ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী গোষ্ঠী হামাস যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময় চুক্তিতে রাজি হলেও ইসরায়েলি সেনারা গাজা দখল করবে।
গত বৃহস্পতিবার স্কাই নিউজ অস্ট্রেলিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
নেতানিয়াহু বলেন, “আমরা গাজায় যুদ্ধ শেষের কাছাকাছি পৌঁছে গেছি। হামাস যদি শেষ মুহূর্তে যুদ্ধবিরতিতে রাজিও হয়, তারপরও আমরাই গাজা নিয়ন্ত্রণে রাখব।”
তিনি আরও বলেন, “হামাস যদি অস্ত্র নামিয়ে রাখে এবং অবশিষ্ট জিম্মিদের মুক্তি দেয়, তাহলে যুদ্ধ আজই শেষ হতে পারে।”
আগের সব দাবিই আবার উল্লেখ করে নেতানিয়াহু বলেন, “গাজায় এই যুদ্ধের মূল লক্ষ্য সব জিম্মিকে মুক্ত করা, হামাসকে নিরস্ত্র করা এবং গোষ্ঠীটির শেষ ঘাঁটিগুলো নিশ্চিহ্ন করা—যা স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য অপরিহার্য।”
তিনি যোগ করেন, “আমার লক্ষ্য গাজা দখল করা নয়, বরং গাজা ও ইসরায়েলকে একটি ভিন্ন ভবিষ্যৎ দেওয়া। আমি বিশ্বাস করি আমরা সেই লক্ষ্য অর্জনের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছি।”
এ সময় নেতানিয়াহু দাবি করেন, গাজার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে হামাসকে নির্মূল করার তার সামরিক লক্ষ্যকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প পূর্ণ সমর্থন দিয়েছেন।
শনিবার, ২৩ আগস্ট ২০২৫
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী গোষ্ঠী হামাস যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময় চুক্তিতে রাজি হলেও ইসরায়েলি সেনারা গাজা দখল করবে।
গত বৃহস্পতিবার স্কাই নিউজ অস্ট্রেলিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
নেতানিয়াহু বলেন, “আমরা গাজায় যুদ্ধ শেষের কাছাকাছি পৌঁছে গেছি। হামাস যদি শেষ মুহূর্তে যুদ্ধবিরতিতে রাজিও হয়, তারপরও আমরাই গাজা নিয়ন্ত্রণে রাখব।”
তিনি আরও বলেন, “হামাস যদি অস্ত্র নামিয়ে রাখে এবং অবশিষ্ট জিম্মিদের মুক্তি দেয়, তাহলে যুদ্ধ আজই শেষ হতে পারে।”
আগের সব দাবিই আবার উল্লেখ করে নেতানিয়াহু বলেন, “গাজায় এই যুদ্ধের মূল লক্ষ্য সব জিম্মিকে মুক্ত করা, হামাসকে নিরস্ত্র করা এবং গোষ্ঠীটির শেষ ঘাঁটিগুলো নিশ্চিহ্ন করা—যা স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য অপরিহার্য।”
তিনি যোগ করেন, “আমার লক্ষ্য গাজা দখল করা নয়, বরং গাজা ও ইসরায়েলকে একটি ভিন্ন ভবিষ্যৎ দেওয়া। আমি বিশ্বাস করি আমরা সেই লক্ষ্য অর্জনের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছি।”
এ সময় নেতানিয়াহু দাবি করেন, গাজার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে হামাসকে নির্মূল করার তার সামরিক লক্ষ্যকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প পূর্ণ সমর্থন দিয়েছেন।