ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। সংস্থাটির মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস সামাজিক মাধ্যম এক্সে এক পোস্টে এই হামলাকে চলমান সংঘাতের তীব্রতার ‘ভয়াবহ বৃদ্ধি’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। গুতেরেস বলেছেন, এখন সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। এর ফলে ‘বেসামরিক নাগরিক, মধ্যপ্রাচ্য ও বিশ্বের’ জন্য ভয়াবহ বিপর্যয়কর পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলে পোস্টে উল্লেখ করেন তিনি।
ওই পোস্টে গুতেরেস লিখেছেন, এই মুহূর্তে ‘শুধু কূটনীতির মাধ্যমে’ এই সমস্যার সমাধান করে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব। ইরানে হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন। এরপরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে দ্বিতীয় দফায় ইরানকে হুমকি দিয়েছেন তিনি। ট্রুথ সোশ্যালে পোস্ট করে তিনি উল্লেখ করেছেন যে, ইরান এই হামলার জবাবে পাল্টা হামলা করলে ‘আরও তীব্র মাত্রার’ হামলা করবে যুক্তরাষ্ট্র।
ট্রাম্প এক পোস্টে লিখেছেন, ইরান যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যে কোনো ধরনের পাল্টা হামলা করলে তার জবাব এর চেয়ে বহুগুণ বেশি শক্তি দিয়ে দেয়া হবে। এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন যে, ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় সফল হামলা শেষ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। তার দাবি এসব পারমাণবিক স্থাপনা ধব্বংস করে দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তিনি আরও হামলার হুমকি দিয়েছেন।
স্থানীয় সময় শনিবার (২১ জুন) রাতে জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলায় ইরানের পারমাণবিক সমৃদ্ধকরণ স্থাপনা ?‘সম্পূর্ণ এবং পুরোপুরি ধ্বংস’ হয়ে গেছে। তিনি হুমকি দিয়েছেন যে, তেহরান যদি শান্তি স্থাপন না করে তবে আরও হামলা চালানো হবে।
রোববার, ২২ জুন ২০২৫
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। সংস্থাটির মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস সামাজিক মাধ্যম এক্সে এক পোস্টে এই হামলাকে চলমান সংঘাতের তীব্রতার ‘ভয়াবহ বৃদ্ধি’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। গুতেরেস বলেছেন, এখন সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। এর ফলে ‘বেসামরিক নাগরিক, মধ্যপ্রাচ্য ও বিশ্বের’ জন্য ভয়াবহ বিপর্যয়কর পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলে পোস্টে উল্লেখ করেন তিনি।
ওই পোস্টে গুতেরেস লিখেছেন, এই মুহূর্তে ‘শুধু কূটনীতির মাধ্যমে’ এই সমস্যার সমাধান করে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব। ইরানে হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন। এরপরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে দ্বিতীয় দফায় ইরানকে হুমকি দিয়েছেন তিনি। ট্রুথ সোশ্যালে পোস্ট করে তিনি উল্লেখ করেছেন যে, ইরান এই হামলার জবাবে পাল্টা হামলা করলে ‘আরও তীব্র মাত্রার’ হামলা করবে যুক্তরাষ্ট্র।
ট্রাম্প এক পোস্টে লিখেছেন, ইরান যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যে কোনো ধরনের পাল্টা হামলা করলে তার জবাব এর চেয়ে বহুগুণ বেশি শক্তি দিয়ে দেয়া হবে। এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন যে, ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় সফল হামলা শেষ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। তার দাবি এসব পারমাণবিক স্থাপনা ধব্বংস করে দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তিনি আরও হামলার হুমকি দিয়েছেন।
স্থানীয় সময় শনিবার (২১ জুন) রাতে জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলায় ইরানের পারমাণবিক সমৃদ্ধকরণ স্থাপনা ?‘সম্পূর্ণ এবং পুরোপুরি ধ্বংস’ হয়ে গেছে। তিনি হুমকি দিয়েছেন যে, তেহরান যদি শান্তি স্থাপন না করে তবে আরও হামলা চালানো হবে।