তুরস্কে প্রত্যাশিত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত না হলেও বন্দীবিনিময়সংক্রান্ত বড় একটি সমঝোতায় পৌঁছেছে রাশিয়া ও ইউক্রেন। উভয় দেশই ২ হাজার যুদ্ধবন্দীকে মুক্তি দিতে সম্মত হয়েছে। এ যুদ্ধবন্দীদের অর্ধেক রুশ, বাকি অর্ধেক ইউক্রেনীয়। গত প্রায় সাড়ে তিন বছর ধরে যুদ্ধ চলছে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে। এই সময়সীমার মধ্যে বেশ কয়েক বার যুদ্ধবন্দী বিনিময় হয়েছে দুই দেশের মধ্যে। তবে এবারই প্রথম একবারে এত বেশি সংখ্যক যুদ্ধবন্দীকে মুক্তি দিতে সম্মত হলো মস্কো ও কিয়েভ।
রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিভিশন চ্যানেল রাশিয়া স্টেট টিভিকে এ তথ্য জানিয়েছেন তুরস্কে রুশ প্রতিনিধিদলের প্রধান ভ্লাদিমির মেডিনস্কি। তিনি আরও বলেছেন যে দুই দেশের প্রতিনিধিদের মধ্যে যে আলোচনা হয়েছে, তা সন্তোষজনক এবং কিয়েভের সঙ্গে মস্কো আলোচনা চালিয়ে যেতে আগ্রহী।
আমরা এক হাজার ইউক্রেনীয় যুদ্ধবন্দীকে মুক্তি দিতে সম্মত হয়েছি। এর বিনিময়ে ইউক্রেনও তাদের কারাগারে বন্দী এক হাজার রুশ যুদ্ধবন্দীকে ছেড়ে দেবে। সাধারণভাবে বলতে গেলে, আলোচনার ফলাফলে আমরা সন্তুষ্ট এবং এটি চালিয়ে যাওয়ার জন্যও আমরা প্রস্তুত, রাশিয়ান স্টেট টিভিকে বলেন মেডিনস্কি।
তিনি আরও বলেন, ইউক্রেনের প্রতিনিধিরা দুই দেশের প্রেসিডেন্ট পর্যায়ে বৈঠকের জন্য আমাদের অনুরোধ করেছেন। আমরা তাদের এই অনুরোধ গুরত্ব সহকারে নিয়েছি।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কিন সঙ্গে সরাসরি বৈঠকে সম্মত হন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ১৩ মে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধাবসান নিয়ে তুরস্কের রাজধানী ইস্তাম্বুলে পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। সে অনুযায়ী ইস্তাম্বুলে গিয়েছিলেন জেলেনস্কি।
শনিবার, ১৭ মে ২০২৫
তুরস্কে প্রত্যাশিত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত না হলেও বন্দীবিনিময়সংক্রান্ত বড় একটি সমঝোতায় পৌঁছেছে রাশিয়া ও ইউক্রেন। উভয় দেশই ২ হাজার যুদ্ধবন্দীকে মুক্তি দিতে সম্মত হয়েছে। এ যুদ্ধবন্দীদের অর্ধেক রুশ, বাকি অর্ধেক ইউক্রেনীয়। গত প্রায় সাড়ে তিন বছর ধরে যুদ্ধ চলছে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে। এই সময়সীমার মধ্যে বেশ কয়েক বার যুদ্ধবন্দী বিনিময় হয়েছে দুই দেশের মধ্যে। তবে এবারই প্রথম একবারে এত বেশি সংখ্যক যুদ্ধবন্দীকে মুক্তি দিতে সম্মত হলো মস্কো ও কিয়েভ।
রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিভিশন চ্যানেল রাশিয়া স্টেট টিভিকে এ তথ্য জানিয়েছেন তুরস্কে রুশ প্রতিনিধিদলের প্রধান ভ্লাদিমির মেডিনস্কি। তিনি আরও বলেছেন যে দুই দেশের প্রতিনিধিদের মধ্যে যে আলোচনা হয়েছে, তা সন্তোষজনক এবং কিয়েভের সঙ্গে মস্কো আলোচনা চালিয়ে যেতে আগ্রহী।
আমরা এক হাজার ইউক্রেনীয় যুদ্ধবন্দীকে মুক্তি দিতে সম্মত হয়েছি। এর বিনিময়ে ইউক্রেনও তাদের কারাগারে বন্দী এক হাজার রুশ যুদ্ধবন্দীকে ছেড়ে দেবে। সাধারণভাবে বলতে গেলে, আলোচনার ফলাফলে আমরা সন্তুষ্ট এবং এটি চালিয়ে যাওয়ার জন্যও আমরা প্রস্তুত, রাশিয়ান স্টেট টিভিকে বলেন মেডিনস্কি।
তিনি আরও বলেন, ইউক্রেনের প্রতিনিধিরা দুই দেশের প্রেসিডেন্ট পর্যায়ে বৈঠকের জন্য আমাদের অনুরোধ করেছেন। আমরা তাদের এই অনুরোধ গুরত্ব সহকারে নিয়েছি।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কিন সঙ্গে সরাসরি বৈঠকে সম্মত হন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ১৩ মে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধাবসান নিয়ে তুরস্কের রাজধানী ইস্তাম্বুলে পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। সে অনুযায়ী ইস্তাম্বুলে গিয়েছিলেন জেলেনস্কি।