হামাস, ইসরায়েলের সঙ্গে একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তির কাছাকাছি আছে বলে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠীটির প্রধান জানিয়েছেন।
গাজায় ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলা অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও এবং ফিলিস্তিনি ছিটমহলটি থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা হামলা চালানো হলেও পক্ষ দুটি যুদ্ধবিরতি চুক্তির অনেক কাছাকাছি পৌঁছে গেছে বলে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো থেকে জোরালো ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।
মঙ্গলবার সহকারীর মাধ্যমে রয়টার্সকে পাঠানো এক বিবৃতিতে হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়াও বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
হানিয়া জানিয়েছেন, হামাসের কর্মকর্তারা ইসরায়েলের সঙ্গে ‘যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছানোর কাছাকাছি রয়েছেন’ এবং গোষ্ঠীটি কাতারের মধ্যস্থতাকারীদের কাছে তাদের ‘প্রতিক্রিয়া জানিয়ে দিয়েছে’।
তবে সম্ভাব্য চুক্তির শর্তগুলোর বিষয়ে বিস্তারিত আর কিছু জানা যায়নি।
সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, তার বিশ্বাস পক্ষ দু’টি একটি চুক্তির কাছাকাছি আছে।
হোয়াইট হাউজের মুখপাত্র জন কারবি জিম্মি নিয়ে সমঝোতার বিষয়ে বলেছেন, “আমরা আগে যেখানে ছিলাম তার চেয়ে কাছাকাছি আছি।”
তিনি জানান, গাজায় বন্দি হয়ে থাকা কিছু জিম্মির মুক্তি ও অবরুদ্ধ ছিটমহলটিতে অতি প্রয়োজনীয় ত্রাণ প্রবেশ অনুমোদন করতে একটি চুক্তির বিষয়ে সমঝোতার কাছাকাছি তারা।
৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ড সংলগ্ন ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে হামাসের যোদ্ধাদের নজিরবিহীন প্রাণঘাতী আক্রমণে ১২০০ জন নিহত হয়। এ আক্রমণ চলাকালে প্রায় ২৪০ জনকে ইসরায়েল থেকে ধরে এনে গাজায় বন্দি করে রেখেছে হামাস।
কিন্তু ওই দিন থেকেই গাজায় ভয়াবহ পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। ছয় সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে চলা তাদের অবিরাম হামলায় গাজায় ১৩৩০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে বলে ভূখণ্ডটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। তাদের তথ্য অনুযায়ী, নিহতদের মধ্যে অন্তত ৫৬০০ শিশু ও ৩৫৫০ নারী রয়েছে।
জেনিভা-ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব দ্য রেড ক্রস (আইসিআরসি) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সংগঠনটির সভাপতি মিরজানা স্পোজারিক সোমবার কাতারে গাজার সংঘাত সম্পর্কিত ‘মানবিক ইস্যু’ নিয়ে হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেন। তিনি পৃথকভাবে কাতারের কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও বৈঠক করেন।
সংগঠনটি জানিয়েছে, তারা জিম্মি মুক্তির লক্ষ্যে আলোচনার কোনো অংশ নয়, কিন্তু নিরপেক্ষ মধ্যস্থতাকারী হিসেবে ‘পক্ষগুলোর সম্মত হলে যে কোনো ভবিষ্যৎ মুক্তি সহজতর করতে’ প্রস্তুত তারা।
মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর ২০২৩
হামাস, ইসরায়েলের সঙ্গে একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তির কাছাকাছি আছে বলে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠীটির প্রধান জানিয়েছেন।
গাজায় ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলা অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও এবং ফিলিস্তিনি ছিটমহলটি থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা হামলা চালানো হলেও পক্ষ দুটি যুদ্ধবিরতি চুক্তির অনেক কাছাকাছি পৌঁছে গেছে বলে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো থেকে জোরালো ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।
মঙ্গলবার সহকারীর মাধ্যমে রয়টার্সকে পাঠানো এক বিবৃতিতে হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়াও বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
হানিয়া জানিয়েছেন, হামাসের কর্মকর্তারা ইসরায়েলের সঙ্গে ‘যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছানোর কাছাকাছি রয়েছেন’ এবং গোষ্ঠীটি কাতারের মধ্যস্থতাকারীদের কাছে তাদের ‘প্রতিক্রিয়া জানিয়ে দিয়েছে’।
তবে সম্ভাব্য চুক্তির শর্তগুলোর বিষয়ে বিস্তারিত আর কিছু জানা যায়নি।
সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, তার বিশ্বাস পক্ষ দু’টি একটি চুক্তির কাছাকাছি আছে।
হোয়াইট হাউজের মুখপাত্র জন কারবি জিম্মি নিয়ে সমঝোতার বিষয়ে বলেছেন, “আমরা আগে যেখানে ছিলাম তার চেয়ে কাছাকাছি আছি।”
তিনি জানান, গাজায় বন্দি হয়ে থাকা কিছু জিম্মির মুক্তি ও অবরুদ্ধ ছিটমহলটিতে অতি প্রয়োজনীয় ত্রাণ প্রবেশ অনুমোদন করতে একটি চুক্তির বিষয়ে সমঝোতার কাছাকাছি তারা।
৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ড সংলগ্ন ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে হামাসের যোদ্ধাদের নজিরবিহীন প্রাণঘাতী আক্রমণে ১২০০ জন নিহত হয়। এ আক্রমণ চলাকালে প্রায় ২৪০ জনকে ইসরায়েল থেকে ধরে এনে গাজায় বন্দি করে রেখেছে হামাস।
কিন্তু ওই দিন থেকেই গাজায় ভয়াবহ পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। ছয় সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে চলা তাদের অবিরাম হামলায় গাজায় ১৩৩০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে বলে ভূখণ্ডটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। তাদের তথ্য অনুযায়ী, নিহতদের মধ্যে অন্তত ৫৬০০ শিশু ও ৩৫৫০ নারী রয়েছে।
জেনিভা-ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব দ্য রেড ক্রস (আইসিআরসি) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সংগঠনটির সভাপতি মিরজানা স্পোজারিক সোমবার কাতারে গাজার সংঘাত সম্পর্কিত ‘মানবিক ইস্যু’ নিয়ে হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেন। তিনি পৃথকভাবে কাতারের কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও বৈঠক করেন।
সংগঠনটি জানিয়েছে, তারা জিম্মি মুক্তির লক্ষ্যে আলোচনার কোনো অংশ নয়, কিন্তু নিরপেক্ষ মধ্যস্থতাকারী হিসেবে ‘পক্ষগুলোর সম্মত হলে যে কোনো ভবিষ্যৎ মুক্তি সহজতর করতে’ প্রস্তুত তারা।