হোয়াইট হাউসে গত বুধবার এক বৈঠকে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাণিজ্য, অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে আলোচনা করেছেন। পাকিস্তান সেনাবাহিনী এই খবর জানিয়েছে বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
পাকিস্তানের সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দুই ঘণ্টার বৈঠকে ট্রাম্প ও মুনির বাণিজ্য, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনা নিয়েও আলোচনা করেন। ট্রাম্প জানান, তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদী কৌশলগত অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে একটি উপকারী বাণিজ্য সম্পর্ক গড়ে তুলতে আগ্রহী।
বৃহস্পতিবার সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প দীর্ঘমেয়াদী কৌশলগত অভিন্নতা এবং অভিন্ন স্বার্থের ভিত্তিতে পাকিস্তানের সঙ্গে পারস্পরিকভাবে লাভজনক বাণিজ্য অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার ব্যাপারে গভীর আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।’ বিবৃতিতে আরো বলা হয়েছে, মুনির এবং ট্রাম্প ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে বিদ্যমান উত্তেজনা নিয়েও মতবিনিময় করেছেন।
এই বৈঠককে কেন্দ্র করে দক্ষিণ এশিয়ার দুই পরমাণু শক্তিধর দেশের—ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান উত্তেজনা নতুন মাত্রা পেয়েছে। এই প্রথমবারের মতো কোনো মার্কিন প্রেসিডেন্ট পাকিস্তানের সেনাবাহিনীপ্রধানকে হোয়াইট হাউসে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাগত জানালেন, যেখানে পাকিস্তানের কোনো উচ্চপদস্থ বেসামরিক কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন না।
ট্রাম্প সাংবাদিকদের জানান, তিনি মুনিরকে ‘ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ থামানোর জন্য’ ধন্যবাদ জানিয়েছেন এবং এ বিষয়ে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘দুই অত্যন্ত বুদ্ধিমান নেতা যুদ্ধ থামানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, এটি একটি পারমাণবিক যুদ্ধ হতে পারত।’ তবে ভারত এই দাবিকে সরাসরি অস্বীকার করেছে। ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিসরি এক বিবৃতিতে বলেন, ‘মোদিজি স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, এই সময়ে কোনো পর্যায়েই ভারত-আমেরিকা বাণিজ্য চুক্তি কিংবা যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।
বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫
হোয়াইট হাউসে গত বুধবার এক বৈঠকে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাণিজ্য, অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে আলোচনা করেছেন। পাকিস্তান সেনাবাহিনী এই খবর জানিয়েছে বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
পাকিস্তানের সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দুই ঘণ্টার বৈঠকে ট্রাম্প ও মুনির বাণিজ্য, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনা নিয়েও আলোচনা করেন। ট্রাম্প জানান, তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদী কৌশলগত অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে একটি উপকারী বাণিজ্য সম্পর্ক গড়ে তুলতে আগ্রহী।
বৃহস্পতিবার সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প দীর্ঘমেয়াদী কৌশলগত অভিন্নতা এবং অভিন্ন স্বার্থের ভিত্তিতে পাকিস্তানের সঙ্গে পারস্পরিকভাবে লাভজনক বাণিজ্য অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার ব্যাপারে গভীর আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।’ বিবৃতিতে আরো বলা হয়েছে, মুনির এবং ট্রাম্প ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে বিদ্যমান উত্তেজনা নিয়েও মতবিনিময় করেছেন।
এই বৈঠককে কেন্দ্র করে দক্ষিণ এশিয়ার দুই পরমাণু শক্তিধর দেশের—ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান উত্তেজনা নতুন মাত্রা পেয়েছে। এই প্রথমবারের মতো কোনো মার্কিন প্রেসিডেন্ট পাকিস্তানের সেনাবাহিনীপ্রধানকে হোয়াইট হাউসে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাগত জানালেন, যেখানে পাকিস্তানের কোনো উচ্চপদস্থ বেসামরিক কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন না।
ট্রাম্প সাংবাদিকদের জানান, তিনি মুনিরকে ‘ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ থামানোর জন্য’ ধন্যবাদ জানিয়েছেন এবং এ বিষয়ে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘দুই অত্যন্ত বুদ্ধিমান নেতা যুদ্ধ থামানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, এটি একটি পারমাণবিক যুদ্ধ হতে পারত।’ তবে ভারত এই দাবিকে সরাসরি অস্বীকার করেছে। ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিসরি এক বিবৃতিতে বলেন, ‘মোদিজি স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, এই সময়ে কোনো পর্যায়েই ভারত-আমেরিকা বাণিজ্য চুক্তি কিংবা যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।