ইন্টারনেটের নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিত করতে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন দেশের ১২৮ জন তরুণ-তরুণী। দেশের ৬৪ জেলায় ডিজিটাল জগতের ঝুঁকি ও নিরাপদ ব্যবহার নিয়ে সচেতনতা গড়ে তুলতে কাজ করবে এই ‘যুব অ্যাম্বাসেডর’রা। গত ২৮ সেপ্টেম্বর ‘সাবধানে অনলাইনে’ শীর্ষক এই প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে অংশ নেন যুব অ্যাম্বাসেডররা। মানিকগঞ্জের এইচআরডিসি ভবনে এই প্রশিক্ষণের আয়োজন করে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা জাগো ফাউন্ডেশন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টিকটক।
ইন্টারনেট আধুনিক জীবনের অপরিহার্য অংশ হলেও এর সাথে রয়েছে ব্যক্তিগত তথ্য চুরি, হয়রানি এবং সাইবার অপরাধের মতো নানা ঝুঁকি। বিশেষ করে ২০২০ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে টিকটক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৪৬৫ মিলিয়ন থেকে বেড়ে ৮৩৪ মিলিয়নে পৌঁছেছে। ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ায় নিরাপদ অনলাইন ব্যবহার নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে। এই প্রেক্ষাপটে জাগো ফাউন্ডেশন এবং টিকটক যৌথভাবে ‘সাবধানে অনলাইনে’ যুব অ্যাম্বাসেডর প্রশিক্ষণ ক্যাম্পের আয়োজন করে।
প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে বাংলাদেশের ৬৪ জেলার ১২৮ জন যুব অ্যাম্বাসেডরদের ডিজিটাল জগতের ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে যুব অ্যাম্বাসেডররা নিজেদের কমিউনিটিতে এই জ্ঞান ছড়িয়ে দিতে পারবেন, যা একটি নিরাপদ অনলাইন পরিবেশ নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে।
ক্যাম্পের মূল লক্ষ্য ছিল অনলাইন নিরাপত্তা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি, ইতিবাচক ও কার্যকর যোগাযোগের দক্ষতা উন্নয়ন এবং টিকটকের ইন-অ্যাপ সুরক্ষা ফিচারগুলোর ব্যবহার সম্পর্কে প্রশিক্ষণ প্রদান।
জাগো ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা করভি রাখসান্দ বলেন, বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে, ব্যবহারকারীরা ইন্টারনেটে বিভিন্ন নিরাপত্তা জনিত সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। তাই জাগো ফাউন্ডেশন এবং টিকটকের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত সচেতনতামূলক ‘সাবধানে অনলাইনে’ ক্যাম্পেইন। দেশের ৬৪ জেলায় এই ক্যাম্পেইন আয়োজন করা হচ্ছে। এই ক্যাম্পেইনের বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে আমরা দেশের তরুণদের মধ্যে অনলাইন নিরাপত্তা সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করতে সক্ষম হব।
‘সাবধানে অনলাইনে’ ক্যাম্পেইনের প্রকল্প ম্যানেজার মোছাদ্দেক হোসেন বলেন, বর্তমান সময়ে তরুণরা দিনের একটি বড় অংশ পার করছে অনলাইনে। তাদের অনলাইন নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমরা গত দুই বছর ধরে ‘সাবধানে অনলাইনে’ ক্যাম্পেইন পরিচালনা করছি। এই বছর আমরা বাংলাদেশের ৬৪টি জেলার ২৫৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অনলাইনে নিরাপত্তা বিষয়ে সচেতন করব এবং জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে অনলাইন নিরাপত্তার বিষয়ে গণসচেতনতা তৈরি করব।
শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪
ইন্টারনেটের নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিত করতে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন দেশের ১২৮ জন তরুণ-তরুণী। দেশের ৬৪ জেলায় ডিজিটাল জগতের ঝুঁকি ও নিরাপদ ব্যবহার নিয়ে সচেতনতা গড়ে তুলতে কাজ করবে এই ‘যুব অ্যাম্বাসেডর’রা। গত ২৮ সেপ্টেম্বর ‘সাবধানে অনলাইনে’ শীর্ষক এই প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে অংশ নেন যুব অ্যাম্বাসেডররা। মানিকগঞ্জের এইচআরডিসি ভবনে এই প্রশিক্ষণের আয়োজন করে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা জাগো ফাউন্ডেশন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টিকটক।
ইন্টারনেট আধুনিক জীবনের অপরিহার্য অংশ হলেও এর সাথে রয়েছে ব্যক্তিগত তথ্য চুরি, হয়রানি এবং সাইবার অপরাধের মতো নানা ঝুঁকি। বিশেষ করে ২০২০ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে টিকটক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৪৬৫ মিলিয়ন থেকে বেড়ে ৮৩৪ মিলিয়নে পৌঁছেছে। ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ায় নিরাপদ অনলাইন ব্যবহার নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে। এই প্রেক্ষাপটে জাগো ফাউন্ডেশন এবং টিকটক যৌথভাবে ‘সাবধানে অনলাইনে’ যুব অ্যাম্বাসেডর প্রশিক্ষণ ক্যাম্পের আয়োজন করে।
প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে বাংলাদেশের ৬৪ জেলার ১২৮ জন যুব অ্যাম্বাসেডরদের ডিজিটাল জগতের ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে যুব অ্যাম্বাসেডররা নিজেদের কমিউনিটিতে এই জ্ঞান ছড়িয়ে দিতে পারবেন, যা একটি নিরাপদ অনলাইন পরিবেশ নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে।
ক্যাম্পের মূল লক্ষ্য ছিল অনলাইন নিরাপত্তা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি, ইতিবাচক ও কার্যকর যোগাযোগের দক্ষতা উন্নয়ন এবং টিকটকের ইন-অ্যাপ সুরক্ষা ফিচারগুলোর ব্যবহার সম্পর্কে প্রশিক্ষণ প্রদান।
জাগো ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা করভি রাখসান্দ বলেন, বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে, ব্যবহারকারীরা ইন্টারনেটে বিভিন্ন নিরাপত্তা জনিত সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। তাই জাগো ফাউন্ডেশন এবং টিকটকের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত সচেতনতামূলক ‘সাবধানে অনলাইনে’ ক্যাম্পেইন। দেশের ৬৪ জেলায় এই ক্যাম্পেইন আয়োজন করা হচ্ছে। এই ক্যাম্পেইনের বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে আমরা দেশের তরুণদের মধ্যে অনলাইন নিরাপত্তা সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করতে সক্ষম হব।
‘সাবধানে অনলাইনে’ ক্যাম্পেইনের প্রকল্প ম্যানেজার মোছাদ্দেক হোসেন বলেন, বর্তমান সময়ে তরুণরা দিনের একটি বড় অংশ পার করছে অনলাইনে। তাদের অনলাইন নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমরা গত দুই বছর ধরে ‘সাবধানে অনলাইনে’ ক্যাম্পেইন পরিচালনা করছি। এই বছর আমরা বাংলাদেশের ৬৪টি জেলার ২৫৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অনলাইনে নিরাপত্তা বিষয়ে সচেতন করব এবং জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে অনলাইন নিরাপত্তার বিষয়ে গণসচেতনতা তৈরি করব।