দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সংস্কারে বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন অধ্যাপক এম এ ফয়েজ। শুক্রবার বিকেলে তিনি স্বাস্থ্যসচিব বরাবর পদত্যাগপত্র পাঠান।
এম এ ফয়েজ সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘ব্যক্তিগত কারণে’ তার পক্ষে এ দায়িত্ব পালন করা সম্ভব হচ্ছে না।
দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার বিষয়ভিত্তিক প্রয়োজনীয় সংস্কার, চিকিৎসাসেবার গুণগত মান উন্নয়ন ও স্বাস্থ্যব্যবস্থার কাঠামো শক্তিশালী করার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গত ৩ আগস্ট বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি প্যানেল গঠন করে। ১১ সদস্যের এই প্যানেলের সভাপতি করা হয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক এম এ ফয়েজকে।
কমিটি গঠনের পর থেকেই নানা সমালোচনা শুরু হয়। কমিটিতে শুধু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের রাখা হয়েছে। কমিটিতে কোনো জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, পুষ্টি বিশেষজ্ঞ, জনসংখ্যা বিশেষজ্ঞ রাখা হয়নি। বিএনপি–সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে এই কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করেছে।
জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল্লাহ শাফি মজুমদারকে করা হয় সংস্কার প্যানেলের সদস্য সচিব।
৩ সেপ্টেম্বরের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বিশেষজ্ঞ প্যানেল দেশের বিদ্যমান স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রয়োজনীয় বিষয়ভিত্তিক সংস্কারের জন্য নীতি-নির্ধারণ করবে। সকল স্তরে চিকিৎসা শিক্ষার বিশ্বমানের স্বীকৃতি এবং উচ্চশিক্ষাকে আধুনিকায়নের বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া, নগর, গ্রাম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য বিদ্যমান স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সংস্কার ও তা কার্যকর করবে।
এই প্যানেল দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কাঠামো শক্তিশালীকরণের মাধ্যমে সব স্বাস্থ্যকেন্দ্রে জনবল ও যন্ত্রপাতির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় নীতি-নির্ধারণী ও কাঠামোগত সংস্কার সম্পর্কিত পরামর্শ দেবে।
ছাত্র-জনতার তীব্র গণআন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের পর গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল করেছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ স্বাস্থ্য খাতের বিভিন্ন পদেও আসে এই পরিবর্তন।
শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সংস্কারে বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন অধ্যাপক এম এ ফয়েজ। শুক্রবার বিকেলে তিনি স্বাস্থ্যসচিব বরাবর পদত্যাগপত্র পাঠান।
এম এ ফয়েজ সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘ব্যক্তিগত কারণে’ তার পক্ষে এ দায়িত্ব পালন করা সম্ভব হচ্ছে না।
দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার বিষয়ভিত্তিক প্রয়োজনীয় সংস্কার, চিকিৎসাসেবার গুণগত মান উন্নয়ন ও স্বাস্থ্যব্যবস্থার কাঠামো শক্তিশালী করার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গত ৩ আগস্ট বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি প্যানেল গঠন করে। ১১ সদস্যের এই প্যানেলের সভাপতি করা হয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক এম এ ফয়েজকে।
কমিটি গঠনের পর থেকেই নানা সমালোচনা শুরু হয়। কমিটিতে শুধু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের রাখা হয়েছে। কমিটিতে কোনো জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, পুষ্টি বিশেষজ্ঞ, জনসংখ্যা বিশেষজ্ঞ রাখা হয়নি। বিএনপি–সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে এই কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করেছে।
জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল্লাহ শাফি মজুমদারকে করা হয় সংস্কার প্যানেলের সদস্য সচিব।
৩ সেপ্টেম্বরের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বিশেষজ্ঞ প্যানেল দেশের বিদ্যমান স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রয়োজনীয় বিষয়ভিত্তিক সংস্কারের জন্য নীতি-নির্ধারণ করবে। সকল স্তরে চিকিৎসা শিক্ষার বিশ্বমানের স্বীকৃতি এবং উচ্চশিক্ষাকে আধুনিকায়নের বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া, নগর, গ্রাম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য বিদ্যমান স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সংস্কার ও তা কার্যকর করবে।
এই প্যানেল দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কাঠামো শক্তিশালীকরণের মাধ্যমে সব স্বাস্থ্যকেন্দ্রে জনবল ও যন্ত্রপাতির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় নীতি-নির্ধারণী ও কাঠামোগত সংস্কার সম্পর্কিত পরামর্শ দেবে।
ছাত্র-জনতার তীব্র গণআন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের পর গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রশাসনে ব্যাপক রদবদল করেছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ স্বাস্থ্য খাতের বিভিন্ন পদেও আসে এই পরিবর্তন।