দুবাই নিযুক্ত বাংলাদেশের কনসালটেন্ট জেনারেল বিএম জামাল হোসেন বলেছেন, ২০২৩ সালে ৪৮৭ জন প্রবাসী বাংলাদেশী এখানে মৃত্যুবরণ করেছে।
এ বছর জুন পর্যন্ত প্রায় ৩শ মারা গিয়েছেন। মৃত্যুর হারও কিন্তু বাড়ছে। এটি হচ্ছে প্রবাসীদের জন্য সবচেয়ে বেদনাদায়ক। পরিবার পরিজন ছেড়ে শুধুমাত্র ভাগ্যের অন্বেষণে জীবিকার তাগিদে দেশ থেকে পাড়ি জমিয়ে এখানে তারা এসেছে। তারা কষ্ট করে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ইনকাম করে। সে অর্থ দেশে প্রেরণ করেন তারা। এটা নিয়ে আমরা গর্ববোধ করি। এটা দিয়ে তার পরিবার-পরিজন সচ্ছল থাকে। দেশ সমৃদ্ধ হয়। তাদের যখন এখানে মৃত্যু হয় তা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। সুতরাং তাদের মৃতদেহ দেশে প্রেরণের ক্ষেত্রে কোন ধরনের জটিলতা সৃষ্টি না হয় সেদিকে অবশ্যই আমাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে।
শারজাহ্ বাংলাদেশ কমিটি কর্তৃক শারজাহ্ হুদায়বিয়া রেস্টুরেন্ট হল রুমে মরহুম জহিরুল ইসলামের স্মরণে আয়োজিত শোক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, যারা লিগ্যাল না শুধুমাত্র তাদের জন্য এ সমস্যাটা হয়। কিন্তু যাদের বিএম কার্ড আছে তাদের জন্য কোন সমস্যাই নেই। যাদের প্রবাসী কল্যাণ কার্ড নেই তারা এটি করে নেবেন। মৃত্যুতো কখন আসবে কেউ জানে না। সুতরাং এ কার্ডটি থাকলে কোন ধরনের সমস্যা হয় না। প্রবাসে ৬০ বছরের উপরে কম মারা যাচ্ছে না। যাদের বয়স ২৫-৩০ তারা বেশি মারা যাচ্ছে।
মরহুম জহিরুল ইসলাম সুস্থভাবে পরিপূর্ণভাবে হজব্রত পালন করেছেন। তিনি একজন সাদা মনের মানুষ ছিলেন,অসহায়ত্ব প্রবাসীদের সহযোগিতায় কাজ করে গেছেন।
তিনি বলেন, প্রবাস জীবন বেশি নয়। আমাদের একদিন সবাইকে চলে যেতে হবে দেশে। আমাদের এমন কাজ করা উচিত আমরা চলে গেলেও প্রবাসীরা আমাদের স্মৃতি স্মরণ করবে, মনে রাখবে এবং দোয়া করবে। যেমনটি করে গেছেন এই জহিরুল ইসলাম সাহেব।
বাংলাদেশ সমিতির সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব সরাফত আলীর সভাপতিত্বে ও বাংলাদেশ সমিতি শারজা সিনিয়র সহ-সভাপতি
ইসমাইল গণি চৌধুরীর সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, সিআইপি প্রকৌশলী আবু জাফর চৌধুরী, প্রকৌশলী মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, প্রমুখ।
হাফেজ মাওলানা কারী মহিবুর রহমানের কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন আরব আমিরাত প্রবাসী সাংবাদিক সমিতির সভাপতি সাইফুল ইসলাম তালুকদার। আরো বক্তব্য রাখেন মরহুমের সন্তান সাইফুল ইসলাম, মাহফুজুর রহমান, সিরাজুল ইসলাম নবাব, মোঃ আবুল কাশেম, বাংলাদেশ সমিতির সহ-সমাজ কল্যাণ সম্পাদক আব্দুল গফুরসহ আরও অনেকে।
মঙ্গলবার, ০২ জুলাই ২০২৪
দুবাই নিযুক্ত বাংলাদেশের কনসালটেন্ট জেনারেল বিএম জামাল হোসেন বলেছেন, ২০২৩ সালে ৪৮৭ জন প্রবাসী বাংলাদেশী এখানে মৃত্যুবরণ করেছে।
এ বছর জুন পর্যন্ত প্রায় ৩শ মারা গিয়েছেন। মৃত্যুর হারও কিন্তু বাড়ছে। এটি হচ্ছে প্রবাসীদের জন্য সবচেয়ে বেদনাদায়ক। পরিবার পরিজন ছেড়ে শুধুমাত্র ভাগ্যের অন্বেষণে জীবিকার তাগিদে দেশ থেকে পাড়ি জমিয়ে এখানে তারা এসেছে। তারা কষ্ট করে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ইনকাম করে। সে অর্থ দেশে প্রেরণ করেন তারা। এটা নিয়ে আমরা গর্ববোধ করি। এটা দিয়ে তার পরিবার-পরিজন সচ্ছল থাকে। দেশ সমৃদ্ধ হয়। তাদের যখন এখানে মৃত্যু হয় তা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। সুতরাং তাদের মৃতদেহ দেশে প্রেরণের ক্ষেত্রে কোন ধরনের জটিলতা সৃষ্টি না হয় সেদিকে অবশ্যই আমাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে।
শারজাহ্ বাংলাদেশ কমিটি কর্তৃক শারজাহ্ হুদায়বিয়া রেস্টুরেন্ট হল রুমে মরহুম জহিরুল ইসলামের স্মরণে আয়োজিত শোক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, যারা লিগ্যাল না শুধুমাত্র তাদের জন্য এ সমস্যাটা হয়। কিন্তু যাদের বিএম কার্ড আছে তাদের জন্য কোন সমস্যাই নেই। যাদের প্রবাসী কল্যাণ কার্ড নেই তারা এটি করে নেবেন। মৃত্যুতো কখন আসবে কেউ জানে না। সুতরাং এ কার্ডটি থাকলে কোন ধরনের সমস্যা হয় না। প্রবাসে ৬০ বছরের উপরে কম মারা যাচ্ছে না। যাদের বয়স ২৫-৩০ তারা বেশি মারা যাচ্ছে।
মরহুম জহিরুল ইসলাম সুস্থভাবে পরিপূর্ণভাবে হজব্রত পালন করেছেন। তিনি একজন সাদা মনের মানুষ ছিলেন,অসহায়ত্ব প্রবাসীদের সহযোগিতায় কাজ করে গেছেন।
তিনি বলেন, প্রবাস জীবন বেশি নয়। আমাদের একদিন সবাইকে চলে যেতে হবে দেশে। আমাদের এমন কাজ করা উচিত আমরা চলে গেলেও প্রবাসীরা আমাদের স্মৃতি স্মরণ করবে, মনে রাখবে এবং দোয়া করবে। যেমনটি করে গেছেন এই জহিরুল ইসলাম সাহেব।
বাংলাদেশ সমিতির সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব সরাফত আলীর সভাপতিত্বে ও বাংলাদেশ সমিতি শারজা সিনিয়র সহ-সভাপতি
ইসমাইল গণি চৌধুরীর সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, সিআইপি প্রকৌশলী আবু জাফর চৌধুরী, প্রকৌশলী মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, প্রমুখ।
হাফেজ মাওলানা কারী মহিবুর রহমানের কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন আরব আমিরাত প্রবাসী সাংবাদিক সমিতির সভাপতি সাইফুল ইসলাম তালুকদার। আরো বক্তব্য রাখেন মরহুমের সন্তান সাইফুল ইসলাম, মাহফুজুর রহমান, সিরাজুল ইসলাম নবাব, মোঃ আবুল কাশেম, বাংলাদেশ সমিতির সহ-সমাজ কল্যাণ সম্পাদক আব্দুল গফুরসহ আরও অনেকে।