মধ্যপ্রাচ্যে তিন দিনের সফরের অংশে হিসেবে সৌদি আরবে পা রাখলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। এই সফরে রিয়াদের কিং খালিদ বিমানবন্দরে সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে প্রাথমিক বৈঠক সেরেছেন তিনি। এই বৈঠকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও উপস্থিত ছিলেন। খবর বিবিসির।
মঙ্গলবার (১৩ মে) সৌদি আরবে পা রাখার মধ্য দিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিজের দ্বিতীয় মেয়াদে প্রথম বড় আন্তর্জাতিক সফরের সূচনা করেন ট্রাম্প। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, সৌদি বিমান বাহিনীর এফ-১৫ জেট বিমানগুলো ট্রাম্পকে বহনকারী বিমান এয়ার ফোর্স ওয়ানকে এসকর্ট করে সম্মান দেখিয়েছে। এ ছাড়া কিং খালিদ বিমানবন্দরে বেগুনি কার্পেট বিছিয়ে তাঁকে সম্মাননা জানানো হয়। সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ট্রাম্পকে স্বাগত জানান।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আজ (মঙ্গলবার) এবং আগামীকাল (বুধবার) কিছু অংশ সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে কাটাবেন। তারপর উপসাগরীয় অঞ্চলের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ মিত্র - কাতার এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে সফরে যাবেন।
এদিকে ট্রাম্পের এই সফরের আগে ইসরায়েলের প্রায় সাড়ে পাঁচ শতাধিক সাবেক সামরিক ও গোয়েন্দা কর্মকর্তার পক্ষ থেকে একটি গ্রুপ তাকে চিঠি পাঠিয়েছেন। সেখানে তারা তার কাছে আহ্বান জানিয়েছেন, তিনি যেন তার এই সফরের মাধ্যমে হামাসের কাছ থেকে জিম্মিদের মুক্তি এবং গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করেন।
নিরপরাধ লোকজনের দুর্দশা এবং হত্যাকা- বন্ধ, হামাস-মুক্ত গাজা উপত্যকা এবং ইসরায়েলকে অন্তর্ভুক্ত করে একটি আঞ্চলিক নিরাপত্তা জোটের পথ প্রশস্ত করার জন্য প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে আহ্বান জানিয়েছেন ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর ওই সাবেক কমান্ডাররা।
সামরিক ও গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের ওই গ্রুপের পক্ষ থেকে ট্রাম্পকে উদ্দেশ করে বলা হয়েছে, বেশিরভাগ ইসরায়েলি নাগরিকের দৃষ্টিভঙ্গিই আমরা আপনার কাছে উপস্থাপন করছি। চিঠিতে আরও বলা হয়েছে যে, গাজার যুদ্ধ আর ইসরায়েলের জাতীয় লক্ষ্য পূরণ করছে না এবং বেশিরভাগ ইসরায়েলিদের মতে, ৭ অক্টোবরের পর হামাসের বর্বরতার অবসান করার জন্য ইসরায়েলের ‘ন্যায্য উদ্দেশ্য’ ‘অনেক আগেই অর্জিত হয়েছে’।
মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫
মধ্যপ্রাচ্যে তিন দিনের সফরের অংশে হিসেবে সৌদি আরবে পা রাখলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। এই সফরে রিয়াদের কিং খালিদ বিমানবন্দরে সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে প্রাথমিক বৈঠক সেরেছেন তিনি। এই বৈঠকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও উপস্থিত ছিলেন। খবর বিবিসির।
মঙ্গলবার (১৩ মে) সৌদি আরবে পা রাখার মধ্য দিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিজের দ্বিতীয় মেয়াদে প্রথম বড় আন্তর্জাতিক সফরের সূচনা করেন ট্রাম্প। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, সৌদি বিমান বাহিনীর এফ-১৫ জেট বিমানগুলো ট্রাম্পকে বহনকারী বিমান এয়ার ফোর্স ওয়ানকে এসকর্ট করে সম্মান দেখিয়েছে। এ ছাড়া কিং খালিদ বিমানবন্দরে বেগুনি কার্পেট বিছিয়ে তাঁকে সম্মাননা জানানো হয়। সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ট্রাম্পকে স্বাগত জানান।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আজ (মঙ্গলবার) এবং আগামীকাল (বুধবার) কিছু অংশ সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে কাটাবেন। তারপর উপসাগরীয় অঞ্চলের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ মিত্র - কাতার এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে সফরে যাবেন।
এদিকে ট্রাম্পের এই সফরের আগে ইসরায়েলের প্রায় সাড়ে পাঁচ শতাধিক সাবেক সামরিক ও গোয়েন্দা কর্মকর্তার পক্ষ থেকে একটি গ্রুপ তাকে চিঠি পাঠিয়েছেন। সেখানে তারা তার কাছে আহ্বান জানিয়েছেন, তিনি যেন তার এই সফরের মাধ্যমে হামাসের কাছ থেকে জিম্মিদের মুক্তি এবং গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করেন।
নিরপরাধ লোকজনের দুর্দশা এবং হত্যাকা- বন্ধ, হামাস-মুক্ত গাজা উপত্যকা এবং ইসরায়েলকে অন্তর্ভুক্ত করে একটি আঞ্চলিক নিরাপত্তা জোটের পথ প্রশস্ত করার জন্য প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে আহ্বান জানিয়েছেন ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর ওই সাবেক কমান্ডাররা।
সামরিক ও গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের ওই গ্রুপের পক্ষ থেকে ট্রাম্পকে উদ্দেশ করে বলা হয়েছে, বেশিরভাগ ইসরায়েলি নাগরিকের দৃষ্টিভঙ্গিই আমরা আপনার কাছে উপস্থাপন করছি। চিঠিতে আরও বলা হয়েছে যে, গাজার যুদ্ধ আর ইসরায়েলের জাতীয় লক্ষ্য পূরণ করছে না এবং বেশিরভাগ ইসরায়েলিদের মতে, ৭ অক্টোবরের পর হামাসের বর্বরতার অবসান করার জন্য ইসরায়েলের ‘ন্যায্য উদ্দেশ্য’ ‘অনেক আগেই অর্জিত হয়েছে’।