নবায়নযোগ্য জ্বালানি বিষয়ে নীতিগত সংস্কার, উদ্ভাবনী প্রযুক্তি প্রদর্শন এবং তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে একটি ন্যায্য, সবুজ জ্বালানি রূপান্তরের রূপরেখা গড়ার লক্ষ্য নিয়ে ২৩ এপ্রিল বুয়েটে শুরু হয়েছে ‘রিনিউয়েবল এনার্জি ফেস্ট ২০২৫’। ২৪ এপ্রিল উৎসব শেষ হবে। একশন এইড বাংলাদেশ, বুয়েট এবং জাস্ট এনার্জি ট্রানজিশন নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ (জেটনেট-বিডি) এর যৌথ উদ্যোগে এই উৎসবের আয়োজনকরা হয়েছে। আয়োজনে দেশীয় উদ্ভাবকদের নবায়নযোগ্য জ্বালানি বিষয়ক প্রযুক্তি ও ধারণা প্রদর্শন করা হয়। কর্পোরেট খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোও তাদের প্রতিষ্ঠিত নবায়নযোগ্য জ্বালানি পণ্য ও সেবা তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানে একশন এইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ্ কবিরের সভাপতিত্বে ‘দ্য এনার্জি অ্যাওয়েকেনিং: জাস্টিস, ইনোভেশন অ্যান্ড পাওয়ার টু দ্য পিপল’ শীর্ষক বিশেষ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবুবোরহান মোহাম্মদ বদরুজ্জামান। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ডেলিগেশনের ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন অ্যান্ড মিনিস্টার কাউন্সিলর প্রধান ড. মাইকেল ক্রেইজা, সিটিব্যাংক পিএলসি-এর অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিএফও মোঃ মাহবুবুর রহমান এবং ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড (ইডকল)-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলমগীর মোরশেদ। অনুষ্ঠানে ২০৩০ সালের মধ্যে ১৫% এবং ২০৫০ সালের মধ্যে ১০০% নবায়নযোগ্য জ্বালানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করা হয় এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক, অর্থায়ন-বান্ধব ও জন-বান্ধব সমাধানের আহ্বান জানানো হয়।
উৎসবের প্রথম দিনে ‘পাওয়ার টক: জ্বালানি রূপান্তরে অগ্রণী’, ‘বাংলাদেশের জ্বালানি নীতি ও শাসন’ এবং ‘নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে নারী’ শীর্ষক অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। এসব সংলাপে জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও নীতিনির্ধারকরা আলোচনা করেন। আলোচনা থেকে উঠে আসা সুপারিশগুলো একটি কার্যকর জ্বালানি রূপান্তর নীতিমালা প্রণয়নের জন্য পরবর্তীতে নীতিনির্ধারকদের কাছে উপস্থাপন করা হবে।
উৎসবে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মোঃ জিয়াউল হক, সুইডিশ দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি (পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন) নায়োকা মার্টিনেজ-ব্যাকস্ট্রম, বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি ফাইজুল করিম, গ্রিন ট্রানজিশন সল্যুশনের প্রধান নির্বাহী রায়ান হাসান, এএআইবিএস-এর চেয়ারপার্সন ইব্রাহিম খলিল আল জায়াদ, বিএসআরইএ-এর সভাপতি মোস্তফা আল মাহমুদ, একশন এইড বাংলাদেশ-এর জাস্ট এনার্জি ট্রানজিশন টিমের ম্যানেজার আবুল কালাম আজাদ, সিপিডি-এর গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শারমিন্দ নীলোর্মি সহ শতাধিক নাগরিক সংগঠন (সিএসও), জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার কর্মকর্তা, স্থানীয় সংগঠনের পরিবেশ ও জ্বালানি খাতের বিশেষজ্ঞ প্রমুখ।
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫
নবায়নযোগ্য জ্বালানি বিষয়ে নীতিগত সংস্কার, উদ্ভাবনী প্রযুক্তি প্রদর্শন এবং তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে একটি ন্যায্য, সবুজ জ্বালানি রূপান্তরের রূপরেখা গড়ার লক্ষ্য নিয়ে ২৩ এপ্রিল বুয়েটে শুরু হয়েছে ‘রিনিউয়েবল এনার্জি ফেস্ট ২০২৫’। ২৪ এপ্রিল উৎসব শেষ হবে। একশন এইড বাংলাদেশ, বুয়েট এবং জাস্ট এনার্জি ট্রানজিশন নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ (জেটনেট-বিডি) এর যৌথ উদ্যোগে এই উৎসবের আয়োজনকরা হয়েছে। আয়োজনে দেশীয় উদ্ভাবকদের নবায়নযোগ্য জ্বালানি বিষয়ক প্রযুক্তি ও ধারণা প্রদর্শন করা হয়। কর্পোরেট খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোও তাদের প্রতিষ্ঠিত নবায়নযোগ্য জ্বালানি পণ্য ও সেবা তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানে একশন এইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ্ কবিরের সভাপতিত্বে ‘দ্য এনার্জি অ্যাওয়েকেনিং: জাস্টিস, ইনোভেশন অ্যান্ড পাওয়ার টু দ্য পিপল’ শীর্ষক বিশেষ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবুবোরহান মোহাম্মদ বদরুজ্জামান। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ডেলিগেশনের ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন অ্যান্ড মিনিস্টার কাউন্সিলর প্রধান ড. মাইকেল ক্রেইজা, সিটিব্যাংক পিএলসি-এর অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিএফও মোঃ মাহবুবুর রহমান এবং ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড (ইডকল)-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলমগীর মোরশেদ। অনুষ্ঠানে ২০৩০ সালের মধ্যে ১৫% এবং ২০৫০ সালের মধ্যে ১০০% নবায়নযোগ্য জ্বালানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করা হয় এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক, অর্থায়ন-বান্ধব ও জন-বান্ধব সমাধানের আহ্বান জানানো হয়।
উৎসবের প্রথম দিনে ‘পাওয়ার টক: জ্বালানি রূপান্তরে অগ্রণী’, ‘বাংলাদেশের জ্বালানি নীতি ও শাসন’ এবং ‘নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে নারী’ শীর্ষক অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। এসব সংলাপে জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও নীতিনির্ধারকরা আলোচনা করেন। আলোচনা থেকে উঠে আসা সুপারিশগুলো একটি কার্যকর জ্বালানি রূপান্তর নীতিমালা প্রণয়নের জন্য পরবর্তীতে নীতিনির্ধারকদের কাছে উপস্থাপন করা হবে।
উৎসবে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মোঃ জিয়াউল হক, সুইডিশ দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি (পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন) নায়োকা মার্টিনেজ-ব্যাকস্ট্রম, বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি ফাইজুল করিম, গ্রিন ট্রানজিশন সল্যুশনের প্রধান নির্বাহী রায়ান হাসান, এএআইবিএস-এর চেয়ারপার্সন ইব্রাহিম খলিল আল জায়াদ, বিএসআরইএ-এর সভাপতি মোস্তফা আল মাহমুদ, একশন এইড বাংলাদেশ-এর জাস্ট এনার্জি ট্রানজিশন টিমের ম্যানেজার আবুল কালাম আজাদ, সিপিডি-এর গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শারমিন্দ নীলোর্মি সহ শতাধিক নাগরিক সংগঠন (সিএসও), জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার কর্মকর্তা, স্থানীয় সংগঠনের পরিবেশ ও জ্বালানি খাতের বিশেষজ্ঞ প্রমুখ।