মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের পর থেকে সামরিক ও সরকারি বিভিন্ন সংস্থায় একের পর এক কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় এবার চাকরি হারালেন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থার (ডিআইএ) প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল জেফরি ক্রুজসহ আরও দুই ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা।
শুক্রবার প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ এই আদেশ জারি করেন বলে জানিয়েছেন একাধিক মার্কিন কর্মকর্তা। বরখাস্তদের মধ্যে রয়েছেন মার্কিন নৌ রিজার্ভের প্রধান ও নৌবাহিনীর স্পেশাল ওয়ারফেয়ার কমান্ডের কমান্ডারও। তবে তাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ প্রকাশ করেনি প্রশাসন।
এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়ায় চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কী কারণে তাদের অপসারণ করা হয়েছে তা তাদের অজানা। মার্কিন কংগ্রেসের গোয়েন্দা তথ্য বিষয়ক কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান মার্ক ওয়ার্নার মন্তব্য করেন, “গোয়েন্দা তথ্যকে নিরাপত্তার উপকরণ না ভেবে আনুগত্য পরীক্ষার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করা ট্রাম্প প্রশাসনের বিপজ্জনক অভ্যাস।”
ওয়াশিংটন পোস্ট প্রথম এ খবর প্রকাশ করে। জানা গেছে, সম্প্রতি ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার মূল্যায়ন ফাঁস হয়। ওই প্রতিবেদনে ডিআইএ বলেছিল, হামলায় ইরানের কর্মসূচি কয়েক মাসের বেশি পিছায়নি। অথচ ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, স্থাপনাগুলো সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়েছে। মূল্যায়ন ফাঁস হওয়ায় ট্রাম্প ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, এর সঙ্গে জেফরি ক্রুজের অপসারণের যোগ থাকতে পারে।
এর আগে ট্রাম্প প্রশাসন জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার প্রধানসহ হোয়াইট হাউজের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের ডজনের বেশি কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করেছে। ফেব্রুয়ারিতেও প্রতিরক্ষামন্ত্রী হেগসেথ জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের চেয়ারম্যানসহ ছয়জন জেনারেল ও অ্যাডমিরালকে চাকরিচ্যুত করেন।
শনিবার, ২৩ আগস্ট ২০২৫
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের পর থেকে সামরিক ও সরকারি বিভিন্ন সংস্থায় একের পর এক কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় এবার চাকরি হারালেন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থার (ডিআইএ) প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল জেফরি ক্রুজসহ আরও দুই ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা।
শুক্রবার প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ এই আদেশ জারি করেন বলে জানিয়েছেন একাধিক মার্কিন কর্মকর্তা। বরখাস্তদের মধ্যে রয়েছেন মার্কিন নৌ রিজার্ভের প্রধান ও নৌবাহিনীর স্পেশাল ওয়ারফেয়ার কমান্ডের কমান্ডারও। তবে তাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ প্রকাশ করেনি প্রশাসন।
এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়ায় চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কী কারণে তাদের অপসারণ করা হয়েছে তা তাদের অজানা। মার্কিন কংগ্রেসের গোয়েন্দা তথ্য বিষয়ক কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান মার্ক ওয়ার্নার মন্তব্য করেন, “গোয়েন্দা তথ্যকে নিরাপত্তার উপকরণ না ভেবে আনুগত্য পরীক্ষার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করা ট্রাম্প প্রশাসনের বিপজ্জনক অভ্যাস।”
ওয়াশিংটন পোস্ট প্রথম এ খবর প্রকাশ করে। জানা গেছে, সম্প্রতি ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার মূল্যায়ন ফাঁস হয়। ওই প্রতিবেদনে ডিআইএ বলেছিল, হামলায় ইরানের কর্মসূচি কয়েক মাসের বেশি পিছায়নি। অথচ ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, স্থাপনাগুলো সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়েছে। মূল্যায়ন ফাঁস হওয়ায় ট্রাম্প ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, এর সঙ্গে জেফরি ক্রুজের অপসারণের যোগ থাকতে পারে।
এর আগে ট্রাম্প প্রশাসন জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার প্রধানসহ হোয়াইট হাউজের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের ডজনের বেশি কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করেছে। ফেব্রুয়ারিতেও প্রতিরক্ষামন্ত্রী হেগসেথ জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের চেয়ারম্যানসহ ছয়জন জেনারেল ও অ্যাডমিরালকে চাকরিচ্যুত করেন।