ইরানের পারমাণবিক ৩ স্থাপনায় শনিবার রাতে চালানো মার্কিন জবাবে রোববার সকালে ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে তেহরান। ইরানের সর্বশেষ এ হামলায় ইসরায়েলে কমপক্ষে ৮৬ জন আহত হয়েছে এবং তাদের চিকিৎসা চলছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলের জাতীয় জরুরি পরিষেবা ম্যাগেন ডেভিড অ্যাডমের (এমডিএ) বরাত দিয়ে টাইমস অব ইসরাইল জানিয়েছে, আহতদের মধ্যে দুজনের অবস্থা মাঝারি পর্যায়ের, ৭৭ জনের অবস্থা ভালো এবং চারজন তীব্র মানসিক আতঙ্কের কারণে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তিনজনের অবস্থা এখনও পর্যবেক্ষণে রয়েছে।
এই হামলায় ইসরায়েলের তেলআবিব শহর প্রধান লক্ষ্যবস্তু হওয়ায় পুরো শহরজুড়ে জরুরি অবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এমডিএর একজন মুখপাত্র বলেছেন, প্রাথমিক প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে ইসরায়েলের ১০টি স্থানে রকেট এবং শ্যাপ্রেল পড়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- কারমেল, হাইফা, তেলআবিব এলাকা এবং উত্তর উপকূলীয় সমভূমি।
এদিকে ইরানের সর্বশেষ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সমাপ্তির ইঙ্গিত দিয়ে ইসরাইলি সামরিক হোম ফ্রন্ট কমান্ড জানিয়েছে, লোকেরা এখন বোমা আশ্রয়কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে যেতে পারে। তারা আরও জানিয়েছে, জরুরি পরিষেবাকর্মীরা দেশজুড়ে ‘যেখানে প্রভাবের রিপোর্ট পাওয়া গেছে’ সেখানে বেশ কয়েকটি এলাকায় কাজ করছে।
এর আগে ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) বরাত দিয়ে আলজাজিরা ও টাইমস অব ইসরাইল জানায়, রোববার সকালে ইরান থেকে একাধিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে। এ হামলাকে গত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইরানের প্রথম সরাসরি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে।
ইরানি হামলার কথা স্বীকার করে আইডিএফ ইসরায়েলি বাসিন্দাদের সতর্ক করে বলেছে, কয়েক মিনিটের মধ্যেই মধ্য ও উত্তর ইসরায়েলের বিভিন্ন এলাকায় সাইরেন বেজে ওঠে।
রোববার, ২২ জুন ২০২৫
ইরানের পারমাণবিক ৩ স্থাপনায় শনিবার রাতে চালানো মার্কিন জবাবে রোববার সকালে ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে তেহরান। ইরানের সর্বশেষ এ হামলায় ইসরায়েলে কমপক্ষে ৮৬ জন আহত হয়েছে এবং তাদের চিকিৎসা চলছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলের জাতীয় জরুরি পরিষেবা ম্যাগেন ডেভিড অ্যাডমের (এমডিএ) বরাত দিয়ে টাইমস অব ইসরাইল জানিয়েছে, আহতদের মধ্যে দুজনের অবস্থা মাঝারি পর্যায়ের, ৭৭ জনের অবস্থা ভালো এবং চারজন তীব্র মানসিক আতঙ্কের কারণে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তিনজনের অবস্থা এখনও পর্যবেক্ষণে রয়েছে।
এই হামলায় ইসরায়েলের তেলআবিব শহর প্রধান লক্ষ্যবস্তু হওয়ায় পুরো শহরজুড়ে জরুরি অবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এমডিএর একজন মুখপাত্র বলেছেন, প্রাথমিক প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে ইসরায়েলের ১০টি স্থানে রকেট এবং শ্যাপ্রেল পড়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- কারমেল, হাইফা, তেলআবিব এলাকা এবং উত্তর উপকূলীয় সমভূমি।
এদিকে ইরানের সর্বশেষ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সমাপ্তির ইঙ্গিত দিয়ে ইসরাইলি সামরিক হোম ফ্রন্ট কমান্ড জানিয়েছে, লোকেরা এখন বোমা আশ্রয়কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে যেতে পারে। তারা আরও জানিয়েছে, জরুরি পরিষেবাকর্মীরা দেশজুড়ে ‘যেখানে প্রভাবের রিপোর্ট পাওয়া গেছে’ সেখানে বেশ কয়েকটি এলাকায় কাজ করছে।
এর আগে ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) বরাত দিয়ে আলজাজিরা ও টাইমস অব ইসরাইল জানায়, রোববার সকালে ইরান থেকে একাধিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে। এ হামলাকে গত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইরানের প্রথম সরাসরি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে।
ইরানি হামলার কথা স্বীকার করে আইডিএফ ইসরায়েলি বাসিন্দাদের সতর্ক করে বলেছে, কয়েক মিনিটের মধ্যেই মধ্য ও উত্তর ইসরায়েলের বিভিন্ন এলাকায় সাইরেন বেজে ওঠে।