ইউক্রেনকে দূরপাল্লার আর্মি ট্যাকটিক্যাল মিসাইল সিস্টেমস (ATACMS) ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে চলমান পাল্টা আক্রমণে সফলতা পেতে, এই উন্নত প্রযুক্তির দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দেওয়া হচ্ছে। যা ৩০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম।
বাইডেন প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বরাতে দুটি মার্কিন মিডিয়া জানিয়েছে, কিছু ATACMS ক্ষেপণাস্ত্র পাবে ইউক্রেন। এসব ক্ষেপণাস্ত্র রাজধানী কিয়েভ থেকে রাশিয়ার ফ্রন্টলাইনে আঘাত হানতে পারবে।
এদিকে অধিকৃত ক্রিমিয়ার সেভাস্তোপোলে রাশিয়ার কৃষ্ণসাগরীয় নৌবহরের সদর দফতরে হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। শুক্রবার রাশিয়া বলেছে, হামলার পর এক সেনা নিখোঁজ রয়েছে। এ ঘটনায় বিবিসিকে ইউক্রেনের একটি সামরিক সূত্র জানিয়েছে, সেভাস্তোপোলে ‘স্টর্ম শ্যাডো’ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। যা ব্রিটেন ও ফ্রান্স কিয়েভকে সহায়তা দিয়েছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো ১৫০ মাইল দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে।
এই পরিস্থিতিতে পাল্টা আক্রমণের গতি বাড়াতে এবং রুশ বাহিনীকে পরাস্ত করতে ৩০০ কিলোমিটার রেঞ্জের দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করবে বাইডেন প্রশাসন। মার্কিন কর্তাদের বরাতে সংবাদমাধ্যম এনবিসি ও দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউজে জেলেনস্কির সঙ্গে বাইডেনের সাক্ষাৎ হয়। তখন কিছু (এটিএসিএমএস) ইউক্রেনকে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রগুলো কিয়েভকে দেওয়া হবে। যদিও এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে দুদেশের পক্ষ থেকে কোনও ঘোষণা আসেনি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দূরপাল্লার এই ক্ষেপণাস্ত্র চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ‘গেম চেঞ্জার’ হতে পারে। রাশিয়ার দখলকৃত ভূখণ্ড পুনরুদ্ধারে যখন পাল্টা আক্রমণ চালাচ্ছে কিয়েভ তখন এই অস্ত্র সরবরাহ করতে আগ্রহী হচ্ছে ওয়াশিংটন। সূত্র: বিবিসি
শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার আর্মি ট্যাকটিক্যাল মিসাইল সিস্টেমস (ATACMS) ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে চলমান পাল্টা আক্রমণে সফলতা পেতে, এই উন্নত প্রযুক্তির দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দেওয়া হচ্ছে। যা ৩০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম।
বাইডেন প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বরাতে দুটি মার্কিন মিডিয়া জানিয়েছে, কিছু ATACMS ক্ষেপণাস্ত্র পাবে ইউক্রেন। এসব ক্ষেপণাস্ত্র রাজধানী কিয়েভ থেকে রাশিয়ার ফ্রন্টলাইনে আঘাত হানতে পারবে।
এদিকে অধিকৃত ক্রিমিয়ার সেভাস্তোপোলে রাশিয়ার কৃষ্ণসাগরীয় নৌবহরের সদর দফতরে হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। শুক্রবার রাশিয়া বলেছে, হামলার পর এক সেনা নিখোঁজ রয়েছে। এ ঘটনায় বিবিসিকে ইউক্রেনের একটি সামরিক সূত্র জানিয়েছে, সেভাস্তোপোলে ‘স্টর্ম শ্যাডো’ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। যা ব্রিটেন ও ফ্রান্স কিয়েভকে সহায়তা দিয়েছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো ১৫০ মাইল দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে।
এই পরিস্থিতিতে পাল্টা আক্রমণের গতি বাড়াতে এবং রুশ বাহিনীকে পরাস্ত করতে ৩০০ কিলোমিটার রেঞ্জের দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করবে বাইডেন প্রশাসন। মার্কিন কর্তাদের বরাতে সংবাদমাধ্যম এনবিসি ও দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউজে জেলেনস্কির সঙ্গে বাইডেনের সাক্ষাৎ হয়। তখন কিছু (এটিএসিএমএস) ইউক্রেনকে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রগুলো কিয়েভকে দেওয়া হবে। যদিও এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে দুদেশের পক্ষ থেকে কোনও ঘোষণা আসেনি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দূরপাল্লার এই ক্ষেপণাস্ত্র চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ‘গেম চেঞ্জার’ হতে পারে। রাশিয়ার দখলকৃত ভূখণ্ড পুনরুদ্ধারে যখন পাল্টা আক্রমণ চালাচ্ছে কিয়েভ তখন এই অস্ত্র সরবরাহ করতে আগ্রহী হচ্ছে ওয়াশিংটন। সূত্র: বিবিসি