মহাকাশ বিজ্ঞান, রোবোটিকস, এবং স্টেম (বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল এবং গণিত) শিক্ষার মাধ্যমে ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার গড়ার অনুপ্রেরণা দেওয়ার লক্ষ্যে মহান বিজয় দিবসে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস), ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের সহযোগীতায় আয়োজন করেছে বিশেষ অনুপ্রেরণামূলক অনুষ্ঠান। গত ১৬ ডিসেম্বর বিসিসি অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিতএই অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার প্রধান নভোচারী জোসেফ এম আকাবা তার মহাকাশযাত্রার অভিজ্ঞতা এবং তরুণদের জন্য নতুন সম্ভাবনার গল্প শেয়ার করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জোসেফ এম আকাবা। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের ইকোনমিক ইউনিট প্রধান জেমস গার্ডনার এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের পলিসি এডভাইজার (সমন্বয় এবং সংস্কার) ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিটি বিভাগের যুগ্ম সচিব ইশরাত হাসান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বেসিস সহায়ক কমিটির চেয়ারম্যান রাফেল কবির।
মহাকাশ শিক্ষায় বাংলাদেশকে মার্কিন মহাকাশ সংস্থার পক্ষ থেকে সব ধরনের সহায়তার আশ^াস দিয়ে নাসার প্রধান নভোচারী জোসেফ এম আকাবা এ সময় বলেন, মার্কিন দূতাবাসের সহায়তায় আমার অভিজ্ঞতা এবং সরকারের আগ্রহে বাংলাদেশে মহাকাশ গবেষণা ও নভোচারী হবার স্বপ্নপূরণের বাস্তব শিক্ষা নিয়ে কাজ করবো। তিনি বলেন, গভীর আগ্রহ থাকলে বিজয় হবেই, সফলতা আসবেই।”
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, জোসেফের বাংলাদেশ সফর আমাদের জন্য মাইলফলক। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের মাধ্যমে স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে পরিবেশ সুরক্ষায় তোমাদের আহ্বান জানাই। কাজের প্রতি অনুরাগ থাকলে সফলতা আসবেই।
ইশরাত হাসান এ সময় তার বক্তব্যে বললেন, মিলিটারি রেজিমের বিরুদ্ধে ১৬ ডিসেম্বর আমরা স্বাধীন হয়েছিলাম। ইতিহাস ভোলা যায় না। জুলাইয়ে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা অর্জন করেছি। এবার আমাদেরকে অবজেক্টিভ হতে হবে।
জুলাই ৩৬-এ শিক্ষার্থীদের বহনকরা বাংলাদেশের একটি পতাকা অনুষ্ঠানে জেমস এম আকাবার হাতে তুলে দেওয়া হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
রোববার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪
মহাকাশ বিজ্ঞান, রোবোটিকস, এবং স্টেম (বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল এবং গণিত) শিক্ষার মাধ্যমে ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার গড়ার অনুপ্রেরণা দেওয়ার লক্ষ্যে মহান বিজয় দিবসে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস), ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের সহযোগীতায় আয়োজন করেছে বিশেষ অনুপ্রেরণামূলক অনুষ্ঠান। গত ১৬ ডিসেম্বর বিসিসি অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিতএই অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার প্রধান নভোচারী জোসেফ এম আকাবা তার মহাকাশযাত্রার অভিজ্ঞতা এবং তরুণদের জন্য নতুন সম্ভাবনার গল্প শেয়ার করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জোসেফ এম আকাবা। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের ইকোনমিক ইউনিট প্রধান জেমস গার্ডনার এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের পলিসি এডভাইজার (সমন্বয় এবং সংস্কার) ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিটি বিভাগের যুগ্ম সচিব ইশরাত হাসান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বেসিস সহায়ক কমিটির চেয়ারম্যান রাফেল কবির।
মহাকাশ শিক্ষায় বাংলাদেশকে মার্কিন মহাকাশ সংস্থার পক্ষ থেকে সব ধরনের সহায়তার আশ^াস দিয়ে নাসার প্রধান নভোচারী জোসেফ এম আকাবা এ সময় বলেন, মার্কিন দূতাবাসের সহায়তায় আমার অভিজ্ঞতা এবং সরকারের আগ্রহে বাংলাদেশে মহাকাশ গবেষণা ও নভোচারী হবার স্বপ্নপূরণের বাস্তব শিক্ষা নিয়ে কাজ করবো। তিনি বলেন, গভীর আগ্রহ থাকলে বিজয় হবেই, সফলতা আসবেই।”
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, জোসেফের বাংলাদেশ সফর আমাদের জন্য মাইলফলক। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের মাধ্যমে স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে পরিবেশ সুরক্ষায় তোমাদের আহ্বান জানাই। কাজের প্রতি অনুরাগ থাকলে সফলতা আসবেই।
ইশরাত হাসান এ সময় তার বক্তব্যে বললেন, মিলিটারি রেজিমের বিরুদ্ধে ১৬ ডিসেম্বর আমরা স্বাধীন হয়েছিলাম। ইতিহাস ভোলা যায় না। জুলাইয়ে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা অর্জন করেছি। এবার আমাদেরকে অবজেক্টিভ হতে হবে।
জুলাই ৩৬-এ শিক্ষার্থীদের বহনকরা বাংলাদেশের একটি পতাকা অনুষ্ঠানে জেমস এম আকাবার হাতে তুলে দেওয়া হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।