নিউইয়র্কে দু’দিনব্যাপী ‘উত্তর আমেরিকা রবীন্দ্র উৎসব’ শেষ হয়েছে। ৬ মে শনিবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টায় প্রথম দিনের অনুষ্ঠান উদ্ধোধন করেন একুশে পদক প্রাপ্ত কথা সাহিত্যিক ড. জ্যোতি প্রকাশ দত্ত। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক ড. নুরুন নবী।
দ্বিতীয় দিন ৭ মে সকাল ১১ টায় সাহিত্য সম্মেলনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন আলোলিকা মুখোপাধ্যায় (ভারত), বিশেষ অতিথি পুরবী বসু (বাংলাদেশ)।
দুইদিনের বিভিন্ন পর্ব উদ্বোধন করেন চিত্রশিল্পী মতলুব আলী, রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, চিত্রশিল্পী খুরশিদ আলম সেলিম,ড.পূরবী বসু প্রমূখ।
ভারত, বাংলাদেশ, ব্রিটেন, জার্মানী, কানাডা, মেক্সিকো ও যুক্তরাষ্ট্রে থেকে কবি, লেখক, শিল্পী, সাহিত্যিক, কলাকুশলী ও রবীন্দ্র অনুরাগীরা অংশ নেন। এ ছাড়াও বাংলাদে ও ভারতের অন্তত: ১৫টি সংগঠন অংশ নেন।
টানা দুইদিন মোট ৫৪টি অনুষ্ঠান দিয়ে সাজানো হয়েছিল এই উৎসব। এর মধ্যে উল্লেখ যোগ্য অনুষ্ঠান ছিল তথ্যচিত্র ‘শিল্পীর চোখে রবীন্দ্রনাথ’,ও ‘ভিনদেশীর চর্চায় রবীন্দ্রনাথ’, শিশুদের চিত্রাঙ্কন ‘রুপের অতীত রুপ’ নাটক ‘রক্তকরবী; ও ‘শেষের কবিতা’, নৃত্যনাট্য-তাসের দেশ (ইংরেজীতে), ‘কার মিলন চাও বিরহী’, ‘ভানু সিংহের পদাবলী’ ‘ওরা সন্ধ্যার মেঘমালা’ মহিতোষ তালুকদারের পরিচালনায় ‘শতকন্ঠে গান’ ফ্যাশন শো- ‘বসনে ভূষণে রবির চয়নে’, বিতর্ক: আমিই রবীন্দ্রনাথের শ্রেষ্ঠ চরিত্র, চন্দ্রীল ভট্টাচার্যের স্মারক বক্তৃতা,‘আলোয় ভুবন ভরা’, ‘আন্তর্জাতিক রবীন্দ্রনাথ’।
উৎসবে বিভিন্ন পর্বে অংশ গ্রহন করেন ড. গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পীভাক , ডা. মো: মনিরুল ইসলাম (বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল),রনধীর জয়সুয়াল (ভারতের কনসাল জেনারেল),ভাষাবিজ্ঞানী ড.পবিত্র সরকার,সাংবাদিক সৈয়দ মুহাম্মদ উল্লাহ ও মনজুর আহমদ,কবি নাজমুন নেছা পিয়ারী,তার্কিক চন্দ্রীল ভট্টাচার্য, ড. জিয়াউদ্দীন আহমেদ,লেখক হাসান ফেরদৌস,সাংবাদিক শ্যামল দত্ত, রনদেব সরকার, লেখক আলোলিকা মুখোপাধ্যায়, তার্কিক রাহাত হোসেন নাজু, হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ,ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর,সংস্কৃতজন সউদ চৌধুরী, শিল্পী শ্রেয়া গুহ ঠাকুরতা প্রমূখ।
রবীন্দ্র উৎসবে ভারত, বাংলাদেশ, ব্রিটেন, জার্মানী, কানাডা, মেক্সিকো ও যুক্তরাষ্ট্রের অন্তত: ২৫টি অঙ্গরাজ্য থেকে কবি, লেখক, সাহিত্যিক, শিল্পী, কলাকুশলী ও রবীন্দ্র অনুরাগীরা অংশ নেন। বাংলাদেশ ও ভারতের প্রায় ১৫টি সংগঠন এই আয়োজনের সাতে সম্পৃক্ত ছিল।
এই আয়োজনে আহবায়ক হাসানুজ্জামান সাকী ও সদস্য ছিলেন পিনাকী তালুকদার, গোপাল স্যানাল, স্বীকৃতি বড়ুয়া, আব্দুল হামিদ ও সুখেন গোমেজ।
উৎসব প্রাঙ্গণে স্থাপন করা হয় রবি ঠাকুরের একটি ভাস্কর্য। দুইদিনের ব্যতিক্রমী আয়োজনে উপচে পড়া ভীড় ছিল।
বুধবার, ১০ মে ২০২৩
নিউইয়র্কে দু’দিনব্যাপী ‘উত্তর আমেরিকা রবীন্দ্র উৎসব’ শেষ হয়েছে। ৬ মে শনিবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টায় প্রথম দিনের অনুষ্ঠান উদ্ধোধন করেন একুশে পদক প্রাপ্ত কথা সাহিত্যিক ড. জ্যোতি প্রকাশ দত্ত। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক ড. নুরুন নবী।
দ্বিতীয় দিন ৭ মে সকাল ১১ টায় সাহিত্য সম্মেলনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন আলোলিকা মুখোপাধ্যায় (ভারত), বিশেষ অতিথি পুরবী বসু (বাংলাদেশ)।
দুইদিনের বিভিন্ন পর্ব উদ্বোধন করেন চিত্রশিল্পী মতলুব আলী, রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, চিত্রশিল্পী খুরশিদ আলম সেলিম,ড.পূরবী বসু প্রমূখ।
ভারত, বাংলাদেশ, ব্রিটেন, জার্মানী, কানাডা, মেক্সিকো ও যুক্তরাষ্ট্রে থেকে কবি, লেখক, শিল্পী, সাহিত্যিক, কলাকুশলী ও রবীন্দ্র অনুরাগীরা অংশ নেন। এ ছাড়াও বাংলাদে ও ভারতের অন্তত: ১৫টি সংগঠন অংশ নেন।
টানা দুইদিন মোট ৫৪টি অনুষ্ঠান দিয়ে সাজানো হয়েছিল এই উৎসব। এর মধ্যে উল্লেখ যোগ্য অনুষ্ঠান ছিল তথ্যচিত্র ‘শিল্পীর চোখে রবীন্দ্রনাথ’,ও ‘ভিনদেশীর চর্চায় রবীন্দ্রনাথ’, শিশুদের চিত্রাঙ্কন ‘রুপের অতীত রুপ’ নাটক ‘রক্তকরবী; ও ‘শেষের কবিতা’, নৃত্যনাট্য-তাসের দেশ (ইংরেজীতে), ‘কার মিলন চাও বিরহী’, ‘ভানু সিংহের পদাবলী’ ‘ওরা সন্ধ্যার মেঘমালা’ মহিতোষ তালুকদারের পরিচালনায় ‘শতকন্ঠে গান’ ফ্যাশন শো- ‘বসনে ভূষণে রবির চয়নে’, বিতর্ক: আমিই রবীন্দ্রনাথের শ্রেষ্ঠ চরিত্র, চন্দ্রীল ভট্টাচার্যের স্মারক বক্তৃতা,‘আলোয় ভুবন ভরা’, ‘আন্তর্জাতিক রবীন্দ্রনাথ’।
উৎসবে বিভিন্ন পর্বে অংশ গ্রহন করেন ড. গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পীভাক , ডা. মো: মনিরুল ইসলাম (বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল),রনধীর জয়সুয়াল (ভারতের কনসাল জেনারেল),ভাষাবিজ্ঞানী ড.পবিত্র সরকার,সাংবাদিক সৈয়দ মুহাম্মদ উল্লাহ ও মনজুর আহমদ,কবি নাজমুন নেছা পিয়ারী,তার্কিক চন্দ্রীল ভট্টাচার্য, ড. জিয়াউদ্দীন আহমেদ,লেখক হাসান ফেরদৌস,সাংবাদিক শ্যামল দত্ত, রনদেব সরকার, লেখক আলোলিকা মুখোপাধ্যায়, তার্কিক রাহাত হোসেন নাজু, হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ,ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর,সংস্কৃতজন সউদ চৌধুরী, শিল্পী শ্রেয়া গুহ ঠাকুরতা প্রমূখ।
রবীন্দ্র উৎসবে ভারত, বাংলাদেশ, ব্রিটেন, জার্মানী, কানাডা, মেক্সিকো ও যুক্তরাষ্ট্রের অন্তত: ২৫টি অঙ্গরাজ্য থেকে কবি, লেখক, সাহিত্যিক, শিল্পী, কলাকুশলী ও রবীন্দ্র অনুরাগীরা অংশ নেন। বাংলাদেশ ও ভারতের প্রায় ১৫টি সংগঠন এই আয়োজনের সাতে সম্পৃক্ত ছিল।
এই আয়োজনে আহবায়ক হাসানুজ্জামান সাকী ও সদস্য ছিলেন পিনাকী তালুকদার, গোপাল স্যানাল, স্বীকৃতি বড়ুয়া, আব্দুল হামিদ ও সুখেন গোমেজ।
উৎসব প্রাঙ্গণে স্থাপন করা হয় রবি ঠাকুরের একটি ভাস্কর্য। দুইদিনের ব্যতিক্রমী আয়োজনে উপচে পড়া ভীড় ছিল।