আন্তর্জাতিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশ দুটি রৌপ্য ও দুটি ব্রোঞ্জপদক অর্জন করেছে। সৌদি আরবের রিয়াদে অনুষ্ঠিত প্রথমবারের মতো এই অলিম্পিয়াডে বিশ্বের ২৫টি দেশের শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। স্থানীয় সময় ১২ সেপ্টেম্বর বিকেলে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
অলিম্পিয়াডে রৌপ্যপদক পেয়েছেন সেন্ট যোসেফ কলেজের শিক্ষার্থী আরেফিন আনোয়ার ও নটরডেম কলেজের শিক্ষার্থী মিসবাহ উদ্দীন ইনান। এছাড়া ব্রোঞ্জপদক পেয়েছে নটরডেম কলেজের শিক্ষার্থী আবরার শহীদ ও একাডেমিয়ার শিক্ষার্থী রাফিদ আহমেদ। ৯ ও ১১ সেপ্টেম্বর অলিম্পিয়াডের সায়েন্টিফিক ও ব্যবহারিক পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। দুই পর্বের ফলাফলের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের পুরস্কৃৃত করা হয়।
রিয়াদ থেকে বাংলাদেশ দলের দলনেতা ও ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক বি এম মইনুল হোসেন বলেন, এবারের প্রতিযোগিতায় গিয়ে বুঝতে পারি, অলিম্পিয়াডের জগতে বাংলাদেশকে অন্য দেশগুলো সমীহর চোখে দেখতে শুরু করেছে। বিভিন্ন অলিম্পিয়াডে আমাদের শিক্ষার্থীরা পদক অর্জন করে নিজেদের মেধার প্রমাণ দিচ্ছে, দেশের মুখ উজ্জ্বল করছে। নানা দেশ কৌতূহলী হয়ে আমাদের দলের কাছে এসে জানতে চাইছে বাংলাদেশ কী পদ্ধতিতে সমাধান করেছে।
অধ্যাপক বি এম মইনুল হোসেন আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও ক্যাম্পের আয়োজন করতে হবে। তাহলে শিক্ষার্থীরা আরও ভালো করতে পারবে।
চলতি বছরের মে মাসে আনলাইন ও অফলাইন প্রতিযোগিতার ম্যাধমে বাংলাদেশ এআই অলিম্পিয়াড টিম নির্বাচন করা হয়। পরে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের নিয়ে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত জাতীয় ক্যাম্পের মাধ্যমে বাংলাদেশ দলের চার সদস্যকে নির্বাচিত করা হয়।
বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের (বিডিওএসএন) আয়োজনে প্রথমবারের মতো আয়োজিত বাংলাদেশ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) অলিম্পিয়াডের স্পনসর ছিল রিভ চ্যাট, ব্রেন স্টেশন ২৩, ই-জেনারেশন, ইন্টেলিজেন্ট মেশিনস।
রোববার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
আন্তর্জাতিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশ দুটি রৌপ্য ও দুটি ব্রোঞ্জপদক অর্জন করেছে। সৌদি আরবের রিয়াদে অনুষ্ঠিত প্রথমবারের মতো এই অলিম্পিয়াডে বিশ্বের ২৫টি দেশের শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। স্থানীয় সময় ১২ সেপ্টেম্বর বিকেলে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
অলিম্পিয়াডে রৌপ্যপদক পেয়েছেন সেন্ট যোসেফ কলেজের শিক্ষার্থী আরেফিন আনোয়ার ও নটরডেম কলেজের শিক্ষার্থী মিসবাহ উদ্দীন ইনান। এছাড়া ব্রোঞ্জপদক পেয়েছে নটরডেম কলেজের শিক্ষার্থী আবরার শহীদ ও একাডেমিয়ার শিক্ষার্থী রাফিদ আহমেদ। ৯ ও ১১ সেপ্টেম্বর অলিম্পিয়াডের সায়েন্টিফিক ও ব্যবহারিক পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। দুই পর্বের ফলাফলের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের পুরস্কৃৃত করা হয়।
রিয়াদ থেকে বাংলাদেশ দলের দলনেতা ও ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক বি এম মইনুল হোসেন বলেন, এবারের প্রতিযোগিতায় গিয়ে বুঝতে পারি, অলিম্পিয়াডের জগতে বাংলাদেশকে অন্য দেশগুলো সমীহর চোখে দেখতে শুরু করেছে। বিভিন্ন অলিম্পিয়াডে আমাদের শিক্ষার্থীরা পদক অর্জন করে নিজেদের মেধার প্রমাণ দিচ্ছে, দেশের মুখ উজ্জ্বল করছে। নানা দেশ কৌতূহলী হয়ে আমাদের দলের কাছে এসে জানতে চাইছে বাংলাদেশ কী পদ্ধতিতে সমাধান করেছে।
অধ্যাপক বি এম মইনুল হোসেন আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও ক্যাম্পের আয়োজন করতে হবে। তাহলে শিক্ষার্থীরা আরও ভালো করতে পারবে।
চলতি বছরের মে মাসে আনলাইন ও অফলাইন প্রতিযোগিতার ম্যাধমে বাংলাদেশ এআই অলিম্পিয়াড টিম নির্বাচন করা হয়। পরে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের নিয়ে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত জাতীয় ক্যাম্পের মাধ্যমে বাংলাদেশ দলের চার সদস্যকে নির্বাচিত করা হয়।
বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের (বিডিওএসএন) আয়োজনে প্রথমবারের মতো আয়োজিত বাংলাদেশ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) অলিম্পিয়াডের স্পনসর ছিল রিভ চ্যাট, ব্রেন স্টেশন ২৩, ই-জেনারেশন, ইন্টেলিজেন্ট মেশিনস।