alt

রয়টার্সের প্রতিবেদন

বিদ্যুৎ চুক্তি নিয়ে নতুন করে আদানির সঙ্গে আলোচনা করবে বাংলাদেশ

সংবাদ ডেস্ক : সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪

বিদ্যুৎ ক্রয়ের চুক্তি নিয়ে ভারতের আদানি পাওয়ারের সঙ্গে পুনরায় আলোচনা করতে চায় বাংলাদেশ সরকার। আদানি গ্রুপের সঙ্গে ২৫ বছরের চুক্তি আদালত থেকে বাতিল না হলে যে দামে বিদ্যুৎ আমদানি করা হচ্ছে তা দ্রুত কমাতে চাইবে বাংলাদেশ বলে রয়টার্সকে জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।

বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘চুক্তিতে অসংগতি পাওয়া গেলে তা নিয়ে পুনরালোচনা করা হবে। দুর্নীতি বা ঘুষের মতো গুরুতর অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া গেলে চুক্তি বাতিল করা হবে।’

তিনি আরও বলেন, আদালতের নির্দেশে চলমান তদন্তের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। কিছু সমস্যার বিষয়ে আদানি গোষ্ঠীকে ইতিমধ্যে জানানো হয়েছে। যেমন ভারতের বিদ্যুৎকেন্দ্র যে কর–সুবিধা পেয়ে থাকে, তা থেকে বাংলাদেশের উপকৃত না হওয়া। বিষয়টি চুক্তি নিয়ে পুনরালোচনার আংশিক কারণ হতে পারে বলে তিনি জানিয়েছেন। তবে যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে আনা দুর্নীতির অভিযোগের প্রভাব সরাসরি বাংলাদেশের চুক্তিতে পড়বে না বলে জানান তিনি।

উল্লেখ্য, আদানি গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানির বিরুদ্ধে মার্কিন আদালত ভারতে ২৬ কোটি ৫০ লাখ ডলারের ঘুষ কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকার অভিযোগ এনেছে। সেই সঙ্গে ভারতের এক রাজ্য সরকার আদানি গোষ্ঠীর সঙ্গে সই হওয়া বিদ্যুৎ চুক্তি পর্যালোচনা করছে; ফ্রান্সের টোটাল এনার্জি আদানি গোষ্ঠীতে বিনিয়োগ স্থগিত করেছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

তবে আদানির পক্ষ থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে তাৎক্ষণিক মন্তব্য পাওয়া যায়নি। আদানি পাওয়ার লিমিটেডের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যে অবস্থিত এই বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বাংলাদেশ নিরবচ্ছিন্ন, নির্ভরযোগ্য ও সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ পাবে। এ ছাড়া এই বিদ্যুতের কল্যাণে ভোক্তাদের গড় বিদ্যুৎ খরচ উল্লেখযোগ্য হারে কমবে।

এদিকে অন্তর্বর্তী সরকার আদানির চুক্তি ও অন্যান্য ছয়টি বিদ্যুৎ চুক্তি পর্যালোচনা করতে পৃথক কমিটি গঠন করেছে; আন্তর্জাতিক আলোচনা ও সালিসিতে গ্রহণযোগ্যতা নিশ্চিত করতে এটা করা হয়েছে।

বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যানুসারে, ২০২২–২৩ অর্থবছরে আদানি প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম ধরেছে ১৪ টাকা ০২ পয়সা, যেখানে দেশে বিদ্যুতের গড় দাম ৮ টাকা ৭৭ পয়সা।

২০২৩-২৪ অর্থবছরে আদানি পাওয়ার প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম ধরেছে ১২ টাকা। রয়টার্স বলছে, ভারতের অন্যান্য বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদকদের দামের চেয়ে এটা ২৭ শতাংশ বেশি এবং সরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রের চেয়ে ৬৩ শতাংশ বেশি। বাংলাদেশে বিদ্যুতের খুচরা মূল্য ইউনিট প্রতি ৮ টাকা ৯৫ পয়সা। এই দামেই প্রতিবছর সরকারকে ৩২০ বিলিয়ন বা ৩২ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হচ্ছে।

তবে বাংলাদেশ আদানির বিদ্যুতের দাম পরিশোধ অব্যাহত রাখবে, যদিও আদানি সম্প্রতি অর্থ পরিশোধে দেরি করার কারণে সরবরাহ অর্ধেক কমিয়ে দিয়েছে।

ফাওজুল কবির খান বলেন, দেশের অভ্যন্তরীণ উৎপাদনসক্ষমতা এখন যথেষ্ট, যদিও কিছু কেন্দ্র গ্যাসের অভাবে বা অন্যান্য কারণে আংশিকভাবে চলছে।

তিনি আরও বলেন, ‘আদানি সরবরাহ অর্ধেক কমালেও সমস্যা হয়নি, আমরা কাউকে ব্ল্যাকমেল করতে দেব না।’

২০১৭ সালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার আদানি গোষ্ঠীর সঙ্গে বিদ্যুৎ চুক্তি করে। ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎকেন্দ্রটি গত বছর উৎপাদনে আসে, সেখান থেকে বাংলাদেশের মোট বিদ্যুৎ চাহিদার ১০ শতাংশ পূরণ হচ্ছে। তবে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে ব্যবহৃত কয়লার উচ্চ দামের কারণে চুক্তি নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে।

বাংলাদেশের এক আইনজীবীর আবেদনের ভিত্তিতে উচ্চ আদালত সম্প্রতি আদানি গ্রুপের সঙ্গে করা বিদ্যুৎ চুক্তি তদন্তের জন্য বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে তদন্ত শেষ হবে এবং তখন আদালত চূড়ান্ত রায় দেবেন।

ছবি

ভেস্তে গেলো আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে তুরস্কের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ছবি

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত : রাজনাথ সিং

ছবি

প্রভাবশালী মার্কিন ডানপন্থিরা মামদানিকে আইএসের সঙ্গে জড়ানোর চেষ্টা করেছিলেন

ছবি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

ছবি

ট্রাম্প-মামদানি কি সমানে সমান

ছবি

কেন দেশ ছেড়ে পালাচ্ছেন সুদানের নাগরিকরা

ছবি

গাজার নিরাপত্তায় আইএসএফ গঠনের প্রস্তাব যুক্তরাষ্ট্রের

ছবি

সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো জাতিসংঘ

ছবি

ইতিহাসের সবচেয়ে গরম বছরগুলোর একটি হতে যাচ্ছে ২০২৫

ছবি

ইতিহাসে সর্বোচ্চ বেতন-ভাতা মাস্কের

ছবি

পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতির নির্দেশ পুতিনের

ছবি

মামদানির জয়, নিউইয়র্কের ইহুদিদের দেশে চলে আসতে বললেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

ছবি

মামদানি সম্মানজনক আচরণ করলে তাঁকে সহায়তা করব: ট্রাম্প

ছবি

গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসন, যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ প্রায় শেষ

ছবি

১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দেবে সৌদি আরব

ছবি

নিউইয়র্কে ইতিহাস: পাঁচ নারী নিয়ে মেয়র মামদানির প্রশাসনের সূচনা

ছবি

নিউইয়র্কের মেয়র মামদানি: নতুন ইতিহাস, ট্রাম্পের জন্য বড় ধাক্কা

ছবি

যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব প্রথম দিনই দিয়েছিলাম: ভারত

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রে উড্ডয়নের পরপরই বিমান বিধ্বস্ত, নিহত অন্তত ৩

ছবি

মামদানিকে সমর্থন দেয়া ইহুদিদের ‘স্টুপিড’ বললেন ট্রাম্প

ছবি

যুদ্ধবিরতি চললেও ত্রাণ প্রবেশে বাধা, ক্ষুধায় কাতর গাজাবাসী

ছবি

সুদানে গণহত্যার প্রমাণ লোপাটে ‘গণকবর’ দিচ্ছে আরএসএফ

ছবি

মামদানির ঐতিহাসিক জয়ের রহস্য কী

ছবি

ভারতীয় শিক্ষার্থীদের জন্য কঠিন হচ্ছে কানাডার দরজা

ছবি

‘সন্ত্রাসবাদীদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

ছবি

নিউইয়র্কে মামদানি জিতলে ফেডারেল তহবিল কমানোর হুমকি ট্রাম্পের

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রে ৩৫ দিন ধরে অচল সরকার, বিমানবন্দরে তীব্র বিশৃঙ্খলা

ছবি

সুদানে ছড়িয়ে পড়ছে সংঘাত, পালাচ্ছে মানুষ

ছবি

গাজায় হাসপাতালে ধুঁকছে রোগী

ছবি

নিউইয়র্কে আজ মেয়র নির্বাচন: সর্বশেষ চার জরিপেও এগিয়ে জোহরান মামদানি

ছবি

বিশ্বকে ১৫০ বার ধ্বংস করার মতো পারমাণবিক অস্ত্র আমাদের আছে: ট্রাম্প

ছবি

ইউক্রেনকে আপাতত টমাহক দেওয়া হবে না : ট্রাম্প

ছবি

আফগানিস্তানে ৬.৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, নিহত ২০

ছবি

দুই সপ্তাহের মধ্যে তীব্র খাবার পানির সংকটে পড়তে যাচ্ছে তেহরান

ছবি

যুদ্ধবিরতির পরও ইসরায়েলি অবরোধে বিপর্যয়ের মুখে ফিলিস্তিনিরা

tab

রয়টার্সের প্রতিবেদন

বিদ্যুৎ চুক্তি নিয়ে নতুন করে আদানির সঙ্গে আলোচনা করবে বাংলাদেশ

সংবাদ ডেস্ক

সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪

বিদ্যুৎ ক্রয়ের চুক্তি নিয়ে ভারতের আদানি পাওয়ারের সঙ্গে পুনরায় আলোচনা করতে চায় বাংলাদেশ সরকার। আদানি গ্রুপের সঙ্গে ২৫ বছরের চুক্তি আদালত থেকে বাতিল না হলে যে দামে বিদ্যুৎ আমদানি করা হচ্ছে তা দ্রুত কমাতে চাইবে বাংলাদেশ বলে রয়টার্সকে জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।

বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘চুক্তিতে অসংগতি পাওয়া গেলে তা নিয়ে পুনরালোচনা করা হবে। দুর্নীতি বা ঘুষের মতো গুরুতর অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া গেলে চুক্তি বাতিল করা হবে।’

তিনি আরও বলেন, আদালতের নির্দেশে চলমান তদন্তের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। কিছু সমস্যার বিষয়ে আদানি গোষ্ঠীকে ইতিমধ্যে জানানো হয়েছে। যেমন ভারতের বিদ্যুৎকেন্দ্র যে কর–সুবিধা পেয়ে থাকে, তা থেকে বাংলাদেশের উপকৃত না হওয়া। বিষয়টি চুক্তি নিয়ে পুনরালোচনার আংশিক কারণ হতে পারে বলে তিনি জানিয়েছেন। তবে যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে আনা দুর্নীতির অভিযোগের প্রভাব সরাসরি বাংলাদেশের চুক্তিতে পড়বে না বলে জানান তিনি।

উল্লেখ্য, আদানি গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানির বিরুদ্ধে মার্কিন আদালত ভারতে ২৬ কোটি ৫০ লাখ ডলারের ঘুষ কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকার অভিযোগ এনেছে। সেই সঙ্গে ভারতের এক রাজ্য সরকার আদানি গোষ্ঠীর সঙ্গে সই হওয়া বিদ্যুৎ চুক্তি পর্যালোচনা করছে; ফ্রান্সের টোটাল এনার্জি আদানি গোষ্ঠীতে বিনিয়োগ স্থগিত করেছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

তবে আদানির পক্ষ থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে তাৎক্ষণিক মন্তব্য পাওয়া যায়নি। আদানি পাওয়ার লিমিটেডের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যে অবস্থিত এই বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বাংলাদেশ নিরবচ্ছিন্ন, নির্ভরযোগ্য ও সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ পাবে। এ ছাড়া এই বিদ্যুতের কল্যাণে ভোক্তাদের গড় বিদ্যুৎ খরচ উল্লেখযোগ্য হারে কমবে।

এদিকে অন্তর্বর্তী সরকার আদানির চুক্তি ও অন্যান্য ছয়টি বিদ্যুৎ চুক্তি পর্যালোচনা করতে পৃথক কমিটি গঠন করেছে; আন্তর্জাতিক আলোচনা ও সালিসিতে গ্রহণযোগ্যতা নিশ্চিত করতে এটা করা হয়েছে।

বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যানুসারে, ২০২২–২৩ অর্থবছরে আদানি প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম ধরেছে ১৪ টাকা ০২ পয়সা, যেখানে দেশে বিদ্যুতের গড় দাম ৮ টাকা ৭৭ পয়সা।

২০২৩-২৪ অর্থবছরে আদানি পাওয়ার প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম ধরেছে ১২ টাকা। রয়টার্স বলছে, ভারতের অন্যান্য বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদকদের দামের চেয়ে এটা ২৭ শতাংশ বেশি এবং সরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রের চেয়ে ৬৩ শতাংশ বেশি। বাংলাদেশে বিদ্যুতের খুচরা মূল্য ইউনিট প্রতি ৮ টাকা ৯৫ পয়সা। এই দামেই প্রতিবছর সরকারকে ৩২০ বিলিয়ন বা ৩২ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হচ্ছে।

তবে বাংলাদেশ আদানির বিদ্যুতের দাম পরিশোধ অব্যাহত রাখবে, যদিও আদানি সম্প্রতি অর্থ পরিশোধে দেরি করার কারণে সরবরাহ অর্ধেক কমিয়ে দিয়েছে।

ফাওজুল কবির খান বলেন, দেশের অভ্যন্তরীণ উৎপাদনসক্ষমতা এখন যথেষ্ট, যদিও কিছু কেন্দ্র গ্যাসের অভাবে বা অন্যান্য কারণে আংশিকভাবে চলছে।

তিনি আরও বলেন, ‘আদানি সরবরাহ অর্ধেক কমালেও সমস্যা হয়নি, আমরা কাউকে ব্ল্যাকমেল করতে দেব না।’

২০১৭ সালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার আদানি গোষ্ঠীর সঙ্গে বিদ্যুৎ চুক্তি করে। ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎকেন্দ্রটি গত বছর উৎপাদনে আসে, সেখান থেকে বাংলাদেশের মোট বিদ্যুৎ চাহিদার ১০ শতাংশ পূরণ হচ্ছে। তবে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে ব্যবহৃত কয়লার উচ্চ দামের কারণে চুক্তি নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে।

বাংলাদেশের এক আইনজীবীর আবেদনের ভিত্তিতে উচ্চ আদালত সম্প্রতি আদানি গ্রুপের সঙ্গে করা বিদ্যুৎ চুক্তি তদন্তের জন্য বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে তদন্ত শেষ হবে এবং তখন আদালত চূড়ান্ত রায় দেবেন।

back to top