সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের (এসসিও) শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে সাত বছর পর চীনে পা রেখেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। শনিবার তিনি তিয়ানজিনে পৌঁছান, যেখানে রোববার থেকে শুরু হচ্ছে দুই দিনের এসসিও সম্মেলন।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, মোদীর আগমনে তিয়ানজিনে প্রবাসী ভারতীয়রা তাকে স্বাগত জানান। এ সম্মেলনে অংশ নেওয়ার পাশাপাশি মোদী চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন। ২০২০ সালে লাদাখের গালওয়ান সীমান্তে প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর ভারত-চীন সম্পর্ক প্রবল উত্তেজনায় পড়েছিল। পরবর্তীতে নানা উদ্যোগের ফলে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হয়েছে। শি-মোদী বৈঠকে সেই সম্পর্ক উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখাই মূল লক্ষ্য বলে ধারণা করা হচ্ছে।
চীনে যাওয়ার আগে জাপান সফরে ছিলেন মোদী। সেখানে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ভারত ও চীনের সম্পর্ক আঞ্চলিক শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তার ভাষায়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় দুই জাতির মধ্যে স্থিতিশীল ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক শুধু এশিয়া নয়, গোটা বিশ্বের জন্য ইতিবাচক প্রভাব রাখবে।
এসসিও সম্মেলনের ফাঁকে মোদী রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গেও বৈঠকে বসতে পারেন বলে জানা গেছে। ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কনীতি, ইউক্রেন যুদ্ধ ও গাজার পরিস্থিতি নিয়ে দুই নেতা আলোচনা করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
রোববার, ৩১ আগস্ট ২০২৫
সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের (এসসিও) শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে সাত বছর পর চীনে পা রেখেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। শনিবার তিনি তিয়ানজিনে পৌঁছান, যেখানে রোববার থেকে শুরু হচ্ছে দুই দিনের এসসিও সম্মেলন।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, মোদীর আগমনে তিয়ানজিনে প্রবাসী ভারতীয়রা তাকে স্বাগত জানান। এ সম্মেলনে অংশ নেওয়ার পাশাপাশি মোদী চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন। ২০২০ সালে লাদাখের গালওয়ান সীমান্তে প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর ভারত-চীন সম্পর্ক প্রবল উত্তেজনায় পড়েছিল। পরবর্তীতে নানা উদ্যোগের ফলে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হয়েছে। শি-মোদী বৈঠকে সেই সম্পর্ক উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখাই মূল লক্ষ্য বলে ধারণা করা হচ্ছে।
চীনে যাওয়ার আগে জাপান সফরে ছিলেন মোদী। সেখানে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ভারত ও চীনের সম্পর্ক আঞ্চলিক শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তার ভাষায়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় দুই জাতির মধ্যে স্থিতিশীল ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক শুধু এশিয়া নয়, গোটা বিশ্বের জন্য ইতিবাচক প্রভাব রাখবে।
এসসিও সম্মেলনের ফাঁকে মোদী রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গেও বৈঠকে বসতে পারেন বলে জানা গেছে। ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কনীতি, ইউক্রেন যুদ্ধ ও গাজার পরিস্থিতি নিয়ে দুই নেতা আলোচনা করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।