ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য মহারাষ্ট্রে ১৭ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভারতে অবৈধ প্রবেশ ও বসবাসের অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ৩ জন নারী।
বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় পুলিশের সাথে সমন্বয় করে ভারতে অবৈধভাবে প্রবেশ ও বসবাসের জন্য ১৪ জন পুরুষ এবং তিনজন নারীসহ ১৭ বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে মহারাষ্ট্র অ্যান্টি-টেররিজম স্কোয়াড (এটিএস)।
ইন্ডিয়া টুডে বলছে, মুম্বাই, নাভি মুম্বাই, থানে এবং নাসিকে অভিযান চালানোর পরে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রাজ্যে অবৈধ অভিবাসীদের চিহ্নিত করতে এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এই অভিযান শুরু করে তারা।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআই এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানিয়েছে, “এটিএস স্থানীয় পুলিশের সহায়তায় এই সপ্তাহে মুম্বাই, নাভি মুম্বাই, থানে এবং নাসিক শহরে অভিযান চালায়। এতে ১৪ জন পুরুষ এবং তিনজন নারীসহ অন্তত ১৭ বাংলাদেশি নাগরিককে বিনা অনুমতিতে ভারতে প্রবেশ করার জন্য এবং বৈধ নথি ছাড়াই সেখানে থাকার জন্য গ্রেপ্তার করা হয়।”
তদন্তে জানা গেছে, অভিযুক্ত ওই লোকেরা ভারতে থাকার জন্য আধার কার্ড এবং প্যান কার্ডের মতো জাল নথি ব্যবহার করেছিল। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে ফরেনার্স অ্যাক্টসহ অন্যান্য আইনের অধীনে কমপক্ষে ১০টি মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য মহারাষ্ট্রে ১৭ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভারতে অবৈধ প্রবেশ ও বসবাসের অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ৩ জন নারী।
বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় পুলিশের সাথে সমন্বয় করে ভারতে অবৈধভাবে প্রবেশ ও বসবাসের জন্য ১৪ জন পুরুষ এবং তিনজন নারীসহ ১৭ বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে মহারাষ্ট্র অ্যান্টি-টেররিজম স্কোয়াড (এটিএস)।
ইন্ডিয়া টুডে বলছে, মুম্বাই, নাভি মুম্বাই, থানে এবং নাসিকে অভিযান চালানোর পরে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রাজ্যে অবৈধ অভিবাসীদের চিহ্নিত করতে এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এই অভিযান শুরু করে তারা।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআই এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানিয়েছে, “এটিএস স্থানীয় পুলিশের সহায়তায় এই সপ্তাহে মুম্বাই, নাভি মুম্বাই, থানে এবং নাসিক শহরে অভিযান চালায়। এতে ১৪ জন পুরুষ এবং তিনজন নারীসহ অন্তত ১৭ বাংলাদেশি নাগরিককে বিনা অনুমতিতে ভারতে প্রবেশ করার জন্য এবং বৈধ নথি ছাড়াই সেখানে থাকার জন্য গ্রেপ্তার করা হয়।”
তদন্তে জানা গেছে, অভিযুক্ত ওই লোকেরা ভারতে থাকার জন্য আধার কার্ড এবং প্যান কার্ডের মতো জাল নথি ব্যবহার করেছিল। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে ফরেনার্স অ্যাক্টসহ অন্যান্য আইনের অধীনে কমপক্ষে ১০টি মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে।