ইউক্রেনের দোনেৎস্ক, লুহানেস্ক, জাপোরিঝিয়া এবং খেরসনকে রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
রুশ প্রেসিডেন্টের ঘোষণার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে ইউক্রেন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হলো চারটি অঞ্চল। তবে জাতিসংঘ, পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো আগেই জানিয়েছিল তারা কখনো এ গণভোটের ফলাফলের স্বীকৃতি দেবে না।
শুক্রবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ক্রেমলিনের সেন্ট জর্জ হলে এক অনুষ্ঠানে চারটি অঞ্চলকে রাশিয়ার বলে ঘোষণা দেন তিনি। এসব অঞ্চলে রুশ সেনা নিয়ন্ত্রিত গণভোটের ফলাফল রাশিয়ার পক্ষে যাওয়ায় তিনি এমন ঘোষণা দিয়েছেন বলে জানান।
পুতিন বলেন, রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হলো নতুন চারটি অঞ্চল। এসব অঞ্চলের মানুষ রাশিয়ায় যোগ দিতে তাদের সিদ্ধান্ত দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেছেন, আমি নিশ্চিত ফেডারেল অ্যাসেম্বলটি এটির অনুমোদন দেবে। কারণ এগুলো কয়েক লাখ মানুষের ইচ্ছা।
পুতিন আরও বলেছেন, এগুলো হলো সেই অঞ্চল যেগুলোর জন্য পূর্বে অনেক রাশিয়ান জীবন দিয়েছে।
তিনি দাবি করেছেন, এসব অঞ্চলের মানুষ কিয়েভের সরকারের অমানবিকতার স্বীকার হয়েছে এবং এখানে তারা গণহত্যা চালিয়েছে।
এদিকে গত ২৩-২৭ সেপ্টেম্বর রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার প্রশ্নে এ চারটি অঞ্চলে কথিত গণভোট হয়। ভোটের ব্যালটে লেখা ছিল- ইউক্রেন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে স্বাধীন দেশ হয়ে রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হতে চান কিনা।
গণভোটের সময় শেষ হওয়ার পর রাশিয়ার পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রায় শতভাগ মানুষ রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হতে ‘হ্যাঁ’ ভোট দিয়েছেন।
তবে পশ্চিমারা জানিয়েছে, সাধারণ মানুষকে হ্যাঁ ভোট দিতে বাধ্য করা হয়েছে। অস্ত্রসজ্জিত সেনারা ব্যালট বাক্স নিয়ে মানুষের বাড়িতে বাড়িতে গেছেন।
উল্লেখ্য, আগামী কয়েকদিনে আনুষ্ঠানিক আরও কিছু পক্রিয়ার মধ্য দিয়ে অঞ্চলগুলো রাশিয়া ফেডারেশনভুক্ত হবে। প্রেসিডেন্ট পুতিনের চুক্তিতে সইয়ের পর এ সংক্রান্ত নথি যাবে রাশিয়ার সাংবিধানিক আদালতে। এরপর রাশিয়ার পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ স্টেট দুমা ও উচ্চকক্ষ ফেডারেল কাউন্সিলে এসব চুক্তি অনুমোদন পেতে হবে।
শুক্রবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২
ইউক্রেনের দোনেৎস্ক, লুহানেস্ক, জাপোরিঝিয়া এবং খেরসনকে রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
রুশ প্রেসিডেন্টের ঘোষণার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে ইউক্রেন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হলো চারটি অঞ্চল। তবে জাতিসংঘ, পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো আগেই জানিয়েছিল তারা কখনো এ গণভোটের ফলাফলের স্বীকৃতি দেবে না।
শুক্রবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ক্রেমলিনের সেন্ট জর্জ হলে এক অনুষ্ঠানে চারটি অঞ্চলকে রাশিয়ার বলে ঘোষণা দেন তিনি। এসব অঞ্চলে রুশ সেনা নিয়ন্ত্রিত গণভোটের ফলাফল রাশিয়ার পক্ষে যাওয়ায় তিনি এমন ঘোষণা দিয়েছেন বলে জানান।
পুতিন বলেন, রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হলো নতুন চারটি অঞ্চল। এসব অঞ্চলের মানুষ রাশিয়ায় যোগ দিতে তাদের সিদ্ধান্ত দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেছেন, আমি নিশ্চিত ফেডারেল অ্যাসেম্বলটি এটির অনুমোদন দেবে। কারণ এগুলো কয়েক লাখ মানুষের ইচ্ছা।
পুতিন আরও বলেছেন, এগুলো হলো সেই অঞ্চল যেগুলোর জন্য পূর্বে অনেক রাশিয়ান জীবন দিয়েছে।
তিনি দাবি করেছেন, এসব অঞ্চলের মানুষ কিয়েভের সরকারের অমানবিকতার স্বীকার হয়েছে এবং এখানে তারা গণহত্যা চালিয়েছে।
এদিকে গত ২৩-২৭ সেপ্টেম্বর রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার প্রশ্নে এ চারটি অঞ্চলে কথিত গণভোট হয়। ভোটের ব্যালটে লেখা ছিল- ইউক্রেন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে স্বাধীন দেশ হয়ে রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হতে চান কিনা।
গণভোটের সময় শেষ হওয়ার পর রাশিয়ার পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রায় শতভাগ মানুষ রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হতে ‘হ্যাঁ’ ভোট দিয়েছেন।
তবে পশ্চিমারা জানিয়েছে, সাধারণ মানুষকে হ্যাঁ ভোট দিতে বাধ্য করা হয়েছে। অস্ত্রসজ্জিত সেনারা ব্যালট বাক্স নিয়ে মানুষের বাড়িতে বাড়িতে গেছেন।
উল্লেখ্য, আগামী কয়েকদিনে আনুষ্ঠানিক আরও কিছু পক্রিয়ার মধ্য দিয়ে অঞ্চলগুলো রাশিয়া ফেডারেশনভুক্ত হবে। প্রেসিডেন্ট পুতিনের চুক্তিতে সইয়ের পর এ সংক্রান্ত নথি যাবে রাশিয়ার সাংবিধানিক আদালতে। এরপর রাশিয়ার পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ স্টেট দুমা ও উচ্চকক্ষ ফেডারেল কাউন্সিলে এসব চুক্তি অনুমোদন পেতে হবে।