লকডাউনের মধ্যে মদপানের পার্টিতে উপস্থিত থাকার কথা স্বীকার করার পর ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে বরিস জনসনকে পদত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছেন তার নিজ দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা।
২০২০ সালে ডাউনিং স্ট্রিটের বাগানে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন জনসন আর এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে জনগণের মধ্যে যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে তা তিনি বুঝতে পেরেছেন বলে জানিয়েছেন।
জনসনের দাবি, তিনি তখন মনে করেছিলেন ওই পার্টি অফিসের কাজেরই একটি অনুষ্ঠান। তারপরও ব্রিটিশ পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউজ অব কমনসে
আইনপ্রণেতাদেরকে জনসন বলেছেন, “আমি আমার কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা চাই।”
এ ঘটনায় রাজনীতিবিদদের তীব্র সমালোচনার শিকার হচ্ছেন জনসন।তিনি মহামারীকালের বিধিনিষেধকে তাচ্ছিল্য করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তার পদত্যাগও দাবি করছেন অনেকেই।
এ পরিস্থিতিতে উপপ্রধানমন্ত্রী ডমিনিক রাবসহ ব্রিটিশ মন্ত্রিসভার সদস্যরা জনসনের পাশে দাঁড়িয়েছেন, কিন্তু ক্ষমতাসীন রক্ষণশীল দলের স্কটিশ নেতা ডগলাস রস এবং দলটির এমপি উইলিয়াম র্যাগ, ক্যারোলাইন নোকস ও রজার গেল তাকে পদ ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বলে জানিয়েছে বিবিসি।
প্রধান বিরোধীদল লেবারের নেতা স্যার কেয়র স্টারমারও জনসনের প্রতি পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২২
লকডাউনের মধ্যে মদপানের পার্টিতে উপস্থিত থাকার কথা স্বীকার করার পর ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে বরিস জনসনকে পদত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছেন তার নিজ দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা।
২০২০ সালে ডাউনিং স্ট্রিটের বাগানে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন জনসন আর এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে জনগণের মধ্যে যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে তা তিনি বুঝতে পেরেছেন বলে জানিয়েছেন।
জনসনের দাবি, তিনি তখন মনে করেছিলেন ওই পার্টি অফিসের কাজেরই একটি অনুষ্ঠান। তারপরও ব্রিটিশ পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউজ অব কমনসে
আইনপ্রণেতাদেরকে জনসন বলেছেন, “আমি আমার কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা চাই।”
এ ঘটনায় রাজনীতিবিদদের তীব্র সমালোচনার শিকার হচ্ছেন জনসন।তিনি মহামারীকালের বিধিনিষেধকে তাচ্ছিল্য করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তার পদত্যাগও দাবি করছেন অনেকেই।
এ পরিস্থিতিতে উপপ্রধানমন্ত্রী ডমিনিক রাবসহ ব্রিটিশ মন্ত্রিসভার সদস্যরা জনসনের পাশে দাঁড়িয়েছেন, কিন্তু ক্ষমতাসীন রক্ষণশীল দলের স্কটিশ নেতা ডগলাস রস এবং দলটির এমপি উইলিয়াম র্যাগ, ক্যারোলাইন নোকস ও রজার গেল তাকে পদ ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বলে জানিয়েছে বিবিসি।
প্রধান বিরোধীদল লেবারের নেতা স্যার কেয়র স্টারমারও জনসনের প্রতি পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছেন।