ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজার খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালে ইসরায়েলি হামলায় পাঁচ সাংবাদিকসহ অন্তত ২০ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় বিশ্ব নেতারা ও সাংবাদিক সংগঠনগুলো তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। নিহতরা রয়টার্স, অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি), আল জাজিরা ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের হয়ে কাজ করতেন।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে) এক বিবৃতিতে বলেছে, গাজার দক্ষিণাঞ্চলে নাসের হাসপাতালে চালানো হামলায় পাঁচ সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। সংবাদমাধ্যমের ওপর ইসরায়েলের অব্যাহত বেআইনি আক্রমণের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে তারা।
ফিলিস্তিনি সাংবাদিক সিন্ডিকেট জানিয়েছে, এই অপরাধ ইচ্ছাকৃতভাবে সাংবাদিকদের লক্ষ্যবস্তু করার প্রমাণ বহন করে। মুক্ত গণমাধ্যমকে স্তব্ধ করার উদ্দেশ্যে ইসরায়েল প্রকাশ্য যুদ্ধ চালাচ্ছে বলে দাবি করেছে সংগঠনটি।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, “আমি এতে খুশি নই। আমি এটা দেখতে চাই না। একই সঙ্গে আমাদের এই দুঃস্বপ্নের অবসান ঘটাতে হবে।” ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রোঁ বলেন, “এটা অসহনীয়। যে কোনো পরিস্থিতিতে বেসামরিক নাগরিক ও সাংবাদিকদের সুরক্ষিত রাখতে হবে।”
জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন দুজারিক জানান, এ ঘটনায় মহাসচিব গভীর নিন্দা প্রকাশ করেছেন। নিহতদের মধ্যে সাংবাদিক ও চিকিৎসক রয়েছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, “মেডিকেল কর্মী ও সাংবাদিকদের সবসময় শ্রদ্ধা করতে হবে ও সুরক্ষা দিতে হবে।” তিনি নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন।
জেরুজালেমভিত্তিক ফরেন প্রেস অ্যাসোসিয়েশন এক বিবৃতিতে বলেছে, “আমরা ইসরায়েলি সেনাবাহিনী ও প্রধানমন্ত্রী দপ্তরের কাছ থেকে অবিলম্বে ব্যাখ্যা দাবি করছি। সাংবাদিকদের লক্ষ্যস্থল করার জঘন্য অভ্যাস বন্ধ করুন।”
এ ছাড়া কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান তেদ্রোস আধানম গেব্রিয়াসুস এবং ইউএনআরডব্লিউএ প্রধান ফিলিপে লাজারিনি এই হামলার নিন্দা জানিয়ে সাংবাদিকদের সুরক্ষার দাবি জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজার খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালে ইসরায়েলি হামলায় পাঁচ সাংবাদিকসহ অন্তত ২০ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় বিশ্ব নেতারা ও সাংবাদিক সংগঠনগুলো তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। নিহতরা রয়টার্স, অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি), আল জাজিরা ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের হয়ে কাজ করতেন।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে) এক বিবৃতিতে বলেছে, গাজার দক্ষিণাঞ্চলে নাসের হাসপাতালে চালানো হামলায় পাঁচ সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। সংবাদমাধ্যমের ওপর ইসরায়েলের অব্যাহত বেআইনি আক্রমণের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে তারা।
ফিলিস্তিনি সাংবাদিক সিন্ডিকেট জানিয়েছে, এই অপরাধ ইচ্ছাকৃতভাবে সাংবাদিকদের লক্ষ্যবস্তু করার প্রমাণ বহন করে। মুক্ত গণমাধ্যমকে স্তব্ধ করার উদ্দেশ্যে ইসরায়েল প্রকাশ্য যুদ্ধ চালাচ্ছে বলে দাবি করেছে সংগঠনটি।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, “আমি এতে খুশি নই। আমি এটা দেখতে চাই না। একই সঙ্গে আমাদের এই দুঃস্বপ্নের অবসান ঘটাতে হবে।” ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রোঁ বলেন, “এটা অসহনীয়। যে কোনো পরিস্থিতিতে বেসামরিক নাগরিক ও সাংবাদিকদের সুরক্ষিত রাখতে হবে।”
জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন দুজারিক জানান, এ ঘটনায় মহাসচিব গভীর নিন্দা প্রকাশ করেছেন। নিহতদের মধ্যে সাংবাদিক ও চিকিৎসক রয়েছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, “মেডিকেল কর্মী ও সাংবাদিকদের সবসময় শ্রদ্ধা করতে হবে ও সুরক্ষা দিতে হবে।” তিনি নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন।
জেরুজালেমভিত্তিক ফরেন প্রেস অ্যাসোসিয়েশন এক বিবৃতিতে বলেছে, “আমরা ইসরায়েলি সেনাবাহিনী ও প্রধানমন্ত্রী দপ্তরের কাছ থেকে অবিলম্বে ব্যাখ্যা দাবি করছি। সাংবাদিকদের লক্ষ্যস্থল করার জঘন্য অভ্যাস বন্ধ করুন।”
এ ছাড়া কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান তেদ্রোস আধানম গেব্রিয়াসুস এবং ইউএনআরডব্লিউএ প্রধান ফিলিপে লাজারিনি এই হামলার নিন্দা জানিয়ে সাংবাদিকদের সুরক্ষার দাবি জানিয়েছেন।