ছবি: রয়টার্স
দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসাকে শ্বেতাঙ্গ গণহত্যা এবং জমি দখলের মিথ্যা অভিযোগের মুখোমুখি করে চাপে ফেলেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। বুধবার হোয়াইট হাউসে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে ট্রাম্প এই অভিযোগ তোলেন।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, বৈঠকটি ছিল উত্তেজনাপূর্ণ এবং অনেকটা ২০২০ সালের সেই বৈঠকের মতো, যেখানে ট্রাম্প ইউক্রেইনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে হঠাৎ আক্রমণের মাধ্যমে হতচকিত করেছিলেন।
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বে অন্যতম উচ্চ হত্যার হারসম্পন্ন একটি দেশ হলেও, এসব হত্যাকাণ্ডের বেশিরভাগ ভুক্তভোগী কৃষ্ণাঙ্গ নাগরিক। তবে ট্রাম্প তার মেয়াদকালে বারবারই দাবি করে এসেছেন, দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গদের টার্গেট করে গণহত্যা ও জমি দখলের ঘটনা ঘটছে—যা দক্ষিণ আফ্রিকান সরকার বারবার অস্বীকার করেছে।
জানুয়ারিতে দ্বিতীয় মেয়াদের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর ট্রাম্প দক্ষিণ আফ্রিকার জন্য বরাদ্দ রাখা একটি গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা বাতিল করেন। একইসঙ্গে শ্বেতাঙ্গ আফ্রিকানদের যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয় দেওয়ার প্রস্তাব দেন এবং দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রদূতকে ওয়াশিংটন থেকে বহিষ্কার করেন। এছাড়া ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকার আন্তর্জাতিক আদালতে দায়ের করা গণহত্যার মামলারও সমালোচনা করেন ট্রাম্প।
বুধবারের বৈঠকটি মূলত যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপন এবং সহযোগিতার নতুন দ্বার উন্মোচনের লক্ষ্যে রামাফোসার সফরের অংশ ছিল। কিন্তু সেখানে গিয়ে তাঁকে ট্রাম্পের সাজানো প্রশ্ন ও অভিযোগের মুখোমুখি হতে হয়।
ছবি: রয়টার্স
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫
দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসাকে শ্বেতাঙ্গ গণহত্যা এবং জমি দখলের মিথ্যা অভিযোগের মুখোমুখি করে চাপে ফেলেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। বুধবার হোয়াইট হাউসে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে ট্রাম্প এই অভিযোগ তোলেন।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, বৈঠকটি ছিল উত্তেজনাপূর্ণ এবং অনেকটা ২০২০ সালের সেই বৈঠকের মতো, যেখানে ট্রাম্প ইউক্রেইনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে হঠাৎ আক্রমণের মাধ্যমে হতচকিত করেছিলেন।
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বে অন্যতম উচ্চ হত্যার হারসম্পন্ন একটি দেশ হলেও, এসব হত্যাকাণ্ডের বেশিরভাগ ভুক্তভোগী কৃষ্ণাঙ্গ নাগরিক। তবে ট্রাম্প তার মেয়াদকালে বারবারই দাবি করে এসেছেন, দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গদের টার্গেট করে গণহত্যা ও জমি দখলের ঘটনা ঘটছে—যা দক্ষিণ আফ্রিকান সরকার বারবার অস্বীকার করেছে।
জানুয়ারিতে দ্বিতীয় মেয়াদের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর ট্রাম্প দক্ষিণ আফ্রিকার জন্য বরাদ্দ রাখা একটি গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা বাতিল করেন। একইসঙ্গে শ্বেতাঙ্গ আফ্রিকানদের যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয় দেওয়ার প্রস্তাব দেন এবং দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রদূতকে ওয়াশিংটন থেকে বহিষ্কার করেন। এছাড়া ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকার আন্তর্জাতিক আদালতে দায়ের করা গণহত্যার মামলারও সমালোচনা করেন ট্রাম্প।
বুধবারের বৈঠকটি মূলত যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপন এবং সহযোগিতার নতুন দ্বার উন্মোচনের লক্ষ্যে রামাফোসার সফরের অংশ ছিল। কিন্তু সেখানে গিয়ে তাঁকে ট্রাম্পের সাজানো প্রশ্ন ও অভিযোগের মুখোমুখি হতে হয়।