ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রোঁ বলেছেন, ইউক্রেইনে রাশিয়ার আগ্রাসন এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের নীতি ইউরোপকে নিজেদের ভৌত ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তার জন্য আরও বেশি দায়িত্ব নেওয়ার দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ও ইউরোপের সামরিক প্রতিরক্ষা জোরদার নিয়ে আলোচনার জন্য ব্রাসেলসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নেতাদের এক সম্মেলনে সোমবার মাক্রোঁ একথা বলেন।
সম্মেলনের শুরুতেই ইইউ এর ওপর ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের ঘোষণার প্রভাব পড়েছে। রোববার ট্রাম্প ইইউ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর শুল্ক চাপানো হবে বলে ঘোষণা দেন। এর আগে তিনি কানাডা, মেক্সিকো ও চীনের পণ্যে শুল্ক আরোপের পদক্ষেপ নিয়েছিলেন।
ব্রাসেলস সম্মেলনে উপস্থিত নেতারা ট্রাম্পকে বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু না করার জন্য সতর্ক করে বলেছেন, তিনি যদি তা করেন তবে ইইউ পাল্টা ব্যবস্থা নেবে।
ম্যাক্রোঁ বলেন, কয়েকটি বিষয়ের মধ্যে একটি হচ্ছে ট্রাম্পের নীতি, যা ইইউ-কে অন্যদের ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর দিকে ঠেলে দিচ্ছে। তিনি আরও বলেন, কোভিড মহামারী এবং ইউক্রেইনে রাশিয়ার আগ্রাসন ছিল ইইউ-এর জন্য জেগে ওঠার সময়।
“ইউক্রেইনে আজ ঠিক এই মুহূর্তে যা ঘটছে তা এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন প্রশাসনের পদক্ষেপ ইউরোপীয়দের আরও ঐক্যবদ্ধ হতে এবং তাদের সম্মিলিত সুরক্ষার বিষয়ে আরও সক্রিয়ভাবে সাড়া দিতে বাধ্য করছে।”
ম্যাক্রোঁ সাংবাদিকদের বলেন, এর অর্থ হল ইউরোপের প্রতিরক্ষা শিল্পকে শক্তিশালী করা এবং আরও বেশি ইউরোপীয় অস্ত্র কেনা। মাক্রোঁর এই মন্তব্যে ইউরোপের ‘কৌশলগত স্বায়ত্ত্বশাসন’ নিয়ে তার দূরদৃষ্টিরই প্রতিফলন ঘটেছে।
তবে অন্য কয়েকজন নেতা জোর দিয়েই বলেছেন, তারা যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য নেটো সদস্য দেশগুলোর সঙ্গে শক্তিশালী নিরাপত্তা অংশীদারিত্ব বজায় রাখতে চান এবং মার্কিন অস্ত্র কেনাও অব্যাহত রাখতে চান।
মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রোঁ বলেছেন, ইউক্রেইনে রাশিয়ার আগ্রাসন এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের নীতি ইউরোপকে নিজেদের ভৌত ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তার জন্য আরও বেশি দায়িত্ব নেওয়ার দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ও ইউরোপের সামরিক প্রতিরক্ষা জোরদার নিয়ে আলোচনার জন্য ব্রাসেলসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নেতাদের এক সম্মেলনে সোমবার মাক্রোঁ একথা বলেন।
সম্মেলনের শুরুতেই ইইউ এর ওপর ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের ঘোষণার প্রভাব পড়েছে। রোববার ট্রাম্প ইইউ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর শুল্ক চাপানো হবে বলে ঘোষণা দেন। এর আগে তিনি কানাডা, মেক্সিকো ও চীনের পণ্যে শুল্ক আরোপের পদক্ষেপ নিয়েছিলেন।
ব্রাসেলস সম্মেলনে উপস্থিত নেতারা ট্রাম্পকে বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু না করার জন্য সতর্ক করে বলেছেন, তিনি যদি তা করেন তবে ইইউ পাল্টা ব্যবস্থা নেবে।
ম্যাক্রোঁ বলেন, কয়েকটি বিষয়ের মধ্যে একটি হচ্ছে ট্রাম্পের নীতি, যা ইইউ-কে অন্যদের ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর দিকে ঠেলে দিচ্ছে। তিনি আরও বলেন, কোভিড মহামারী এবং ইউক্রেইনে রাশিয়ার আগ্রাসন ছিল ইইউ-এর জন্য জেগে ওঠার সময়।
“ইউক্রেইনে আজ ঠিক এই মুহূর্তে যা ঘটছে তা এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন প্রশাসনের পদক্ষেপ ইউরোপীয়দের আরও ঐক্যবদ্ধ হতে এবং তাদের সম্মিলিত সুরক্ষার বিষয়ে আরও সক্রিয়ভাবে সাড়া দিতে বাধ্য করছে।”
ম্যাক্রোঁ সাংবাদিকদের বলেন, এর অর্থ হল ইউরোপের প্রতিরক্ষা শিল্পকে শক্তিশালী করা এবং আরও বেশি ইউরোপীয় অস্ত্র কেনা। মাক্রোঁর এই মন্তব্যে ইউরোপের ‘কৌশলগত স্বায়ত্ত্বশাসন’ নিয়ে তার দূরদৃষ্টিরই প্রতিফলন ঘটেছে।
তবে অন্য কয়েকজন নেতা জোর দিয়েই বলেছেন, তারা যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য নেটো সদস্য দেশগুলোর সঙ্গে শক্তিশালী নিরাপত্তা অংশীদারিত্ব বজায় রাখতে চান এবং মার্কিন অস্ত্র কেনাও অব্যাহত রাখতে চান।