তীব্র গরমে হাঁসফাঁস করছে দিল্লিবাসী। সোমবার (২০ মে) সেখানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছায় ৪৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে, যা দেশটির মধ্যে সর্বোচ্চ।
ভারতের আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, আগামী ৫ দিন দিল্লিতে তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে।বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দিল্লি ও সংলগ্ন এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৭ ডিগ্রির ওপরেই থাকবে বলেও জানানো হয়েছে।
বলা হয়েছে, শুধু দিল্লি নয়, উত্তর ভারতের বিস্তীর্ণ অংশেই বৃহস্পতিবার পর্যন্ত তাপপ্রবাহ চলতে পারে। এরই মধ্যে রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, হিমাচল প্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, পাঞ্জাব, হরিয়ানা ও গুজরাটের বিস্তীর্ণ অংশে।
যদিও দেশটির দক্ষিণের রাজ্য কেরালার বিভিন্ন অংশে ভারী বর্ষণের আশঙ্কা রয়েছে। মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টি হতে পারে তামিলনাড়ু ও পুদুচেরির কিছু অংশেও।
দিল্লির তীব্র গরমের হাত থেকে শিশুদের রেহাই দিতে সব স্কুলকে ৩০ জুন পর্যন্ত গরমের ছুটি বাড়িয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এমন গরমের মধ্যে বিদ্যুৎতের চাহিদা বাড়ায় লোডশেডিংয়ের হতে পারে।
তাপপ্রবাহ পরিস্থিতিতে মূলত বয়স্ক ও শিশুদের সাবধানে রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। দুপুরে যথাসম্ভব বাড়িতে থাকা, বেশি করে ওআরএস জাতীয় পানীয় খাওয়া, কাটা ফল বা অতিরিক্ত তেলমশলা দেওয়া খাবার না খাওয়ার ওপরে জোর দিচ্ছেন তারা।
মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪
তীব্র গরমে হাঁসফাঁস করছে দিল্লিবাসী। সোমবার (২০ মে) সেখানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছায় ৪৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে, যা দেশটির মধ্যে সর্বোচ্চ।
ভারতের আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, আগামী ৫ দিন দিল্লিতে তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে।বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দিল্লি ও সংলগ্ন এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৭ ডিগ্রির ওপরেই থাকবে বলেও জানানো হয়েছে।
বলা হয়েছে, শুধু দিল্লি নয়, উত্তর ভারতের বিস্তীর্ণ অংশেই বৃহস্পতিবার পর্যন্ত তাপপ্রবাহ চলতে পারে। এরই মধ্যে রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, হিমাচল প্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, পাঞ্জাব, হরিয়ানা ও গুজরাটের বিস্তীর্ণ অংশে।
যদিও দেশটির দক্ষিণের রাজ্য কেরালার বিভিন্ন অংশে ভারী বর্ষণের আশঙ্কা রয়েছে। মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টি হতে পারে তামিলনাড়ু ও পুদুচেরির কিছু অংশেও।
দিল্লির তীব্র গরমের হাত থেকে শিশুদের রেহাই দিতে সব স্কুলকে ৩০ জুন পর্যন্ত গরমের ছুটি বাড়িয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এমন গরমের মধ্যে বিদ্যুৎতের চাহিদা বাড়ায় লোডশেডিংয়ের হতে পারে।
তাপপ্রবাহ পরিস্থিতিতে মূলত বয়স্ক ও শিশুদের সাবধানে রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। দুপুরে যথাসম্ভব বাড়িতে থাকা, বেশি করে ওআরএস জাতীয় পানীয় খাওয়া, কাটা ফল বা অতিরিক্ত তেলমশলা দেওয়া খাবার না খাওয়ার ওপরে জোর দিচ্ছেন তারা।