ভারতের আম আদমি পার্টির (এএপি) নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল জামিনে মুক্তি পাওয়ার দুই দিন পর দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। রোববার দিল্লিতে দলের এক বৈঠকে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।
কেজরিওয়াল বলেন, “দুই দিন পর আমি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করব। যতদিন পর্যন্ত জনগণ তাদের রায় না দেয়, আমি আর ওই পদে থাকবো না।”
তিনি আরও জানান, দিল্লিতে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কেজরিওয়াল বলেন, “আমি জনগণের কাছে যাচ্ছি এবং তাদের রায় চাইবো। আমি যদি কাজ করে থাকি, তাহলে আমাকে ভোট দিন।”
কেজরিওয়াল ঘোষণা করেন, নতুন মুখ্যমন্ত্রী বাছাইয়ের জন্য আগামী দুই দিনের মধ্যে এএপির এমএলএদের বৈঠক হবে। সেখানে নতুন মুখ্যমন্ত্রীর নাম ঘোষণা করা হবে।
তিনি আরও বলেন, “জনগণের রায় ছাড়া আমি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে থাকতে চাই না। আমি আমার কাজের বিচার চাই, আর জনগণের রায় পাওয়ার পরেই আমি আবার মুখ্যমন্ত্রীর পদ গ্রহণ করবো।”
দিল্লির বিধানসভা নির্বাচন আগামী ফেব্রুয়ারিতে হওয়ার কথা থাকলেও, কেজরিওয়াল নির্বাচন এগিয়ে এনে নভেম্বরে মহারাষ্ট্রের ভোটের সাথে তা আয়োজনের দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে, বিজেপির দিল্লি শাখার নেতা হরিশ খুরানা কেজরিওয়ালের এই পদত্যাগের সিদ্ধান্তকে নাটক বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, “কেজরিওয়াল কেন ৪৮ ঘণ্টা পর পদত্যাগ করবেন? তার এখনই পদত্যাগ করা উচিত।”
অন্যদিকে, দিল্লি কংগ্রেস কেজরিওয়ালের পদত্যাগের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে বলেছে, দেরিতে হলেও এই সিদ্ধান্ত একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ।
রোববার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ভারতের আম আদমি পার্টির (এএপি) নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল জামিনে মুক্তি পাওয়ার দুই দিন পর দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। রোববার দিল্লিতে দলের এক বৈঠকে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।
কেজরিওয়াল বলেন, “দুই দিন পর আমি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করব। যতদিন পর্যন্ত জনগণ তাদের রায় না দেয়, আমি আর ওই পদে থাকবো না।”
তিনি আরও জানান, দিল্লিতে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কেজরিওয়াল বলেন, “আমি জনগণের কাছে যাচ্ছি এবং তাদের রায় চাইবো। আমি যদি কাজ করে থাকি, তাহলে আমাকে ভোট দিন।”
কেজরিওয়াল ঘোষণা করেন, নতুন মুখ্যমন্ত্রী বাছাইয়ের জন্য আগামী দুই দিনের মধ্যে এএপির এমএলএদের বৈঠক হবে। সেখানে নতুন মুখ্যমন্ত্রীর নাম ঘোষণা করা হবে।
তিনি আরও বলেন, “জনগণের রায় ছাড়া আমি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে থাকতে চাই না। আমি আমার কাজের বিচার চাই, আর জনগণের রায় পাওয়ার পরেই আমি আবার মুখ্যমন্ত্রীর পদ গ্রহণ করবো।”
দিল্লির বিধানসভা নির্বাচন আগামী ফেব্রুয়ারিতে হওয়ার কথা থাকলেও, কেজরিওয়াল নির্বাচন এগিয়ে এনে নভেম্বরে মহারাষ্ট্রের ভোটের সাথে তা আয়োজনের দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে, বিজেপির দিল্লি শাখার নেতা হরিশ খুরানা কেজরিওয়ালের এই পদত্যাগের সিদ্ধান্তকে নাটক বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, “কেজরিওয়াল কেন ৪৮ ঘণ্টা পর পদত্যাগ করবেন? তার এখনই পদত্যাগ করা উচিত।”
অন্যদিকে, দিল্লি কংগ্রেস কেজরিওয়ালের পদত্যাগের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে বলেছে, দেরিতে হলেও এই সিদ্ধান্ত একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ।