চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরবেন দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ।গতকাল সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পাকিস্তান মুসলিম লীগ- নওয়াজের (পিএমএল-এন) জ্যেষ্ঠ নেতা জাভেদ লতিফ এ কথা জানিয়েছেন বলে জিও টিভির খবরে বলা হয়েছে।।
২০১৯ সালে আদালতের অনুমতি নিয়ে চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমান নওয়াজ শরিফ। সেই থেকে সেই দেশেই আছেন তিনি।
সোমবার (১৫ আগস্ট) পাকিস্তানের সবচেয়ে জনবহুল প্রদেশ পাঞ্জাবের রাজধানী লাহোরে সংবাদ সম্মেলনে জাভেদ লতিফ আরও বলেন, ‘দেশের জনগণই হচ্ছেন তার ডাক্তার। সময়ে সঙ্গে সঙ্গে এই ডাক্তারদের মতামতে পরিবর্তন আসে এবং জাতি মনে করে, নওয়াজ শরিফের ফিরে আসা উচিত।’
আল-আজিজিয়া স্টিল মিলস দুর্নীতি ও অন্যান্য আর্থিক অনিয়মে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় পাকিস্তানের ২০১৮ সালে পাকিস্তানের একটি বিশেষ আদালত নওয়াজকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেয়। সেই সঙ্গে তাকে জরিমানা করা হয় ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন পাকিস্তানি রুপি।
কারাগারে থাকা অবস্থায় লাহোর হাইকোর্টে চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে যাওয়ার আবেদন করেন নওয়াজ। আদালত সেই আবেদন মঞ্জুর করার পর ওই বছরই দেশ ছাড়েন তিনি, তারপর আর তাকে পাকিস্তানে দেখা যায়নি।
অবশ্য ২০১৯ সালের নির্বাচনে ইমরান খানের নেতৃত্বাধীন দল পাকিস্তান তেহরিক-ই ইনসাফ (পিটিআই) বিজয়ী হওয়ায় তার দেশে আসার উপায়ও ছিল না। পিটিআই সরকারের আমলে দেশে ফিরলেই গ্রেপ্তার হতে হতো তাকে।
তবে চলতি বছর ১০ এপ্রিল পার্লামেন্টে বিরোধীদের অনাস্থা ভোটে ইমরান খান ক্ষমতা হারানোর পর পরিস্থিতিতে বদল ঘটে। পাকিস্তানের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ নওয়াজেরই আপন ছোটভাই ও বর্তমান পিএমএল-এনের নেতা।
মঙ্গলবার, ১৬ আগস্ট ২০২২
চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরবেন দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ।গতকাল সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পাকিস্তান মুসলিম লীগ- নওয়াজের (পিএমএল-এন) জ্যেষ্ঠ নেতা জাভেদ লতিফ এ কথা জানিয়েছেন বলে জিও টিভির খবরে বলা হয়েছে।।
২০১৯ সালে আদালতের অনুমতি নিয়ে চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমান নওয়াজ শরিফ। সেই থেকে সেই দেশেই আছেন তিনি।
সোমবার (১৫ আগস্ট) পাকিস্তানের সবচেয়ে জনবহুল প্রদেশ পাঞ্জাবের রাজধানী লাহোরে সংবাদ সম্মেলনে জাভেদ লতিফ আরও বলেন, ‘দেশের জনগণই হচ্ছেন তার ডাক্তার। সময়ে সঙ্গে সঙ্গে এই ডাক্তারদের মতামতে পরিবর্তন আসে এবং জাতি মনে করে, নওয়াজ শরিফের ফিরে আসা উচিত।’
আল-আজিজিয়া স্টিল মিলস দুর্নীতি ও অন্যান্য আর্থিক অনিয়মে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় পাকিস্তানের ২০১৮ সালে পাকিস্তানের একটি বিশেষ আদালত নওয়াজকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেয়। সেই সঙ্গে তাকে জরিমানা করা হয় ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন পাকিস্তানি রুপি।
কারাগারে থাকা অবস্থায় লাহোর হাইকোর্টে চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে যাওয়ার আবেদন করেন নওয়াজ। আদালত সেই আবেদন মঞ্জুর করার পর ওই বছরই দেশ ছাড়েন তিনি, তারপর আর তাকে পাকিস্তানে দেখা যায়নি।
অবশ্য ২০১৯ সালের নির্বাচনে ইমরান খানের নেতৃত্বাধীন দল পাকিস্তান তেহরিক-ই ইনসাফ (পিটিআই) বিজয়ী হওয়ায় তার দেশে আসার উপায়ও ছিল না। পিটিআই সরকারের আমলে দেশে ফিরলেই গ্রেপ্তার হতে হতো তাকে।
তবে চলতি বছর ১০ এপ্রিল পার্লামেন্টে বিরোধীদের অনাস্থা ভোটে ইমরান খান ক্ষমতা হারানোর পর পরিস্থিতিতে বদল ঘটে। পাকিস্তানের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ নওয়াজেরই আপন ছোটভাই ও বর্তমান পিএমএল-এনের নেতা।