হোয়াইট হাউজের বৈঠকে ট্রাম্প ও জেলেনস্কি। ছবি: রয়টার্স।
হোয়াইট হাউজের ওভাল দপ্তরে বিপর্যয়কর বৈঠকের পর থমকে যাওয়া খনিজ চুক্তি স্বাক্ষর করার পরিকল্পনা করেছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন ও ইউক্রেন। পরিস্থিতি সম্পর্কে জ্ঞাত চার ব্যক্তি রয়টার্সকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
গত শুক্রবার ওভাল দপ্তরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের সঙ্গে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির বৈঠক কথা কাটাকাটির মধ্য দিয়ে শেষ হয়। এরপর জেলেনস্কিকে হোয়াইট হাউজ থেকে বের করে দেওয়া হয়। এতে শর্ত নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে আগেই সমঝোতা হলেও চুক্তিটির ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে যায়।
ওই চার ব্যক্তির মধ্যে তিনজন রয়টার্সকে জানান, ট্রাম্প তার উপদেষ্টাদের বলেছেন যে তিনি মঙ্গলবার সন্ধ্যায় (স্থানীয় সময়) মার্কিন কংগ্রেসে যে ভাষণ দেবেন, তাতে খনিজ চুক্তির কথা ঘোষণা করতে চান। তবে চুক্তিটি স্বাক্ষর হওয়া এখনও বাকি আছে এবং পরিস্থিতির পরিবর্তনও হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন তারা।
এই খনিজ চুক্তির বিষয়ে মঙ্গলবার মার্কিন অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্টকে জিজ্ঞেস করা হলে ফক্স নিউজকে তিনি বলেন, “স্বাক্ষরের কোনো পরিকল্পনা হয়নি।”
এ বিষয়ে রয়টার্সের মন্তব্যের অনুরোধে সাড়া দেয়নি হোয়াইট হাউজ। কিইভে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের প্রশাসন এবং ওয়াশিংটনে ইউক্রেনের দূতাবাসও মন্তব্যের অনুরোধে সাড়া দেয়নি।
এই চুক্তিটি স্বাক্ষর করতেই গত শুক্রবার জেলেনস্কি ওয়াশিংটন গিয়েছিলেন। কিন্তু ওভাল দপ্তরের ওই ভেস্তে যাওয়া বৈঠকের পর চুক্তি স্বাক্ষর স্থগিত হয়ে যায়।
এ ঘটনা সত্ত্বেও মার্কিন কর্মকর্তারা গত কয়েক দিন ধরে খনিজ চুক্তিটি স্বাক্ষরের বিষয়ে কিইভের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথাবার্তা চালিয়ে আসছেন। এই বিষয়টি সম্পর্কে জ্ঞাত ব্যক্তিদের মধ্যে একজনের ভাষ্য অনুযায়ী, মার্কিন কর্মকর্তারা জেলেনস্কির উপদেষ্টাদের ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার জন্য বোঝানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার সামাজিক মাধ্যম এক্স (সাবেক টুইটার)-এ এক পোস্টে জেলেনস্কি ওভাল দপ্তরের বৈঠকটিকে ‘দুঃখজনক’ অভিহিত করে খনিজ চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য ইউক্রেন প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন। ওই পোস্টে জেলেনস্কি লিখেছেন, “দীর্ঘস্থায়ী শান্তি কাছে আনতে ইউক্রেন যত দ্রুত সম্ভব আলোচনার টেবিলে ফিরতে প্রস্তুত।”
হোয়াইট হাউজের বৈঠকে ট্রাম্প ও জেলেনস্কি। ছবি: রয়টার্স।
বুধবার, ০৫ মার্চ ২০২৫
হোয়াইট হাউজের ওভাল দপ্তরে বিপর্যয়কর বৈঠকের পর থমকে যাওয়া খনিজ চুক্তি স্বাক্ষর করার পরিকল্পনা করেছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন ও ইউক্রেন। পরিস্থিতি সম্পর্কে জ্ঞাত চার ব্যক্তি রয়টার্সকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
গত শুক্রবার ওভাল দপ্তরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের সঙ্গে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির বৈঠক কথা কাটাকাটির মধ্য দিয়ে শেষ হয়। এরপর জেলেনস্কিকে হোয়াইট হাউজ থেকে বের করে দেওয়া হয়। এতে শর্ত নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে আগেই সমঝোতা হলেও চুক্তিটির ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে যায়।
ওই চার ব্যক্তির মধ্যে তিনজন রয়টার্সকে জানান, ট্রাম্প তার উপদেষ্টাদের বলেছেন যে তিনি মঙ্গলবার সন্ধ্যায় (স্থানীয় সময়) মার্কিন কংগ্রেসে যে ভাষণ দেবেন, তাতে খনিজ চুক্তির কথা ঘোষণা করতে চান। তবে চুক্তিটি স্বাক্ষর হওয়া এখনও বাকি আছে এবং পরিস্থিতির পরিবর্তনও হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন তারা।
এই খনিজ চুক্তির বিষয়ে মঙ্গলবার মার্কিন অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্টকে জিজ্ঞেস করা হলে ফক্স নিউজকে তিনি বলেন, “স্বাক্ষরের কোনো পরিকল্পনা হয়নি।”
এ বিষয়ে রয়টার্সের মন্তব্যের অনুরোধে সাড়া দেয়নি হোয়াইট হাউজ। কিইভে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের প্রশাসন এবং ওয়াশিংটনে ইউক্রেনের দূতাবাসও মন্তব্যের অনুরোধে সাড়া দেয়নি।
এই চুক্তিটি স্বাক্ষর করতেই গত শুক্রবার জেলেনস্কি ওয়াশিংটন গিয়েছিলেন। কিন্তু ওভাল দপ্তরের ওই ভেস্তে যাওয়া বৈঠকের পর চুক্তি স্বাক্ষর স্থগিত হয়ে যায়।
এ ঘটনা সত্ত্বেও মার্কিন কর্মকর্তারা গত কয়েক দিন ধরে খনিজ চুক্তিটি স্বাক্ষরের বিষয়ে কিইভের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথাবার্তা চালিয়ে আসছেন। এই বিষয়টি সম্পর্কে জ্ঞাত ব্যক্তিদের মধ্যে একজনের ভাষ্য অনুযায়ী, মার্কিন কর্মকর্তারা জেলেনস্কির উপদেষ্টাদের ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার জন্য বোঝানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার সামাজিক মাধ্যম এক্স (সাবেক টুইটার)-এ এক পোস্টে জেলেনস্কি ওভাল দপ্তরের বৈঠকটিকে ‘দুঃখজনক’ অভিহিত করে খনিজ চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য ইউক্রেন প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন। ওই পোস্টে জেলেনস্কি লিখেছেন, “দীর্ঘস্থায়ী শান্তি কাছে আনতে ইউক্রেন যত দ্রুত সম্ভব আলোচনার টেবিলে ফিরতে প্রস্তুত।”