কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিনির্ভর সুইসাইড ড্রোনের পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করলেন উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন। বৃহস্পতিবার দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম এ তথ্য জানিয়েছে। সম্প্রতি রাশিয়ার সঙ্গে পিয়ংইয়ংয়ের ক্রমবর্ধমান সামরিক সহযোগিতা নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে। পিয়ংইয়ং আগস্টে অ্যাটাক ড্রোন উন্মোচন করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন সক্ষমতা দেশটিকে রাশিয়ার কাছে আরও ঘনিষ্ঠ করে তুলতে পারে।
পারমাণবিক অস্ত্রধারী দেশটি মস্কোর সঙ্গে এরই মধ্যে ঐতিহাসিক প্রতিরক্ষা চুক্তি করেছে। তাছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধে সহায়তা করার জন্য রাশিয়ায় হাজার হাজার সেনা মোতায়েনের অভিযোগ রয়েছে উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে। কিয়েভের সঙ্গে মস্কোর যুদ্ধকে সমর্থন করার জন্য সৈন্য ও অস্ত্রের বিনিময়ে উত্তর কোরিয়া সংবেদনশীল রাশিয়ান সামরিক প্রযুক্তি পেতে পারে বলে সিউল বারবার সতর্ক করেছে।
কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি (কেসিএনএ) জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার কিম বিভিন্ন ধরনের গোয়েন্দা ও সুইসাইড ড্রোনের পরীক্ষা তত্ত্বাবধান করেছেন। নতুন ধরণের কৌশলগত গোয়েন্দা ড্রোনগুলো স্থল ও সমুদ্রে বিভিন্ন কৌশলগত লক্ষ্যবস্তু ও শত্রু সেনাদের কার্যক্রম ট্র্যাক ও পর্যবেক্ষণ করতে সক্ষম।
এই ড্রোনগুলো বিভিন্ন কৌশলগত মিশনে ব্যবহারের জন্য আক্রমণ ক্ষমতাও প্রদর্শন করেছে।
কেসিএনএ জানিয়েছে, নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে সজ্জিত এই ড্রোনগুলোর উন্নত কর্মক্ষমতা মূল্যায়ন করেছেন কিম। তিনি উৎপাদন ক্ষমতা সম্প্রসারণের জন্য একটি পরিকল্পনায় সম্মত হয়েছেন বলেও জানানো হয়েছে। কিম বলেন, সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকীকরণে মানবহীন সরঞ্জাম ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত এবং বিকশিত করা উচিত। এদিকে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে জানিয়েছেন, রাশিয়ার পক্ষে যুদ্ধের জন্য পাঠানো উত্তর কোরিয়ার সেনারা গুরুত্বপূর্ণ আধুনিক যুদ্ধ অভিজ্ঞতা অর্জন করবে, যার মধ্যে রয়েছে যুদ্ধক্ষেত্রে এখন ড্রোন কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিনির্ভর সুইসাইড ড্রোনের পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করলেন উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন। বৃহস্পতিবার দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম এ তথ্য জানিয়েছে। সম্প্রতি রাশিয়ার সঙ্গে পিয়ংইয়ংয়ের ক্রমবর্ধমান সামরিক সহযোগিতা নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে। পিয়ংইয়ং আগস্টে অ্যাটাক ড্রোন উন্মোচন করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন সক্ষমতা দেশটিকে রাশিয়ার কাছে আরও ঘনিষ্ঠ করে তুলতে পারে।
পারমাণবিক অস্ত্রধারী দেশটি মস্কোর সঙ্গে এরই মধ্যে ঐতিহাসিক প্রতিরক্ষা চুক্তি করেছে। তাছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধে সহায়তা করার জন্য রাশিয়ায় হাজার হাজার সেনা মোতায়েনের অভিযোগ রয়েছে উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে। কিয়েভের সঙ্গে মস্কোর যুদ্ধকে সমর্থন করার জন্য সৈন্য ও অস্ত্রের বিনিময়ে উত্তর কোরিয়া সংবেদনশীল রাশিয়ান সামরিক প্রযুক্তি পেতে পারে বলে সিউল বারবার সতর্ক করেছে।
কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি (কেসিএনএ) জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার কিম বিভিন্ন ধরনের গোয়েন্দা ও সুইসাইড ড্রোনের পরীক্ষা তত্ত্বাবধান করেছেন। নতুন ধরণের কৌশলগত গোয়েন্দা ড্রোনগুলো স্থল ও সমুদ্রে বিভিন্ন কৌশলগত লক্ষ্যবস্তু ও শত্রু সেনাদের কার্যক্রম ট্র্যাক ও পর্যবেক্ষণ করতে সক্ষম।
এই ড্রোনগুলো বিভিন্ন কৌশলগত মিশনে ব্যবহারের জন্য আক্রমণ ক্ষমতাও প্রদর্শন করেছে।
কেসিএনএ জানিয়েছে, নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে সজ্জিত এই ড্রোনগুলোর উন্নত কর্মক্ষমতা মূল্যায়ন করেছেন কিম। তিনি উৎপাদন ক্ষমতা সম্প্রসারণের জন্য একটি পরিকল্পনায় সম্মত হয়েছেন বলেও জানানো হয়েছে। কিম বলেন, সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকীকরণে মানবহীন সরঞ্জাম ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত এবং বিকশিত করা উচিত। এদিকে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে জানিয়েছেন, রাশিয়ার পক্ষে যুদ্ধের জন্য পাঠানো উত্তর কোরিয়ার সেনারা গুরুত্বপূর্ণ আধুনিক যুদ্ধ অভিজ্ঞতা অর্জন করবে, যার মধ্যে রয়েছে যুদ্ধক্ষেত্রে এখন ড্রোন কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে।