ইসরায়েলের হামলায় হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরাল্লাহর মৃত্যুর পর দলটির ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। প্রায় সব শীর্ষ নেতাই ইসরায়েলের হামলায় নিহত হওয়ায়, নেতৃত্বের দায়িত্ব কে নেবেন তা নিয়ে হিজবুল্লাহ এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়নি। তবে দলটির সম্ভাব্য নতুন নেতা হিসেবে নাসরাল্লাহর কাজিন হাসেম সাফিয়েদ্দিনের নাম সামনে আসছে।
হাসেম সাফিয়েদ্দিন বর্তমানে হিজবুল্লাহর নির্বাহী পরিষদের প্রধান হিসেবে দলের রাজনৈতিক বিষয়গুলো তদারকি করেন। পাশাপাশি তিনি হিজবুল্লাহর সামরিক কার্যক্রম পরিচালনাকারী জিহাদ কাউন্সিলের সদস্য।
সাফিয়েদ্দিনও নাসরাল্লাহর মতো একজন ধর্মীয় নেতা এবং মহানবী (সা.)-এর বংশধর হিসেবে কালো পাগড়ি পরেন। ২০১৭ সালে যুক্তরাষ্ট্র তাকে সন্ত্রাসী হিসেবে তালিকাভুক্ত করে। সাম্প্রতিক সময়ে তিনি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের হুমকি দিয়েছিলেন, বিশেষ করে এক হিজবুল্লাহ কমান্ডার নিহত হওয়ার পর।
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে সাফিয়েদ্দিন একবার বলেছিলেন, “আমাদের অস্ত্র, রকেট এবং ইতিহাস সবই আপনাদের সঙ্গে আছে।” হিজবুল্লাহর গবেষকরা মনে করছেন, হাসান নাসরাল্লাহ আগে থেকেই দলের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে সাফিয়েদ্দিনকে প্রস্তুত করে রেখেছিলেন, যা তাকে নেতৃত্বের জন্য আরও যোগ্য করে তুলেছে।
নাসরাল্লাহর সঙ্গে পারিবারিক সম্পর্ক এবং ধর্মীয় মর্যাদা—সবদিক থেকেই সাফিয়েদ্দিনের হিজবুল্লাহর নতুন নেতা হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সাফিয়েদ্দিন যুক্তরাষ্ট্রের নীতির কড়া সমালোচক। ২০১৭ সালে তিনি বলেছিলেন, “ট্রাম্পের নেতৃত্বাধীন মানসিক প্রতিবন্ধী ও পাগল মার্কিন প্রশাসন আমাদের প্রতিরোধ আন্দোলনকে দুর্বল করতে পারবে না। বরং তাদের পদক্ষেপ আমাদের সংকল্পকে আরও শক্তিশালী করবে।”
রোববার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ইসরায়েলের হামলায় হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরাল্লাহর মৃত্যুর পর দলটির ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। প্রায় সব শীর্ষ নেতাই ইসরায়েলের হামলায় নিহত হওয়ায়, নেতৃত্বের দায়িত্ব কে নেবেন তা নিয়ে হিজবুল্লাহ এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়নি। তবে দলটির সম্ভাব্য নতুন নেতা হিসেবে নাসরাল্লাহর কাজিন হাসেম সাফিয়েদ্দিনের নাম সামনে আসছে।
হাসেম সাফিয়েদ্দিন বর্তমানে হিজবুল্লাহর নির্বাহী পরিষদের প্রধান হিসেবে দলের রাজনৈতিক বিষয়গুলো তদারকি করেন। পাশাপাশি তিনি হিজবুল্লাহর সামরিক কার্যক্রম পরিচালনাকারী জিহাদ কাউন্সিলের সদস্য।
সাফিয়েদ্দিনও নাসরাল্লাহর মতো একজন ধর্মীয় নেতা এবং মহানবী (সা.)-এর বংশধর হিসেবে কালো পাগড়ি পরেন। ২০১৭ সালে যুক্তরাষ্ট্র তাকে সন্ত্রাসী হিসেবে তালিকাভুক্ত করে। সাম্প্রতিক সময়ে তিনি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের হুমকি দিয়েছিলেন, বিশেষ করে এক হিজবুল্লাহ কমান্ডার নিহত হওয়ার পর।
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে সাফিয়েদ্দিন একবার বলেছিলেন, “আমাদের অস্ত্র, রকেট এবং ইতিহাস সবই আপনাদের সঙ্গে আছে।” হিজবুল্লাহর গবেষকরা মনে করছেন, হাসান নাসরাল্লাহ আগে থেকেই দলের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে সাফিয়েদ্দিনকে প্রস্তুত করে রেখেছিলেন, যা তাকে নেতৃত্বের জন্য আরও যোগ্য করে তুলেছে।
নাসরাল্লাহর সঙ্গে পারিবারিক সম্পর্ক এবং ধর্মীয় মর্যাদা—সবদিক থেকেই সাফিয়েদ্দিনের হিজবুল্লাহর নতুন নেতা হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সাফিয়েদ্দিন যুক্তরাষ্ট্রের নীতির কড়া সমালোচক। ২০১৭ সালে তিনি বলেছিলেন, “ট্রাম্পের নেতৃত্বাধীন মানসিক প্রতিবন্ধী ও পাগল মার্কিন প্রশাসন আমাদের প্রতিরোধ আন্দোলনকে দুর্বল করতে পারবে না। বরং তাদের পদক্ষেপ আমাদের সংকল্পকে আরও শক্তিশালী করবে।”