গত বছর ইরানের নীতি পুলিশের হেফাজতে থাকাবস্থায় মাহসা আমিনির মৃত্যুর প্রেক্ষাপটে ইরানের বিক্ষোভের ‘সহিংস দমন’-এর সঙ্গে যুক্ত ২৪ জনের বেশি ব্যক্তি এবং সংস্থার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ মন্ত্রণালয় একথা জানিয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞাগুলো ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোর বা আইআরজিস’র ১৮ জন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য এবং ইরানের আইন প্রয়োগকারী বাহিনী বা এলইএফের পাশাপাশি ইরানের কারাগার সংস্থার প্রধানসহ ২৯ জন ব্যক্তি এবং গোষ্ঠীকে লক্ষ্য করে আরোপ করা হয়েছে।
তারা ইরানের ইন্টারনেট অবরোধের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের পাশাপাশি বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমকেও লক্ষ্যবস্তু করেছে।
ব্রিটেন পৃথকভাবে তেহরানের বাধ্যতামূলক হিজাব আইন প্রয়োগের জন্য ঊর্ধ্বতন ইরানি সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীদের লক্ষ্য করে তাদের নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইরানের সংস্কৃতি ও ইসলামিক দিকনির্দেশনা বিষয়ক মন্ত্রী, তার ডেপুটি, তেহরানের মেয়র এবং ইরানি পুলিশের একজন মুখপাত্র।
আমিনি একজন ইরানি কুর্দি নারী। তিনি ইসলামিক প্রজাতন্ত্রটির বাধ্যতামূলক পোশাক নীতি লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়ার পর ২২ বছর বয়সে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে মারা যান।
তার মৃত্যুর ফলে কয়েক মাসব্যাপী সরকার বিরোধী বিক্ষোভ জন্ম নেয় যা ছিল কয়েক বছরের মধ্যে ইরানি কর্তৃপক্ষের বিরোধিতার সর্ববৃহৎ প্রদর্শন।
শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
গত বছর ইরানের নীতি পুলিশের হেফাজতে থাকাবস্থায় মাহসা আমিনির মৃত্যুর প্রেক্ষাপটে ইরানের বিক্ষোভের ‘সহিংস দমন’-এর সঙ্গে যুক্ত ২৪ জনের বেশি ব্যক্তি এবং সংস্থার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ মন্ত্রণালয় একথা জানিয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞাগুলো ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোর বা আইআরজিস’র ১৮ জন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য এবং ইরানের আইন প্রয়োগকারী বাহিনী বা এলইএফের পাশাপাশি ইরানের কারাগার সংস্থার প্রধানসহ ২৯ জন ব্যক্তি এবং গোষ্ঠীকে লক্ষ্য করে আরোপ করা হয়েছে।
তারা ইরানের ইন্টারনেট অবরোধের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের পাশাপাশি বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমকেও লক্ষ্যবস্তু করেছে।
ব্রিটেন পৃথকভাবে তেহরানের বাধ্যতামূলক হিজাব আইন প্রয়োগের জন্য ঊর্ধ্বতন ইরানি সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীদের লক্ষ্য করে তাদের নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইরানের সংস্কৃতি ও ইসলামিক দিকনির্দেশনা বিষয়ক মন্ত্রী, তার ডেপুটি, তেহরানের মেয়র এবং ইরানি পুলিশের একজন মুখপাত্র।
আমিনি একজন ইরানি কুর্দি নারী। তিনি ইসলামিক প্রজাতন্ত্রটির বাধ্যতামূলক পোশাক নীতি লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়ার পর ২২ বছর বয়সে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে মারা যান।
তার মৃত্যুর ফলে কয়েক মাসব্যাপী সরকার বিরোধী বিক্ষোভ জন্ম নেয় যা ছিল কয়েক বছরের মধ্যে ইরানি কর্তৃপক্ষের বিরোধিতার সর্ববৃহৎ প্রদর্শন।