ভারতশাসিত কাশ্মিরের মানবাধিকারকর্মী খুররম পারভেজকে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির জাতীয় তদন্ত সংস্থা এনআইএ। গতকাল সোমবার (২২ নভেম্বর) ‘সন্ত্রাসে অর্থায়ন’ ও ‘ষড়যন্ত্রের’ অভিযোগ গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
জম্মু-কাশ্মিরের পুলিশ ও ভারতের সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সকে সাথে নিয়ে শ্রীনগরে খুররমের বাড়িতে ও কার্যালয়ে অভিযান পরিচালনা করে এনআইএ। এরপরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, যে আইনে খুররমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, সে আইনে জামিন পাওয়া অনেকটা অসম্ভব। এ নিয়ে অবশ্য খুররমের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
সুপরিচিত এ মানবাধিকারকর্মীর গ্রেপ্তার বিশ্বজুড়ে ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে। সেইসঙ্গে তার মুক্তির জোর দাবি জানানো হয়েছে।
মানবাধিকারকর্মীদের পাশাপাশি অন্যরাও তার গ্রেপ্তারকে ‘মানবাধিকারের জন্য লড়তে থাকাদের মুখ বন্ধ করে দেয়ার’ চেষ্টা হিসেবে দেখছেন।
ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) কড়া সমালোচক হিসেবে পরিচিত এ খুররম পারভেজ।
তার জম্মু কাশ্মীর কোয়ালিশন অব সিভিল সোসাইটি (জেকেসিসিএস) ভারত নিয়ন্ত্রিত উপত্যকাটিতে নিরাপত্তা বাহিনীর মানবাধিকার লংঘন ও বল প্রয়োগ নিয়ে বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল।
এর আগে ২০১৬ সালে খুররম জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলে যোগ দিতে সুইজারল্যান্ডে যেতে চাইলে, তাকে সেখানে যাওয়ার অনুমতি দেয়া হয়নি। এর কয়েকদিন পরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তখন ৭৬ দিন কারাবন্দী থাকার পর আন্তর্জাতিক চাপের মুখে তাকে মুক্তি দেয়া হয়। খুররমের মুক্তি চেয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক বিশেষ প্রতিবেদক মেরি লওলর।
তিনি জানান, খুররমের গ্রেপ্তারের খবরে তিনি খুবই বিরক্ত। এক টুইটে তিনি বলেন, ‘তিনি (খুররম পারভেজ) সন্ত্রাসী নন; তিনি একজন মানবাধিকার কর্মী।’
মঙ্গলবার, ২৩ নভেম্বর ২০২১
ভারতশাসিত কাশ্মিরের মানবাধিকারকর্মী খুররম পারভেজকে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির জাতীয় তদন্ত সংস্থা এনআইএ। গতকাল সোমবার (২২ নভেম্বর) ‘সন্ত্রাসে অর্থায়ন’ ও ‘ষড়যন্ত্রের’ অভিযোগ গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
জম্মু-কাশ্মিরের পুলিশ ও ভারতের সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সকে সাথে নিয়ে শ্রীনগরে খুররমের বাড়িতে ও কার্যালয়ে অভিযান পরিচালনা করে এনআইএ। এরপরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, যে আইনে খুররমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, সে আইনে জামিন পাওয়া অনেকটা অসম্ভব। এ নিয়ে অবশ্য খুররমের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
সুপরিচিত এ মানবাধিকারকর্মীর গ্রেপ্তার বিশ্বজুড়ে ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে। সেইসঙ্গে তার মুক্তির জোর দাবি জানানো হয়েছে।
মানবাধিকারকর্মীদের পাশাপাশি অন্যরাও তার গ্রেপ্তারকে ‘মানবাধিকারের জন্য লড়তে থাকাদের মুখ বন্ধ করে দেয়ার’ চেষ্টা হিসেবে দেখছেন।
ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) কড়া সমালোচক হিসেবে পরিচিত এ খুররম পারভেজ।
তার জম্মু কাশ্মীর কোয়ালিশন অব সিভিল সোসাইটি (জেকেসিসিএস) ভারত নিয়ন্ত্রিত উপত্যকাটিতে নিরাপত্তা বাহিনীর মানবাধিকার লংঘন ও বল প্রয়োগ নিয়ে বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল।
এর আগে ২০১৬ সালে খুররম জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলে যোগ দিতে সুইজারল্যান্ডে যেতে চাইলে, তাকে সেখানে যাওয়ার অনুমতি দেয়া হয়নি। এর কয়েকদিন পরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তখন ৭৬ দিন কারাবন্দী থাকার পর আন্তর্জাতিক চাপের মুখে তাকে মুক্তি দেয়া হয়। খুররমের মুক্তি চেয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক বিশেষ প্রতিবেদক মেরি লওলর।
তিনি জানান, খুররমের গ্রেপ্তারের খবরে তিনি খুবই বিরক্ত। এক টুইটে তিনি বলেন, ‘তিনি (খুররম পারভেজ) সন্ত্রাসী নন; তিনি একজন মানবাধিকার কর্মী।’