দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের বাণিজ্য সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন রাসেল টি আহমেদ। ব্যক্তিগত কারন দেখিয়ে বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) সংগঠনটির সচিব বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। যার অনুলিপি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ও ডিপার্টমেন্ট অব ট্রেড অর্গানাইজেশনেও পাঠিয়েছেন বেসিসের টানা দুই মেয়াদে নির্বাচিত এই সভাপতি।
নির্ভরযেগ্যত সূত্রে জানা গেছে, এই প্যানেলের বাকি নির্বাচিত সদস্যরাও আজকের মধ্যে পদত্যাগ করতে পারেন।
পদত্যাগপত্রে রাসেল টি আহমেদ উল্লেখ করেন, ‘শুধুমাত্র বেসিস সভাপতি এ পরিচয়ের কারণে নিকট অতীতের নানা ঘটনায় আমাকে নামে-বেনামে অভিযুক্ত করা হচ্ছে। সম্প্রতি আমাকে ও আমার সন্তানদের জড়িয়ে ভীতিকর মন্তব্যের মুখোমুখি হতে হয়েছে, যা আমার জন্য অকল্পনীয় এবং পরিবারের নিরাপত্তার জন্য আশঙ্কাজনক। এজন্য বেসিসের সভাপতি ও পরিচালনা বোর্ডের পদ থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
গত ৮ মে, ২০২৪ অনুষ্ঠিত ২০২৪-২৬ মেয়াদের বেসিস কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে রাসেল টি আহমেদের নেতৃত্বাধীন ‘ওয়ান টিম’ প্যানেল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়। কার্যনির্বাহী কমিটির ১১টি পদের মধ্যে ৮টিতে জিতেছে এই প্যানেল।
পদত্যাগ পত্রে রাসেল টিম আহমেদ উল্লেখ করেন, ২৪ বছর ধরে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতে কাজ করছেন। গত ১২ বছর তিনি বিভিন্ন মেয়াদে বেসিসের কার্যনির্বাহী বোর্ডে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০২২-২৪ মেয়াদে প্রথম দফায় তিনি বেসিস সভাপতি নির্বাচিত হন। চলতি বছরের ৮ মে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তিনি দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হয়ে সভাপতির দায়িত্বগ্রহণ করেন।
পদত্যাগপত্রে তিনি তার সময়কালের ‘গুরুত্বপূর্ন সাফল্যে’ তুলে ধরেন এবং উল্লেখ করেন, ‘দেশের ভীষণ সংবেদনশীল সময়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার পরিবর্তে অত্যন্ত দুঃখজনকভাবে কাঁদা ছোড়াছুড়ি শুরু হয়েছে। এতে আইসিটি খাতে অস্থিরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচন করে আসা বেসিসের সর্বশেষ নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে। এতে বিশ্বে সফটওয়্যার শিল্পে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে।’
বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪
দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের বাণিজ্য সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন রাসেল টি আহমেদ। ব্যক্তিগত কারন দেখিয়ে বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) সংগঠনটির সচিব বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। যার অনুলিপি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ও ডিপার্টমেন্ট অব ট্রেড অর্গানাইজেশনেও পাঠিয়েছেন বেসিসের টানা দুই মেয়াদে নির্বাচিত এই সভাপতি।
নির্ভরযেগ্যত সূত্রে জানা গেছে, এই প্যানেলের বাকি নির্বাচিত সদস্যরাও আজকের মধ্যে পদত্যাগ করতে পারেন।
পদত্যাগপত্রে রাসেল টি আহমেদ উল্লেখ করেন, ‘শুধুমাত্র বেসিস সভাপতি এ পরিচয়ের কারণে নিকট অতীতের নানা ঘটনায় আমাকে নামে-বেনামে অভিযুক্ত করা হচ্ছে। সম্প্রতি আমাকে ও আমার সন্তানদের জড়িয়ে ভীতিকর মন্তব্যের মুখোমুখি হতে হয়েছে, যা আমার জন্য অকল্পনীয় এবং পরিবারের নিরাপত্তার জন্য আশঙ্কাজনক। এজন্য বেসিসের সভাপতি ও পরিচালনা বোর্ডের পদ থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
গত ৮ মে, ২০২৪ অনুষ্ঠিত ২০২৪-২৬ মেয়াদের বেসিস কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে রাসেল টি আহমেদের নেতৃত্বাধীন ‘ওয়ান টিম’ প্যানেল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়। কার্যনির্বাহী কমিটির ১১টি পদের মধ্যে ৮টিতে জিতেছে এই প্যানেল।
পদত্যাগ পত্রে রাসেল টিম আহমেদ উল্লেখ করেন, ২৪ বছর ধরে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতে কাজ করছেন। গত ১২ বছর তিনি বিভিন্ন মেয়াদে বেসিসের কার্যনির্বাহী বোর্ডে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০২২-২৪ মেয়াদে প্রথম দফায় তিনি বেসিস সভাপতি নির্বাচিত হন। চলতি বছরের ৮ মে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তিনি দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হয়ে সভাপতির দায়িত্বগ্রহণ করেন।
পদত্যাগপত্রে তিনি তার সময়কালের ‘গুরুত্বপূর্ন সাফল্যে’ তুলে ধরেন এবং উল্লেখ করেন, ‘দেশের ভীষণ সংবেদনশীল সময়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার পরিবর্তে অত্যন্ত দুঃখজনকভাবে কাঁদা ছোড়াছুড়ি শুরু হয়েছে। এতে আইসিটি খাতে অস্থিরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচন করে আসা বেসিসের সর্বশেষ নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে। এতে বিশ্বে সফটওয়্যার শিল্পে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে।’