পশ্চিমবঙ্গের ময়নাগুড়িতে গুয়াহাটি এক্সপ্রেস ট্রেন লাইনচ্যুতের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে আরও ৫০ জন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (১৪ জানুয়ারি) দোমোহনি এলাকায় ওই দুর্ঘটনা ঘটে। এক্সপ্রেসটির বেশ কয়েকটি বগি লাইনচ্যুত হয়ে যায়।
জানা যায়, পাটনা থেকে গুয়াহাটিগামী ট্রেনটি গতকাল বিকেল ৫টার দিকে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। উদ্ধারকারী দল উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে। ট্রেনটির ৪-৫টি বগি দুমড়েমুচড়ে গেছ।
পশ্চিমবঙ্গ সরকার সূত্রে জানা গেছে, অন্তত ৫০ জনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছ। এর মধ্যে ১০ জন গুরুতর আহত হয়েছে।
নিউ ফ্রন্টিয়ার রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে, আহতদের মধ্যে ২৪ জনকে জলপাইগুড়ি জেলা হাসপাতালে এবং ১৬ জনকে ময়নাগুড়ি সরকারি হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। গুরুতর আহত যাত্রীদের শিলিগুড়ির উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজে স্থানান্তরিত করা হবে।
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, লাইনচ্যুত কোচের ভেতরে অনেক যাত্রী আটকে থাকার আশঙ্কা করা হচ্ছে। আটকে পড়া কোচগুলোকে কাটতে গ্যাস কাটার ব্যবহার করা হচ্ছে।
জানা যায়, ট্রেনটি ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার বেগে ছুটছিল। ট্রেনটি ছাড়ার সময় ৭০০ যাত্রী ছিল। দুর্ঘটনায় ট্রেনের কয়েকটি বগি উল্টে যাওয়ায় অনেকেই চাপা পড়েছেন। উদ্ধারকর্মীদের পাশাপাশি স্থানীয়রাও ট্রেনের নিচে চাপা পড়া যাত্রীদের উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছেন। আহতদের দ্রুত চিকিৎসা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ইতোমধ্যে ওই এলাকার আশপাশের সব হাসপাতাল এবং অন্যান্য হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করছে কর্তৃপক্ষ।
ইতিমধ্যে রেল মন্ত্রণালয় প্রত্যেক নিহত ব্যক্তির পরিবারকে ৫ লাখ রুপি, গুরুতর আহত ব্যক্তির পরিবারকে ১ লাখ ও সামান্য আহত ব্যক্তিকে ২৫ হাজার রুপি আর্থিক সাহায্যের কথা ঘোষণা করেছে।
শুক্রবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২২
পশ্চিমবঙ্গের ময়নাগুড়িতে গুয়াহাটি এক্সপ্রেস ট্রেন লাইনচ্যুতের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে আরও ৫০ জন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (১৪ জানুয়ারি) দোমোহনি এলাকায় ওই দুর্ঘটনা ঘটে। এক্সপ্রেসটির বেশ কয়েকটি বগি লাইনচ্যুত হয়ে যায়।
জানা যায়, পাটনা থেকে গুয়াহাটিগামী ট্রেনটি গতকাল বিকেল ৫টার দিকে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। উদ্ধারকারী দল উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে। ট্রেনটির ৪-৫টি বগি দুমড়েমুচড়ে গেছ।
পশ্চিমবঙ্গ সরকার সূত্রে জানা গেছে, অন্তত ৫০ জনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছ। এর মধ্যে ১০ জন গুরুতর আহত হয়েছে।
নিউ ফ্রন্টিয়ার রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে, আহতদের মধ্যে ২৪ জনকে জলপাইগুড়ি জেলা হাসপাতালে এবং ১৬ জনকে ময়নাগুড়ি সরকারি হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। গুরুতর আহত যাত্রীদের শিলিগুড়ির উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজে স্থানান্তরিত করা হবে।
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, লাইনচ্যুত কোচের ভেতরে অনেক যাত্রী আটকে থাকার আশঙ্কা করা হচ্ছে। আটকে পড়া কোচগুলোকে কাটতে গ্যাস কাটার ব্যবহার করা হচ্ছে।
জানা যায়, ট্রেনটি ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার বেগে ছুটছিল। ট্রেনটি ছাড়ার সময় ৭০০ যাত্রী ছিল। দুর্ঘটনায় ট্রেনের কয়েকটি বগি উল্টে যাওয়ায় অনেকেই চাপা পড়েছেন। উদ্ধারকর্মীদের পাশাপাশি স্থানীয়রাও ট্রেনের নিচে চাপা পড়া যাত্রীদের উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছেন। আহতদের দ্রুত চিকিৎসা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ইতোমধ্যে ওই এলাকার আশপাশের সব হাসপাতাল এবং অন্যান্য হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করছে কর্তৃপক্ষ।
ইতিমধ্যে রেল মন্ত্রণালয় প্রত্যেক নিহত ব্যক্তির পরিবারকে ৫ লাখ রুপি, গুরুতর আহত ব্যক্তির পরিবারকে ১ লাখ ও সামান্য আহত ব্যক্তিকে ২৫ হাজার রুপি আর্থিক সাহায্যের কথা ঘোষণা করেছে।