কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পরিচয় শুধু কলকাতা শহরের একজন জমিদার। কলকাতা কপোর্রেশনের রেকর্ড রুমে এমনই তথ্য মিলেছে বিশ্বকবির সম্পর্কে। সেখানে তার সাহিত্যিক, কবি, লেখক সেই পরিচয় নেই।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৮১তম প্রয়াণ দিবসের সন্ধিক্ষণে বিশ্বকবি সম্পর্কে এই তথ্য সামনে এসেছে। কলকাতা কর্পোরেশনের রেকর্ড রুম থেকে উদ্ধার হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যু সম্পর্কিত একটি খাতা। রেকর্ড রুমের পুরনো দস্তাবেজ ঘাঁটতে ঘাঁটতে সেই খাতা স্থানীয় একটি গণমাধ্যমের হাতে আসে।
রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুর দিন শহর কলকাতায় কত লোক সমাগম হয়েছিল, তৎকালীন সময়কার গেজেটে বিশেষ এক সংখ্যায় এখনো সেই তথ্য সংরক্ষিত আছে।
তৎকালীন সময়ে ডেথ সার্টিফিকেটে ব্যক্তির ধর্ম, সামাজিক শ্রেণি এবং জীবিকা উল্লেখ করা থাকত। তাই কলকাতা পৌর কপোর্রেশনের রেকর্ডরুমে আর পাঁচজন সাধারণ মানুষের মতো কবিগুরুর মৃত্যু পরবর্তী নথিও রয়েছে। বিশ্ববরেণ্য কবিকে সেখানে শুধুই জমিদার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। ওই ডেথ সার্টিফিকেটে ডাক্তার হিসেবে সই করেছেন পশ্চিমবঙ্গের তৎকালিন মুখ্যমন্ত্রী ড: বিধানচন্দ্র রায়।
সে সময়ে ডেথ সার্টিফিকেট তৈরির আগে কোনো ব্যক্তির মৃত্যুর সংক্রান্ত তথ্য তোলা হতো শ্মশানে থাকা একটি নির্দিষ্ট খাতায়। শ্মশান থেকে ওই খাতা চলে আসত কলকাতা পৌরসভার মূল সদর দপ্তরে। এখনো সেখানেই সযত্নে রক্ষিত রয়েছে কবিগুরুর এই সম্পদ।
এ ব্যাপারে কলকাতার মেয়র ও মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলছেন, ‘তখনকার কলকাতা পৌরসভার রেকর্ডে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই তথ্য অনভিপ্রেত। খুব শিগ্গিরই কবিগুরুর সমস্ত তথ্য রেকর্ডে সংশোধন করা হবে।’
বুধবার, ১০ আগস্ট ২০২২
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পরিচয় শুধু কলকাতা শহরের একজন জমিদার। কলকাতা কপোর্রেশনের রেকর্ড রুমে এমনই তথ্য মিলেছে বিশ্বকবির সম্পর্কে। সেখানে তার সাহিত্যিক, কবি, লেখক সেই পরিচয় নেই।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৮১তম প্রয়াণ দিবসের সন্ধিক্ষণে বিশ্বকবি সম্পর্কে এই তথ্য সামনে এসেছে। কলকাতা কর্পোরেশনের রেকর্ড রুম থেকে উদ্ধার হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যু সম্পর্কিত একটি খাতা। রেকর্ড রুমের পুরনো দস্তাবেজ ঘাঁটতে ঘাঁটতে সেই খাতা স্থানীয় একটি গণমাধ্যমের হাতে আসে।
রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুর দিন শহর কলকাতায় কত লোক সমাগম হয়েছিল, তৎকালীন সময়কার গেজেটে বিশেষ এক সংখ্যায় এখনো সেই তথ্য সংরক্ষিত আছে।
তৎকালীন সময়ে ডেথ সার্টিফিকেটে ব্যক্তির ধর্ম, সামাজিক শ্রেণি এবং জীবিকা উল্লেখ করা থাকত। তাই কলকাতা পৌর কপোর্রেশনের রেকর্ডরুমে আর পাঁচজন সাধারণ মানুষের মতো কবিগুরুর মৃত্যু পরবর্তী নথিও রয়েছে। বিশ্ববরেণ্য কবিকে সেখানে শুধুই জমিদার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। ওই ডেথ সার্টিফিকেটে ডাক্তার হিসেবে সই করেছেন পশ্চিমবঙ্গের তৎকালিন মুখ্যমন্ত্রী ড: বিধানচন্দ্র রায়।
সে সময়ে ডেথ সার্টিফিকেট তৈরির আগে কোনো ব্যক্তির মৃত্যুর সংক্রান্ত তথ্য তোলা হতো শ্মশানে থাকা একটি নির্দিষ্ট খাতায়। শ্মশান থেকে ওই খাতা চলে আসত কলকাতা পৌরসভার মূল সদর দপ্তরে। এখনো সেখানেই সযত্নে রক্ষিত রয়েছে কবিগুরুর এই সম্পদ।
এ ব্যাপারে কলকাতার মেয়র ও মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলছেন, ‘তখনকার কলকাতা পৌরসভার রেকর্ডে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই তথ্য অনভিপ্রেত। খুব শিগ্গিরই কবিগুরুর সমস্ত তথ্য রেকর্ডে সংশোধন করা হবে।’