বিশ্বখ্যাত মার্কিন সাময়িকী ফোর্বসের চলতি বছরের তালিকায় এশিয়ার ৩০ বছরের কমবয়সী শীর্ষ প্রভাবশালী তালিকায় ৭ বাংলাদেশি জায়গা পেয়েছেন। এ তালিকায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মোট ৩০০ তরুণ সামাজিক সংগঠক, উদ্যোক্তা এবং উদ্ভাবক জায়গা পেয়েছেন। প্রতিবছরই সম্ভাবনাময় তরুণ সংগঠক, উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবকের তালিকা প্রকাশ করে ফোর্বস।
বৃহস্পতিবার (২৬ মে) ‘ফোর্বস ৩০ আন্ডার ৩০ এশিয়া ২০২২’ শিরোনামে এই তালিকা প্রকাশ করা হয়।
বাংলাদেশের সাত তরুণ শিল্প, প্রক্রিয়াজাতকরণ জ্বালানি, প্রযুক্তি উদ্যোগ এবং সামাজিক প্রভাব শ্রেণিতে স্থান পেয়েছেন।
শিল্প, উৎপাদন ও জ্বালানি শ্রেণিতে স্থান পেয়েছেন বন্ডস্টেইন টেকনোলজিসের জাফির শাফি চৌধুরী ও মীর শাহরুখ ইসলাম।
সামাজিক প্রভাব শ্রেণিতে তালিকায় স্থান পেয়েছেন সামাজিক সংগঠন ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সহ-প্রতিষ্ঠাতা শাহ রাফায়াত চৌধুরী এবং মোহাম্মদ তাকি ইয়াসির। একই বিভাগে অ্যাপভিত্তিক নিরাপদ পরিবহনসেবা প্রতিষ্ঠান শাটলের সহপ্রতিষ্ঠাতা রিয়াসাত চৌধুরী, জাওয়াদ জাহাঙ্গীরও জায়গা পেয়েছেন।
আর প্রযুক্তি উদ্যোগ বিভাগে জায়গা পেয়েছেন বাংলাদেশের এলিস ল্যাবসের প্রতিষ্ঠাতা শুভ রহমান।
এশিয়া মহাদেশের দেশগুলোতে ত্রিশ বছরের কম বয়সী যেসব তরুণ-তরুণী করোনাভাইরাস মহামারীতে সৃষ্ট চ্যালেঞ্জের মাঝেও নিজ নিজ ক্ষেত্রে পরিবর্তন এবং উদ্ভাবনকে অনুপ্রাণিত করছেন, শুধু তাদেরকে এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
ফোর্বসের মতে, করোনা মহামারীতে ভ্রমণ বিধি-নিষেধ থেকে শুরু করে সরবরাহ চেইন ব্যাহত হওয়া পর্যন্ত এশিয়ায় ব্যবসায়িক কার্যক্রম স্বাভাবিক ছিল না। কিন্তু এসব প্রতিবন্ধকতা এই অঞ্চলের তরুণ উদ্যোক্তাদের নতুন ধারণার চেষ্টা, সাফল্যের উপর ভিত্তি করে গড়ে তোলা উদ্যোগ এবং কিছু ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও তাদের নিজস্ব কার্যক্রম থেমে যায়নি।
ফোর্বসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, চলতি বছর চার হাজার মনোনয়ন জমা পড়েছিল। এর মধ্যে ৩০০ জনকে চূড়ান্ত তালিকার জন্য নির্বাচন করা হয়েছে। এশিয়ার ২২টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে তালিকায় সবচেয়ে বেশি তরুণ ভারতের। দেশটির ৬১ জন তরুণ এই তালিকায় স্থান পেয়েছে। এরপর যথাক্রমে সিঙ্গাপুরের ৩৪ জন, জাপানের ৩৩ জন, অস্ট্রেলিয়ার ৩২, ইন্দোনেশিয়ার ৩০ এবং চীনের ২৮ তরুণ তালিকায় রয়েছে।
২০২১ সালে ফোর্বসের এ তালিকায় ৯ জন বাংলাদেশি তরুণ-তরুণীর নাম এসেছিল, যা এযাবৎকালের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এ তরুণেরা হলেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন অভিযাত্রিকের প্রতিষ্ঠাতা আহমেদ ইমতিয়াজ, বেসরকারি সংস্থা অ্যাওয়ারনেস ৩৬০-এর সহপ্রতিষ্ঠাতা রিজভী আরেফিন ও শমী চৌধুরী।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠান গেজের সহপ্রতিষ্ঠাতা শেহজাদ নূর তাউস ও মোহাসিম বীর রহমান; ক্র্যামস্টাকের প্রধান মীর সাকিব, ই-কমার্স সাইট পিকাবু ডটকমের প্রধান নির্বাহী মরিন হোসেন তালুকদার এবং হাইড্রোকু প্লাসের সহপ্রতিষ্ঠাতা রিজভানা হৃদিতা ও জাহিন রোহান।
২০১১ সাল থেকে বিশ্বের তরুণ নেতৃত্ব নিয়ে এই তালিকা করছে মার্কিন সাময়িকী ফোর্বস। ২০১৬ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত মোট ১৮ জন বাংলাদেশি তাঁদের অনুসরণীয় কাজের জন্য এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার, ২৬ মে ২০২২
বিশ্বখ্যাত মার্কিন সাময়িকী ফোর্বসের চলতি বছরের তালিকায় এশিয়ার ৩০ বছরের কমবয়সী শীর্ষ প্রভাবশালী তালিকায় ৭ বাংলাদেশি জায়গা পেয়েছেন। এ তালিকায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মোট ৩০০ তরুণ সামাজিক সংগঠক, উদ্যোক্তা এবং উদ্ভাবক জায়গা পেয়েছেন। প্রতিবছরই সম্ভাবনাময় তরুণ সংগঠক, উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবকের তালিকা প্রকাশ করে ফোর্বস।
বৃহস্পতিবার (২৬ মে) ‘ফোর্বস ৩০ আন্ডার ৩০ এশিয়া ২০২২’ শিরোনামে এই তালিকা প্রকাশ করা হয়।
বাংলাদেশের সাত তরুণ শিল্প, প্রক্রিয়াজাতকরণ জ্বালানি, প্রযুক্তি উদ্যোগ এবং সামাজিক প্রভাব শ্রেণিতে স্থান পেয়েছেন।
শিল্প, উৎপাদন ও জ্বালানি শ্রেণিতে স্থান পেয়েছেন বন্ডস্টেইন টেকনোলজিসের জাফির শাফি চৌধুরী ও মীর শাহরুখ ইসলাম।
সামাজিক প্রভাব শ্রেণিতে তালিকায় স্থান পেয়েছেন সামাজিক সংগঠন ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সহ-প্রতিষ্ঠাতা শাহ রাফায়াত চৌধুরী এবং মোহাম্মদ তাকি ইয়াসির। একই বিভাগে অ্যাপভিত্তিক নিরাপদ পরিবহনসেবা প্রতিষ্ঠান শাটলের সহপ্রতিষ্ঠাতা রিয়াসাত চৌধুরী, জাওয়াদ জাহাঙ্গীরও জায়গা পেয়েছেন।
আর প্রযুক্তি উদ্যোগ বিভাগে জায়গা পেয়েছেন বাংলাদেশের এলিস ল্যাবসের প্রতিষ্ঠাতা শুভ রহমান।
এশিয়া মহাদেশের দেশগুলোতে ত্রিশ বছরের কম বয়সী যেসব তরুণ-তরুণী করোনাভাইরাস মহামারীতে সৃষ্ট চ্যালেঞ্জের মাঝেও নিজ নিজ ক্ষেত্রে পরিবর্তন এবং উদ্ভাবনকে অনুপ্রাণিত করছেন, শুধু তাদেরকে এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
ফোর্বসের মতে, করোনা মহামারীতে ভ্রমণ বিধি-নিষেধ থেকে শুরু করে সরবরাহ চেইন ব্যাহত হওয়া পর্যন্ত এশিয়ায় ব্যবসায়িক কার্যক্রম স্বাভাবিক ছিল না। কিন্তু এসব প্রতিবন্ধকতা এই অঞ্চলের তরুণ উদ্যোক্তাদের নতুন ধারণার চেষ্টা, সাফল্যের উপর ভিত্তি করে গড়ে তোলা উদ্যোগ এবং কিছু ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও তাদের নিজস্ব কার্যক্রম থেমে যায়নি।
ফোর্বসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, চলতি বছর চার হাজার মনোনয়ন জমা পড়েছিল। এর মধ্যে ৩০০ জনকে চূড়ান্ত তালিকার জন্য নির্বাচন করা হয়েছে। এশিয়ার ২২টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে তালিকায় সবচেয়ে বেশি তরুণ ভারতের। দেশটির ৬১ জন তরুণ এই তালিকায় স্থান পেয়েছে। এরপর যথাক্রমে সিঙ্গাপুরের ৩৪ জন, জাপানের ৩৩ জন, অস্ট্রেলিয়ার ৩২, ইন্দোনেশিয়ার ৩০ এবং চীনের ২৮ তরুণ তালিকায় রয়েছে।
২০২১ সালে ফোর্বসের এ তালিকায় ৯ জন বাংলাদেশি তরুণ-তরুণীর নাম এসেছিল, যা এযাবৎকালের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এ তরুণেরা হলেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন অভিযাত্রিকের প্রতিষ্ঠাতা আহমেদ ইমতিয়াজ, বেসরকারি সংস্থা অ্যাওয়ারনেস ৩৬০-এর সহপ্রতিষ্ঠাতা রিজভী আরেফিন ও শমী চৌধুরী।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠান গেজের সহপ্রতিষ্ঠাতা শেহজাদ নূর তাউস ও মোহাসিম বীর রহমান; ক্র্যামস্টাকের প্রধান মীর সাকিব, ই-কমার্স সাইট পিকাবু ডটকমের প্রধান নির্বাহী মরিন হোসেন তালুকদার এবং হাইড্রোকু প্লাসের সহপ্রতিষ্ঠাতা রিজভানা হৃদিতা ও জাহিন রোহান।
২০১১ সাল থেকে বিশ্বের তরুণ নেতৃত্ব নিয়ে এই তালিকা করছে মার্কিন সাময়িকী ফোর্বস। ২০১৬ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত মোট ১৮ জন বাংলাদেশি তাঁদের অনুসরণীয় কাজের জন্য এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন।