দীর্ঘ তিন বছরেরও বেশি সময় পর বিশ্বব্যাপী করোনার জরুরি অবস্থা আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়েছে। তবুও প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে এখনও প্রতি চার মিনিটে মৃত্যু হচ্ছে একজনের।
সংক্রামক এই ভাইরাসকে ঠিক কীভাবে মোকাবিলা করা যায় সে সম্পর্কে প্রশ্নের উত্তর এখনও পুরোপুরি পাওয়া যায়নি। এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রশ্ন হলো এমন একটি ভাইরাসকে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় যেটি বেশিরভাগ মানুষের জন্য কম হুমকি হলেও জনসংখ্যার একটি অংশের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক থেকেই যাচ্ছে?
বিষয়টি অনেকেই হয়তো উপলব্ধি করতে পারবেন না। কোভিড এখনও একটি নেতৃস্থানীয় ঘাতক ব্যাধি হিসেবেই রয়ে গেছে। গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে হৃদরোগ এবং ক্যান্সারের পর সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে করোনায়।
এ বিষয়ে মিসৌরিন ভেটেরান্স অ্যাফেয়ার্স সেন্ট লুইস হেলথ কেয়ার সিস্টেমের ক্লিনিক্যাল এপিডেমিওলজি সেন্টারের পরিচালক জিয়াদ আল আলি বলেন, বিশ্বের সাধারণ মানুষের এখন একটাই আকাঙ্ক্ষা, মহামারিকে ছাড়িয়ে যাওয়া এবং কোভিডকে আমাদের পেছনে ফেলে আসা। কিন্তু এটা আসলে এতটা সহজও নয়। এখনও অনেকেই কোভিডে আক্রান্ত হচ্ছে এবং বহু মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে। আমাদের ওপর থেকে এই বোঝা কমাতে হবে।
যদিও চলতি মাসের শুরুতেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এক ঘোষণায় জানিয়েছিল যে, কোভিড এখন আর জরুরি অবস্থা জারির মতো পরিস্থিতিতে নেই। এমনকি ইতোমধ্যেই বিভিন্ন দেশের সরকার লকডাউন এবং বিধিনিষেধ তুলে নিয়েছে।
পরিসংখ্যানভিত্তিক ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ৯১ লাখ ২৪ হাজার ৩৮। এর মধ্যে মারা গেছে, ৬৮ লাখ ৮১ হাজার ৪০১ জন। তবে ইতোমধ্যেই এই ভাইরাস থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন, ৬৬ কোটি ১৫ লাখ ৪৬ হাজার ৯৯৯ জন।
বুধবার, ২৪ মে ২০২৩
দীর্ঘ তিন বছরেরও বেশি সময় পর বিশ্বব্যাপী করোনার জরুরি অবস্থা আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়েছে। তবুও প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে এখনও প্রতি চার মিনিটে মৃত্যু হচ্ছে একজনের।
সংক্রামক এই ভাইরাসকে ঠিক কীভাবে মোকাবিলা করা যায় সে সম্পর্কে প্রশ্নের উত্তর এখনও পুরোপুরি পাওয়া যায়নি। এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রশ্ন হলো এমন একটি ভাইরাসকে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় যেটি বেশিরভাগ মানুষের জন্য কম হুমকি হলেও জনসংখ্যার একটি অংশের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক থেকেই যাচ্ছে?
বিষয়টি অনেকেই হয়তো উপলব্ধি করতে পারবেন না। কোভিড এখনও একটি নেতৃস্থানীয় ঘাতক ব্যাধি হিসেবেই রয়ে গেছে। গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে হৃদরোগ এবং ক্যান্সারের পর সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে করোনায়।
এ বিষয়ে মিসৌরিন ভেটেরান্স অ্যাফেয়ার্স সেন্ট লুইস হেলথ কেয়ার সিস্টেমের ক্লিনিক্যাল এপিডেমিওলজি সেন্টারের পরিচালক জিয়াদ আল আলি বলেন, বিশ্বের সাধারণ মানুষের এখন একটাই আকাঙ্ক্ষা, মহামারিকে ছাড়িয়ে যাওয়া এবং কোভিডকে আমাদের পেছনে ফেলে আসা। কিন্তু এটা আসলে এতটা সহজও নয়। এখনও অনেকেই কোভিডে আক্রান্ত হচ্ছে এবং বহু মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে। আমাদের ওপর থেকে এই বোঝা কমাতে হবে।
যদিও চলতি মাসের শুরুতেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এক ঘোষণায় জানিয়েছিল যে, কোভিড এখন আর জরুরি অবস্থা জারির মতো পরিস্থিতিতে নেই। এমনকি ইতোমধ্যেই বিভিন্ন দেশের সরকার লকডাউন এবং বিধিনিষেধ তুলে নিয়েছে।
পরিসংখ্যানভিত্তিক ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ৯১ লাখ ২৪ হাজার ৩৮। এর মধ্যে মারা গেছে, ৬৮ লাখ ৮১ হাজার ৪০১ জন। তবে ইতোমধ্যেই এই ভাইরাস থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন, ৬৬ কোটি ১৫ লাখ ৪৬ হাজার ৯৯৯ জন।