বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে গোটা পাকিস্তান। আজ সোমবার সকালে দেশটির জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয়ের কারণেই সৃষ্টি হয়েছে এমন পরিস্থিতির। পাকিস্তান জ্বালানি মন্ত্রণালয় জানায়, জাতীয় গ্রিডের ফ্রিকোয়েন্সি কমে যাওয়ায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
দেশটির জ্বালানিমন্ত্রী খুররাম দস্তগীর জানান, অর্থনৈতিক সংকটের কারণে জ্বালানি ব্যয় কমাতে শীতকালে রাতে বিদ্যুৎ উৎপাদন ইউনিটগুলো সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরই মধ্যে সোমবার সকাল ৭টা ৩৪ মিনিটে জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয় ঘটে। বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক করতে কাজ চলছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে অন্তত ১২ ঘণ্টা সময় লাগবে বলে জানান তিনি।
পাকিস্তানের গণমাধ্যমগুলোর খবরে জানা যায়, গুরুত্বপূর্ণ দুটি ট্রান্সমিশন লাইন বিকল হয়ে গেছে। ফলে বেলুচিস্তান, কোয়েটা, ইসলামাবাদ, লাহোর, পেশোয়ার, করাচিসহ ২২টি জেলা বিদ্যুৎ-বিচ্ছিন্ন হয়েছে।
বিদ্যুৎ-বিভ্রাটের কারণে দেশটির মেট্রো পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। রাজধানী ইসলামাবাদ ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানির ১১৭টি গ্রিড স্টেশনেও বিদ্যুৎ সরবরাহ বিঘ্নিত হয়েছে।
জাতীয় পাওয়ার গ্রিড ও অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোতে মেরামতের কাজ শুরু হয়েছে। তবে কতক্ষণে এই কাজ শেষ হবে, তা নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না।
পাকিস্তানে আগে থেকেই বিদ্যুতের ঘাটতি রয়েছে। বিদ্যুৎ সঞ্চয়ে রাত ৮টার মধ্যে সব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। এ ছাড়া বিয়ের অনুষ্ঠানের হলগুলো খালি করতে হবে রাত ১০টার মধ্যে। এমনকি রেস্তোরাঁগুলোও বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দেশটির জ্বালানি ব্যয় কমানোর বিভিন্ন পরিকল্পনার মধ্যে এটি অন্যতম।
সোমবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৩
বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে গোটা পাকিস্তান। আজ সোমবার সকালে দেশটির জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয়ের কারণেই সৃষ্টি হয়েছে এমন পরিস্থিতির। পাকিস্তান জ্বালানি মন্ত্রণালয় জানায়, জাতীয় গ্রিডের ফ্রিকোয়েন্সি কমে যাওয়ায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
দেশটির জ্বালানিমন্ত্রী খুররাম দস্তগীর জানান, অর্থনৈতিক সংকটের কারণে জ্বালানি ব্যয় কমাতে শীতকালে রাতে বিদ্যুৎ উৎপাদন ইউনিটগুলো সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরই মধ্যে সোমবার সকাল ৭টা ৩৪ মিনিটে জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয় ঘটে। বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক করতে কাজ চলছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে অন্তত ১২ ঘণ্টা সময় লাগবে বলে জানান তিনি।
পাকিস্তানের গণমাধ্যমগুলোর খবরে জানা যায়, গুরুত্বপূর্ণ দুটি ট্রান্সমিশন লাইন বিকল হয়ে গেছে। ফলে বেলুচিস্তান, কোয়েটা, ইসলামাবাদ, লাহোর, পেশোয়ার, করাচিসহ ২২টি জেলা বিদ্যুৎ-বিচ্ছিন্ন হয়েছে।
বিদ্যুৎ-বিভ্রাটের কারণে দেশটির মেট্রো পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। রাজধানী ইসলামাবাদ ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানির ১১৭টি গ্রিড স্টেশনেও বিদ্যুৎ সরবরাহ বিঘ্নিত হয়েছে।
জাতীয় পাওয়ার গ্রিড ও অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোতে মেরামতের কাজ শুরু হয়েছে। তবে কতক্ষণে এই কাজ শেষ হবে, তা নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না।
পাকিস্তানে আগে থেকেই বিদ্যুতের ঘাটতি রয়েছে। বিদ্যুৎ সঞ্চয়ে রাত ৮টার মধ্যে সব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। এ ছাড়া বিয়ের অনুষ্ঠানের হলগুলো খালি করতে হবে রাত ১০টার মধ্যে। এমনকি রেস্তোরাঁগুলোও বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দেশটির জ্বালানি ব্যয় কমানোর বিভিন্ন পরিকল্পনার মধ্যে এটি অন্যতম।