মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবাকে বলেছেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দেশটির বাণিজ্য ঘাটতি দূর করতে চান। এটা জ্বালানি রপ্তানি ও শুল্ক বাড়ানোর মাধ্যমে করা যেতে পারে বলে ট্রাম্প উল্লেখ করেছেন।
ইশিবার সঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেন, জাপান শিগগির রেকর্ড পরিমাণে মার্কিন তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের ঐতিহাসিক নতুন চালান আমদানি শুরু করবে।
তিনি বলেন, আলাস্কার মধ্য দিয়ে একটি পাইপলাইন নির্মাণের জন্য উভয় পক্ষ আলোচনা করছে। আলাস্কাকে জাপানের সবচেয়ে কাছের প্রধান তেল ও গ্যাসের কেন্দ্র এবং অন্য যেকোনো স্থানের চেয়ে অর্ধেকেরও কম দূরত্ব বলেও অভিহিত করেছেন ট্রাম্প।
ইশিবা বলেছেন, এলএনজি রপ্তানির ক্ষেত্রে বাইডেন প্রশাসনের অনীহা সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক ছিল। ফলে জাপানে এখন রপ্তানির সিদ্ধান্তের জন্য ট্রাম্পের উত্সাহকে স্বাগত জানিয়েছে তিনি।
জাপানের এই নেতা বলেন, আমরা শুধু এলএনজিই নয়, বায়োইথানল, অ্যামোনিয়াসহ অন্যান্য জিনিসও স্থিতিশীল মূল্যে আমদানি করতে আগ্রহী।
ট্রাম্প আরও উল্লেখ করেছেন যে দীর্ঘস্থায়ী বাণিজ্য ঘাটতি মার্কিন অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর এবং জাপানের সঙ্গে ঘাটতি যেমন আছে তা সহ্য করবেন না।
তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ন্যায্যতা ও পারস্পরিক নীতিরভিত্তিতে সব দেশের সঙ্গে বাণিজ্য পরিচালনা করবে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প আগেই ঘোষাণা দিয়েছেন যেসব দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে সেসব দেশের ওপর শুল্ক আরোপ করবেন ও রপ্তানি বাড়াবেন।
এরই মধ্যে চীনের ওপর তিনি ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন। তবে চীনও পাল্টা পদক্ষেপ নিয়েছে।
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবাকে বলেছেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দেশটির বাণিজ্য ঘাটতি দূর করতে চান। এটা জ্বালানি রপ্তানি ও শুল্ক বাড়ানোর মাধ্যমে করা যেতে পারে বলে ট্রাম্প উল্লেখ করেছেন।
ইশিবার সঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেন, জাপান শিগগির রেকর্ড পরিমাণে মার্কিন তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের ঐতিহাসিক নতুন চালান আমদানি শুরু করবে।
তিনি বলেন, আলাস্কার মধ্য দিয়ে একটি পাইপলাইন নির্মাণের জন্য উভয় পক্ষ আলোচনা করছে। আলাস্কাকে জাপানের সবচেয়ে কাছের প্রধান তেল ও গ্যাসের কেন্দ্র এবং অন্য যেকোনো স্থানের চেয়ে অর্ধেকেরও কম দূরত্ব বলেও অভিহিত করেছেন ট্রাম্প।
ইশিবা বলেছেন, এলএনজি রপ্তানির ক্ষেত্রে বাইডেন প্রশাসনের অনীহা সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক ছিল। ফলে জাপানে এখন রপ্তানির সিদ্ধান্তের জন্য ট্রাম্পের উত্সাহকে স্বাগত জানিয়েছে তিনি।
জাপানের এই নেতা বলেন, আমরা শুধু এলএনজিই নয়, বায়োইথানল, অ্যামোনিয়াসহ অন্যান্য জিনিসও স্থিতিশীল মূল্যে আমদানি করতে আগ্রহী।
ট্রাম্প আরও উল্লেখ করেছেন যে দীর্ঘস্থায়ী বাণিজ্য ঘাটতি মার্কিন অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর এবং জাপানের সঙ্গে ঘাটতি যেমন আছে তা সহ্য করবেন না।
তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ন্যায্যতা ও পারস্পরিক নীতিরভিত্তিতে সব দেশের সঙ্গে বাণিজ্য পরিচালনা করবে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প আগেই ঘোষাণা দিয়েছেন যেসব দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে সেসব দেশের ওপর শুল্ক আরোপ করবেন ও রপ্তানি বাড়াবেন।
এরই মধ্যে চীনের ওপর তিনি ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন। তবে চীনও পাল্টা পদক্ষেপ নিয়েছে।