সিরিয়ার আলেপ্পোতে একটি আবাসিক ভবন ধসে অন্তত ১৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন। ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে উদ্ধার অভিযান চলছে। হতাহতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা উদ্ধারকর্মীদের।
আলেপ্পোর শেখ মাকসুদ জেলার পাঁচতলা ওই ভবনটি ধসে পড়ার কারণ ব্যাখ্যায় সরকারি কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা জানায়, বেশ কিছুদিন ধরে পানি চুইয়ে চুইয়ে পড়ার কারণে ভবনটির ভিত দুর্বল হয়ে পড়েছিল।
গত কয়েক বছরে সিরিয়ার দ্বিতীয় বৃহৎ এই নগরীতে বেশ কয়েকটি ভবন ধসে পড়েছে। সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধের সময় দেশটির সরকারি বাহিনী (আসাদ বাহিনী) ও তাদের মিত্র রাশিয়া আকাশ থেকে বোমা ফেলে বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত আলেপ্পো নগরী ঝাঁজরা করে দিয়েছিল।
প্রায় এক দশক আগে শুরু হওয় ওই যুদ্ধে গৃহহীন হয়ে পড়া বহু সিরীয়কে নগরীর ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোতেই পুনর্বাসন করা হয়েছে। এমনকি ভবনগুলো সংস্কার বা মেরামতের ব্যবস্থাও করা হয়নি। এখনো সেখানে সামান্যই সরকারি পরিষেবা পাওয়া যায় বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
যেসব এলাকায় বিদ্রোহীরা এখনো সক্রিয় সেসব জেলাগুলোতে প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ সরকারি পরিষেবা প্রদান বন্ধ রেখে স্থানীয়দের শাস্তি দিচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেছেন বিরোধীরা।
অনেক জায়গায় স্থানীয়রা নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন মেরামত করে বসবাসের উপযোগী করার চেষ্টা করছেন বলেও জানা গেছে।
এ বিষয়ে সিরিয়া সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, একে যুদ্ধ বিধ্বস্ত অর্থনীতি। তার উপর পশ্চিমা নানা নিষেধাজ্ঞার কারণে তাদের দেশ পুনর্গঠনের কাজ গতি পাচ্ছে না।
তারা বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত এলাকাকে ভিন্ন চোখে দেখার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। বলেছেন, তারা দেশজুড়ে সরকারি পরিষেবা পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে কাজ করছে।
রোববার, ২২ জানুয়ারী ২০২৩
সিরিয়ার আলেপ্পোতে একটি আবাসিক ভবন ধসে অন্তত ১৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন। ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে উদ্ধার অভিযান চলছে। হতাহতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা উদ্ধারকর্মীদের।
আলেপ্পোর শেখ মাকসুদ জেলার পাঁচতলা ওই ভবনটি ধসে পড়ার কারণ ব্যাখ্যায় সরকারি কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা জানায়, বেশ কিছুদিন ধরে পানি চুইয়ে চুইয়ে পড়ার কারণে ভবনটির ভিত দুর্বল হয়ে পড়েছিল।
গত কয়েক বছরে সিরিয়ার দ্বিতীয় বৃহৎ এই নগরীতে বেশ কয়েকটি ভবন ধসে পড়েছে। সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধের সময় দেশটির সরকারি বাহিনী (আসাদ বাহিনী) ও তাদের মিত্র রাশিয়া আকাশ থেকে বোমা ফেলে বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত আলেপ্পো নগরী ঝাঁজরা করে দিয়েছিল।
প্রায় এক দশক আগে শুরু হওয় ওই যুদ্ধে গৃহহীন হয়ে পড়া বহু সিরীয়কে নগরীর ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোতেই পুনর্বাসন করা হয়েছে। এমনকি ভবনগুলো সংস্কার বা মেরামতের ব্যবস্থাও করা হয়নি। এখনো সেখানে সামান্যই সরকারি পরিষেবা পাওয়া যায় বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
যেসব এলাকায় বিদ্রোহীরা এখনো সক্রিয় সেসব জেলাগুলোতে প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ সরকারি পরিষেবা প্রদান বন্ধ রেখে স্থানীয়দের শাস্তি দিচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেছেন বিরোধীরা।
অনেক জায়গায় স্থানীয়রা নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন মেরামত করে বসবাসের উপযোগী করার চেষ্টা করছেন বলেও জানা গেছে।
এ বিষয়ে সিরিয়া সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, একে যুদ্ধ বিধ্বস্ত অর্থনীতি। তার উপর পশ্চিমা নানা নিষেধাজ্ঞার কারণে তাদের দেশ পুনর্গঠনের কাজ গতি পাচ্ছে না।
তারা বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত এলাকাকে ভিন্ন চোখে দেখার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। বলেছেন, তারা দেশজুড়ে সরকারি পরিষেবা পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে কাজ করছে।