩তম মঞ্চায়ন সে চেষ্টারই ধারাবাহিকতা।’ ‘উত্তরণ’ নাটকের নাট্যকার অপূর্ব কুমার কুণ্ড বলেন, ‘পথভ্রষ্ট মানুষ চায় মূল পথে ফিরে আসতে, যেমনইভাবে গভীর আঁধার পেরিয়ে মানুষ নব প্রভাতের আলোর অপেক্ষা করে। সূর্যোদয়ে যেমন আলোর প্রকাশ, তেমনি নাটক ‘উত্তরণ’ জ্ঞানালোকের এক প্রজ্বলিত আভা। এই উত্তরণ অনেকটা বৃক্ষের মতো, যার শিকড় মাটির তলে অন্ধকারে পচা মাটিতে, অথচ যে ডালে ডালে ফুলে ফলে ধরিত্রীকে রঙ্গিন করে, নিজের জীবনকে সার্থক করে। পচা মাটি এখানে উত্তরণদের জীবিকা আর ফুল-ফল তাদের জীবনবোধ এবং বোধ থেকে উচ্চারিত সংলাপ। এক ঘণ্টার নাটকটি দর্শককে জ্ঞান-বোধ-বিনোদন বিবেচনায় অর্থপূর্ণ করবে বলেই বিশ্বাস।’
বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫
বিবেকানন্দ থিয়েটারের ২৩তম প্রযোজনা ‘উত্তরণ’। নাটকটি লিখেছেন অপূর্ব কুমার কুণ্ডু। নির্দেশনার পাশাপাশি এতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করছেন শুভাশীষ দত্ত তন্ময়। রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে আজ সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে নাটকটির ৩৩তম প্রদর্শনী হবে। এমনটাই জানিয়েছে দলটি। নাটকটি নির্মাণের বিভিন্ন পর্বে মঞ্চ নির্মাণে থাকছেন ফজলে রাব্বি সুকর্ত, আলোয় পলাশ হেনড্রি সেন, মিউজিক ও পোস্টারে হামিদুর রহমান পাপ্পু, পোশাক ও রূপসজ্জায় নির্দেশক নিজেই। শুভাশীষ দত্ত তন্ময় ছাড়াও নাটকটিতে অভিনয় করেছেন শান্তনু সাহা, রাজীব দেব অমিত, সুধাংশু নাথ, শফিকুল ইসলাম, রিমন সাহা, সুমিত চন্দ্র দাস, অভয় সাহা, প্লাবন আহমেদসহ অনেকে। নাটকের কাহিনি উত্তরণকে ঘিরে। একজন মানুষ উত্তরণ, যে তার পঙ্কিল জীবন থেকে ঘুরে দাঁড়াতে চায়, প্রচলিত পথভ্রষ্ট জীবন থেকে বেরিয়ে আসতে চায়, দুহাত দিয়ে কুয়াশার মতো ঘিরে ধরা অন্ধকারকে সরিয়ে আলোর পথের যাত্রী হতে চায়। কিন্তু মানুষের ভিড়ে, মানুষের নির্ধারিত অভিসম্পাতের মাঝে দাঁড়িয়ে উত্তরণরা কি শেষ পর্যন্ত ঘুরে দাঁড়াতে পারে। কেউ কি পথপ্রদর্শক হয়ে তাদের সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার পথ দেখিয়ে দেয়। উত্তরণদের কি শেষ পর্যন্ত জীবনে উত্তরণ দেখা দেয় এই নিয়েই নাটক ‘উত্তরণ’।
নির্দেশক-অভিনেতা শুভাশীষ দত্ত তন্ময় জানালেন, ‘বিবেকানন্দ থিয়েটারের হয়ে নাট্যকারের কাছে চাওয়া ছিল, দলগত অভিনয় উপযোগী ও কাল্পনিক চরিত্রের সম্মিলনের নাটক। তিনি আমাদের চাওয়াকে প্রাধান্য দিয়ে তার করণীয় কাজটা করেছেন। আমিসহ এই নাটকের অভিনয়শিল্পীরা চেষ্টা করছি দর্শকের সামনে জীবন্ত অনুভূতি ফুটিয়ে তুলতে। অভিনয়, নির্দেশনা এবং দলের সামগ্রিক কর্ম-সম্পাদনায় নিজেকে নিয়োজিত রেখে আমার সামগ্রিক ভাবনায় আছে ‘উত্তরণ’ নাটককে সাজিয়ে-গুছিয়ে দর্শকের সামনে উপস্থাপন করা। ৩৩তম মঞ্চায়ন সে চেষ্টারই ধারাবাহিকতা।’ ‘উত্তরণ’ নাটকের নাট্যকার অপূর্ব কুমার কুণ্ড বলেন, ‘পথভ্রষ্ট মানুষ চায় মূল পথে ফিরে আসতে, যেমনইভাবে গভীর আঁধার পেরিয়ে মানুষ নব প্রভাতের আলোর অপেক্ষা করে। সূর্যোদয়ে যেমন আলোর প্রকাশ, তেমনি নাটক ‘উত্তরণ’ জ্ঞানালোকের এক প্রজ্বলিত আভা। এই উত্তরণ অনেকটা বৃক্ষের মতো, যার শিকড় মাটির তলে অন্ধকারে পচা মাটিতে, অথচ যে ডালে ডালে ফুলে ফলে ধরিত্রীকে রঙ্গিন করে, নিজের জীবনকে সার্থক করে। পচা মাটি এখানে উত্তরণদের জীবিকা আর ফুল-ফল তাদের জীবনবোধ এবং বোধ থেকে উচ্চারিত সংলাপ। এক ঘণ্টার নাটকটি দর্শককে জ্ঞান-বোধ-বিনোদন বিবেচনায় অর্থপূর্ণ করবে বলেই বিশ্বাস।’