alt

আন্তর্জাতিক

লক্ষ্য অর্জন না হওয়া পর্যন্ত হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলবে: নেতানিয়াহু

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : রোববার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩

লক্ষ্য অর্জন না হওয়া পর্যন্ত ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় গাজার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। গতকাল শনিবার এ ঘোষণা দেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী।

এর আগের দিন শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের সাত দিনের যুদ্ধবিরতি শেষ হয়েছে। এরপর আবার ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় সর্বাত্মক হামলা শুরু করেছে ইসরায়েলি বাহিনী।

এ পরিস্থিতিতে সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন নেতানিয়াহু। তিনি বলেন, হামাসের হাতে জিম্মি সব ইসরায়েলিকে ফিরিয়ে নেওয়া, ইসলামপন্থী আন্দোলনকে নির্মূল করাসহ ‘সব লক্ষ্য যতক্ষণ না আমরা অর্জন করি, ততক্ষণ গাজা উপত্যকায় হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলবে’।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘হামাসের বিরুদ্ধে পূর্ণ বিজয় অর্জনের জন্য আমাদের সেনারা যুদ্ধবিরতির দিনগুলোতেও প্রস্তুত ছিলেন।’

গাজায় গত ২৪ নভেম্বর শুরু হওয়া চার দিনের যুদ্ধবিরতি দুই দফা বাড়িয়ে সাত দিন করা হয়। মেয়াদ বাড়াতে আন্তর্জাতিক চাপ ও হামাসের পক্ষ থেকে নতুন করে প্রস্তাব দেওয়া হলেও রাজি হয়নি ইসরায়েল।

গতকাল ইসরায়েল জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতি শেষ হওয়ার পর গাজায় ৪০০টি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে তারা। এর মধ্যে গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিসে বেশ কিছু হামলা চালানো হয়েছে। বড় ধরনের হামলার অংশ হিসেবে শুধু শুক্রবার দিবাগত রাতেই ৫০টির বেশি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানো হয়েছে।

এদিকে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ব্যবহারের জন্য ইসরায়েলকে ১০০টি বাংকারবিধ্বংসী বোমা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি আরও বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক কর্মকর্তার বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।

গত ৭ অক্টোবর অতর্কিতে ইসরায়েলে হামলা চালায় হামাস। এতে ১ হাজার ২০০ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে ইসরায়েল। হামাসের হামলার জবাবে ওই দিন থেকে গাজায় হামলা শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। ইসরায়েলের হামলায় এ পর্যন্ত গাজায় নিহত মানুষের সংখ্যা ১৫ হাজার ২০০ ছাড়িয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের ৭০ শতাংশই নারী ও শিশু।

ছবি

কে এই ইয়াহিয়া সিনওয়ার?

ছবি

সিনওয়ার হত্যা নিয়ে যা জানালো ইরান ও হিজবুল্লাহ

বিশ্বের ১০০ কোটি মানুষের দারিদ্র্যে বাস,বেশিরভাগই আফ্রিকা-দক্ষিণ এশিয়ায়

ছবি

বাংলাদেশে সহিংসতায় জড়িতদের জবাবদিহি করা উচিত: যুক্তরাষ্ট্র

ছবি

ভারতের সুপ্রিম কোর্টের রায়

ছবি

গাজা : ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনিদের লাশ ছিড়ে খাচ্ছে কুকুর

ছবি

অর্থ সংকট : মন্ত্রিসভার সদস্য-পরিচালকদের ছাঁটাই করছে মালদ্বীপ

ছবি

নাইজেরিয়ায় জ্বালানি ট্যাঙ্কার বিস্ফোরণ, নিহত বেড়ে ১৪৭

ছবি

অবশেষে মুখ্যমন্ত্রী পেলো জম্মু-কাশ্মীর, শপথ নিলেন ওমর আব্দুল্লাহ

ছবি

ভারতের প্রতিরক্ষা খাতে শক্তি বৃদ্ধি: ৩২ হাজার কোটি রুপির শিকারি ড্রোন চুক্তি চূড়ান্ত

ছবি

ভাই-ভাতিজার মরদেহ নিয়ে সাগরে ভেসে ছিলেন ৬৭ দিন, অতঃপর জীবিত উদ্ধার

ছবি

কারাগারে ইমরান খান সুস্থ আছেন: পিটিআই প্রধান

ছবি

লেবাননজুড়ে ইসরায়েলের সিরিজ বিমান হামলা, নিহত অন্তত ২৩

ছবি

অস্ট্রেলিয়ার ১০ লাখ পরিবারের খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভোগান্তি, ফুডব্যাঙ্কের উদ্বেগ

ছবি

৯ বছরের মধ্যে প্রথমবার পাকিস্তানে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি

যে কারণে পশ্চিমারা ‘শিয়া-সুন্নি বিভেদ’ জিইয়ে রাখে

ছবি

আজ পাকিস্তানে যাচ্ছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা সফরে সেনাপ্রধান

ছবি

ইসরায়েলি হামলায় গাজাবাসীর জীবন্ত দগ্ধ হওয়ার ছবি ‘ভয়ঙ্কর’ : হোয়াইট হাউস

ছবি

দক্ষিণ লেবাননের ২৫টি শহর খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলের

ছবি

ইতালি থেকে প্রথমবারের মতো অভিবাসনপ্রত্যাশীদের আলবেনিয়ায় পাঠানো হচ্ছে

ছবি

গাজার স্কুলে ইসরায়েলি গোলা, নিহত ১৫

ছবি

অর্থনীতিতে নোবেল পেলেন ৩ জন

মোহাম্মদ আল ফায়েদের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ: দীর্ঘ অনুসন্ধানের ফলাফলে প্রামাণ্যচিত্র

ছবি

ভারতের বিহারে দুর্গাপূজার প্যান্ডেলে গুলিতে আহত ৪

ছবি

ট্রাম্পের স্বাস্থ্য বিষয়ক তথ্য প্রকাশে কমালা হ্যারিসের চাপ

ছবি

মহারাষ্ট্রে সাবেক মন্ত্রীকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা

ছবি

মালয়েশিয়ায় ভবন ধসে বাংলাদেশি শ্রমিকের মৃত্যু

ছবি

ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করল নিকারাগুয়া

ছবি

ওয়াশিংটনে পররাষ্ট্র সচিবের ৫ বৈঠক: সম্পর্ক জোরদারের আলোচনা

ছবি

ভারতে দুই ট্রেনের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষ

ছবি

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬১, মোট নিহত ছাড়াল ৪২ হাজার ১০০

ছবি

টাটা ট্রাস্টের চেয়ারম্যান হলেন রতন টাটার সৎভাই নোয়েল টাটা

ছবি

‘সার্বভৌমত্ব রক্ষা’ করতে প্রস্তুত ইরান

ছবি

দক্ষিণ আফ্রিকায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ জন নিহত

ছবি

শান্তিতে নোবেল পেল জাপানের পরমাণু অস্ত্রবিরোধী সংগঠন নিহন হিদানকায়ো

tab

আন্তর্জাতিক

লক্ষ্য অর্জন না হওয়া পর্যন্ত হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলবে: নেতানিয়াহু

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

রোববার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩

লক্ষ্য অর্জন না হওয়া পর্যন্ত ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় গাজার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। গতকাল শনিবার এ ঘোষণা দেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী।

এর আগের দিন শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের সাত দিনের যুদ্ধবিরতি শেষ হয়েছে। এরপর আবার ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় সর্বাত্মক হামলা শুরু করেছে ইসরায়েলি বাহিনী।

এ পরিস্থিতিতে সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন নেতানিয়াহু। তিনি বলেন, হামাসের হাতে জিম্মি সব ইসরায়েলিকে ফিরিয়ে নেওয়া, ইসলামপন্থী আন্দোলনকে নির্মূল করাসহ ‘সব লক্ষ্য যতক্ষণ না আমরা অর্জন করি, ততক্ষণ গাজা উপত্যকায় হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলবে’।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘হামাসের বিরুদ্ধে পূর্ণ বিজয় অর্জনের জন্য আমাদের সেনারা যুদ্ধবিরতির দিনগুলোতেও প্রস্তুত ছিলেন।’

গাজায় গত ২৪ নভেম্বর শুরু হওয়া চার দিনের যুদ্ধবিরতি দুই দফা বাড়িয়ে সাত দিন করা হয়। মেয়াদ বাড়াতে আন্তর্জাতিক চাপ ও হামাসের পক্ষ থেকে নতুন করে প্রস্তাব দেওয়া হলেও রাজি হয়নি ইসরায়েল।

গতকাল ইসরায়েল জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতি শেষ হওয়ার পর গাজায় ৪০০টি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে তারা। এর মধ্যে গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিসে বেশ কিছু হামলা চালানো হয়েছে। বড় ধরনের হামলার অংশ হিসেবে শুধু শুক্রবার দিবাগত রাতেই ৫০টির বেশি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানো হয়েছে।

এদিকে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ব্যবহারের জন্য ইসরায়েলকে ১০০টি বাংকারবিধ্বংসী বোমা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি আরও বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক কর্মকর্তার বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।

গত ৭ অক্টোবর অতর্কিতে ইসরায়েলে হামলা চালায় হামাস। এতে ১ হাজার ২০০ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে ইসরায়েল। হামাসের হামলার জবাবে ওই দিন থেকে গাজায় হামলা শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। ইসরায়েলের হামলায় এ পর্যন্ত গাজায় নিহত মানুষের সংখ্যা ১৫ হাজার ২০০ ছাড়িয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের ৭০ শতাংশই নারী ও শিশু।

back to top