দুইশ’ বছরের মধ্যে সবচেয়ে তীব্র দাবদাহে পুড়ছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। জুনে বর্ষা মৌসুম শুরু হলেও তাপমাত্রা কমে বৃষ্টির লক্ষণ নেই। বাংলাদেশ ছাড়াও থাইল্যান্ড, ভিয়েতনামসহ এ অঞ্চলের প্রায় সব দেশেই তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে।
চার ঘণ্টা ক্লাসের পরই ছুটি। গরমের তীব্রতা বাড়ার আগেই বাড়ি ফিরতে হবে। ফিলিপাইনের ম্যানিলায় তীব্র দাবদাহ থেকে শিশুদের সুরক্ষায় এমন পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। গেল এপ্রিলে শুরু তাপপ্রবাহ এখনও বইছে দেশটিতে।
একই পরিস্থিতি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রায় সব দেশেই। এপ্রিল-মে সাধারণত এ অঞ্চলে বছরের উষ্ণতম মাস, এরপর থেকে বর্ষা মৌসুম। তবে এ বছর অবস্থা ভিন্ন। জুন মাস শুরু হলেও দাবদাহ কমছে না দেশগুলোতে।
এরইমধ্যে উষ্ণতম দিনের রেকর্ড গড়েছে ভিয়েতনাম। পহেলা জুনে প্রায় ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিলো দেশটিতে।
ওয়ার্ল্ড ওয়েদার অ্যাট্রিবিউশনের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে বলা হয়, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ২০০ বছরের সব রেকর্ড ভেঙেছে এবারের দাবদাহ।
মালয়েশিয়া বলছে, জলবায়ু পরিস্থিতি এল নিনোর প্রভাব পড়ছে এই দেশে। পুরো জুনে তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামছে না বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। বৃষ্টিপাতও কম হবে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ।
থাইল্যান্ড, লাওস, মিয়ানমারসহ অন্য দেশগুলোতেও তাপমাত্রা আরও একধাপ বাড়িয়েছে অতিমাত্রায় দূষণ।
গবেষকরা বলছেন, মানবসৃষ্ট কারণেই জলবায়ু পরিবর্তনের এমন ভয়াবহ প্রভাবের মুখোমুখি হতে হচ্ছে বিশ্বকে।
বৃহস্পতিবার, ০৮ জুন ২০২৩
দুইশ’ বছরের মধ্যে সবচেয়ে তীব্র দাবদাহে পুড়ছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। জুনে বর্ষা মৌসুম শুরু হলেও তাপমাত্রা কমে বৃষ্টির লক্ষণ নেই। বাংলাদেশ ছাড়াও থাইল্যান্ড, ভিয়েতনামসহ এ অঞ্চলের প্রায় সব দেশেই তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে।
চার ঘণ্টা ক্লাসের পরই ছুটি। গরমের তীব্রতা বাড়ার আগেই বাড়ি ফিরতে হবে। ফিলিপাইনের ম্যানিলায় তীব্র দাবদাহ থেকে শিশুদের সুরক্ষায় এমন পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। গেল এপ্রিলে শুরু তাপপ্রবাহ এখনও বইছে দেশটিতে।
একই পরিস্থিতি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রায় সব দেশেই। এপ্রিল-মে সাধারণত এ অঞ্চলে বছরের উষ্ণতম মাস, এরপর থেকে বর্ষা মৌসুম। তবে এ বছর অবস্থা ভিন্ন। জুন মাস শুরু হলেও দাবদাহ কমছে না দেশগুলোতে।
এরইমধ্যে উষ্ণতম দিনের রেকর্ড গড়েছে ভিয়েতনাম। পহেলা জুনে প্রায় ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিলো দেশটিতে।
ওয়ার্ল্ড ওয়েদার অ্যাট্রিবিউশনের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে বলা হয়, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ২০০ বছরের সব রেকর্ড ভেঙেছে এবারের দাবদাহ।
মালয়েশিয়া বলছে, জলবায়ু পরিস্থিতি এল নিনোর প্রভাব পড়ছে এই দেশে। পুরো জুনে তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামছে না বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। বৃষ্টিপাতও কম হবে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ।
থাইল্যান্ড, লাওস, মিয়ানমারসহ অন্য দেশগুলোতেও তাপমাত্রা আরও একধাপ বাড়িয়েছে অতিমাত্রায় দূষণ।
গবেষকরা বলছেন, মানবসৃষ্ট কারণেই জলবায়ু পরিবর্তনের এমন ভয়াবহ প্রভাবের মুখোমুখি হতে হচ্ছে বিশ্বকে।