ইন্দোনেশিয়ার দক্ষিণ সুলাওয়েসি দ্বীপে ভূমিধসে কমপক্ষে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছেন দুজন। স্থানীয় সময় শনিবার (১৩ এপ্রিল) রাতে সেখানকার পাহাড়ি অঞ্চল তানা তোরাজা রিজেন্সিতে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় দুর্যোগ সংস্থার প্রধান সুলাইমান মালিয়া জানিয়েছেন, শনিবার সন্ধ্যায় দক্ষিণ সুলাওয়েসি প্রদেশের তানা তোরাজা রিজেন্সিতে দুটি ভূমিধস ও বিধ্বস্ত গ্রাম থেকে মরদেহ ও দুইজন জীবিত ব্যক্তিকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
রবিবার স্থানীয় দুর্যোগ প্রশমন সংস্থার প্রধান সুলায়মান মাইলা জানিয়েছেন, ভূমিধসের ঘটনায় মোট ১৭ জনকে উদ্ধার করা হয়েছিল। তাদের মধ্যে ১৫ জনকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। তিনি আরও বলেন, স্থানীয় জানিয়েছেন ভূমি ধসের পর থেকে সেখানকার আরও দুই বাসিন্দা নিখোঁজ রয়েছেন।
তানা তরাজা ও এর আশপাশের এলাকায় গত সপ্তাহজুড়ে ভারী বৃষ্টিপাত হয়। শনিবার রাতের ঘটনার সময় পাহাড় থেকে মাটি ধসে এসে চারটি ঘর চাপা দেয়। এতে কাঠের তক্তা ও কংক্রিটের তৈরি ঘরগুলো বিধ্বস্ত হয়ে যায়।
ইন্দোনেশিয়ার দুর্যোগ প্রশমন সংস্থার মুখপাত্র আবদুল মুহারি এক বিবৃতিতে বলেন, অতি বৃষ্টির কারণে এই ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে।
তিনি জানান, এই বৃষ্টিপাত ও ভূমিধসে সেখানকার দুটি গ্রাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ও চারটি ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বৈরী আবহাওয়া ও রাস্তা-ঘাটের ব্যাপক ক্ষতি হওয়ায় ঠিকমতো উদ্ধারকাজ চালানো যাচ্ছে না। দুর্যোগ কবলিত এলাকায় আক্রান্তদের উদ্ধারে প্রয়োজনীয় যানবাহন পাঠানো কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে।
ইন্দোনেশিয়ার সংবাদপত্র টেম্পো জানায়, আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য অ্যাম্বুলেন্স সুবিধা পৌঁছাতে রাস্তাঘাট পরিষ্কারের জন্য উদ্ধারকারীদের জরুরি ভারী সরঞ্জামাদি দরকার। সাউথ সুলাওয়েসি প্রদেশের রাজধানী মাকাসার থেকে পাহাড়ি অঞ্চল তানা তরাজার দূরত্ব প্রায় ৩০০ কিলোমিটার।
সোমবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৪
ইন্দোনেশিয়ার দক্ষিণ সুলাওয়েসি দ্বীপে ভূমিধসে কমপক্ষে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছেন দুজন। স্থানীয় সময় শনিবার (১৩ এপ্রিল) রাতে সেখানকার পাহাড়ি অঞ্চল তানা তোরাজা রিজেন্সিতে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় দুর্যোগ সংস্থার প্রধান সুলাইমান মালিয়া জানিয়েছেন, শনিবার সন্ধ্যায় দক্ষিণ সুলাওয়েসি প্রদেশের তানা তোরাজা রিজেন্সিতে দুটি ভূমিধস ও বিধ্বস্ত গ্রাম থেকে মরদেহ ও দুইজন জীবিত ব্যক্তিকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
রবিবার স্থানীয় দুর্যোগ প্রশমন সংস্থার প্রধান সুলায়মান মাইলা জানিয়েছেন, ভূমিধসের ঘটনায় মোট ১৭ জনকে উদ্ধার করা হয়েছিল। তাদের মধ্যে ১৫ জনকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। তিনি আরও বলেন, স্থানীয় জানিয়েছেন ভূমি ধসের পর থেকে সেখানকার আরও দুই বাসিন্দা নিখোঁজ রয়েছেন।
তানা তরাজা ও এর আশপাশের এলাকায় গত সপ্তাহজুড়ে ভারী বৃষ্টিপাত হয়। শনিবার রাতের ঘটনার সময় পাহাড় থেকে মাটি ধসে এসে চারটি ঘর চাপা দেয়। এতে কাঠের তক্তা ও কংক্রিটের তৈরি ঘরগুলো বিধ্বস্ত হয়ে যায়।
ইন্দোনেশিয়ার দুর্যোগ প্রশমন সংস্থার মুখপাত্র আবদুল মুহারি এক বিবৃতিতে বলেন, অতি বৃষ্টির কারণে এই ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে।
তিনি জানান, এই বৃষ্টিপাত ও ভূমিধসে সেখানকার দুটি গ্রাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ও চারটি ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বৈরী আবহাওয়া ও রাস্তা-ঘাটের ব্যাপক ক্ষতি হওয়ায় ঠিকমতো উদ্ধারকাজ চালানো যাচ্ছে না। দুর্যোগ কবলিত এলাকায় আক্রান্তদের উদ্ধারে প্রয়োজনীয় যানবাহন পাঠানো কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে।
ইন্দোনেশিয়ার সংবাদপত্র টেম্পো জানায়, আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য অ্যাম্বুলেন্স সুবিধা পৌঁছাতে রাস্তাঘাট পরিষ্কারের জন্য উদ্ধারকারীদের জরুরি ভারী সরঞ্জামাদি দরকার। সাউথ সুলাওয়েসি প্রদেশের রাজধানী মাকাসার থেকে পাহাড়ি অঞ্চল তানা তরাজার দূরত্ব প্রায় ৩০০ কিলোমিটার।