গত ১ জুলাই আগারগাঁওয়ের ডাক ভবনে আইবাস++ সিস্টেমে ডাক অধিদপ্তরের বিজনেস প্রসেস অনুযায়ী প্রস্তুতকৃত মডিউল ‘সাপ্লাই অফ ফান্ডস অ্যান্ড আদার রেমিট্যান্স ট্রানজাকশানস অফ বাংলাদেশ পোস্ট’ বিষয়ক কর্মশালা উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এ সময় বলেন, আইবাসের সবগুলো মডিউলকে যদি আমরা এক জায়গায় এনে একটা সুপার অ্যাপ করতে পারি তাহলে তা আরো কার্যকর হবে। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন কোম্পানিগুলোকে আইবাসের মাধ্যমে একোমোডেট করতে চাই। আমরা ডিজিটাল ট্রান্সফর্মেশন মাস্টারপ্ল্যান কিংবা ডেটা গভর্নেন্স অথরিটির সাথে আইবাসের ইভ্যালুয়েশন প্ল্যানকে সেন্টার পয়েন্টে রাখবো। যাতে ফাইনান্সিয়াল অর্গানাইজেশনগুলো নন ফাইনান্সিয়াল বা রাজস্ব খাতের বাইরের যে প্রতিষ্ঠানগুলো আছে সেগুলোর সঙ্গে যখন লেনদেন করবে তখন তাদেরকে স্ট্যান্ডার্ড মেইনটেইন করতে হবে।
ডাক বিভাগ অত্যন্ত পুরনো একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং এর একাউন্টিং স্ট্রাকচার ম্যানুয়াল। এই প্রতিষ্ঠানকে আইবাসের মাধ্যমে ডিজিটাল স্ট্রাকচার্ড করতে হবে। এ বিষয়ে ডাক বিভাগ অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাথে পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে প্রয়োজনে প্রশিক্ষণের আয়োজন করবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
ফয়েজ তৈয়্যব আরও বলেন, আইবাস প্লাস প্লাসের মতো যে কারিগরি স্থাপনাগুলো আছে সেগুলোকে সিআইই (ক্রিটিকাল ইনফরমেশন ইনফ্রাস্ট্রাকচার) হিসেবে ঘোষণা করা উচিত। এটি হয়ে গেলে স্থাপনাগুলো সাইবার সেফটি অর্ডিন্যান্সের আওতায় কিছু প্রটেকশন পাবে। এর পাশাপাশি আমরা একটা ড্যাশবোর্ড করতে পারি যাতে রিয়েল টাইম ট্রানজেকশন দেখা যাবে, একাউন্টিংয়ের কেপিআইগুলো দেখা যাবে যার মাধ্যমে সাকসেস রেটগুলো দেখতে পারবো।
উল্লেখ্য, আইবাস++ সিস্টেমে নির্মিত এই মডিউলটি ডাক বিভাগের ৭২টি প্রধান ডাকঘরের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় কোষাগারের সঙ্গে অর্থ উত্তোলন, জমা ও লেনদেন কার্যক্রমকে সম্পূর্ণরূপে ডিজিটাল ও স্বয়ংক্রিয় করবে। এই মডিউলের কার্যকর বাস্তবায়নের ফলে সরকারি হিসাব ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা, সময়ানুবর্তিতা ও নির্ভুলতা নিশ্চিত হবে। মডিউলটি সরকারের গর্ভনমেন্ট ইন্টিগ্রেটেড ফাইন্যান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম (জিআইএফএমআইএস) এবং ট্রেজারি সিঙ্গেল একাউন্ট কাঠামো বাস্তবায়নের গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি।
অর্থ বিভাগের সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদারের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (বাজেট ১) বিলকিস জাহান রিমি, অতিরিক্ত সচিব (বাজেট ও সামষ্টিক অর্থনীতি) সিরাজুন নূর চৌধুরী, হিসাব মহানিয়ন্ত্রক এস এম রেজভী, ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এস এম শাহাবুদ্দিনসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫
গত ১ জুলাই আগারগাঁওয়ের ডাক ভবনে আইবাস++ সিস্টেমে ডাক অধিদপ্তরের বিজনেস প্রসেস অনুযায়ী প্রস্তুতকৃত মডিউল ‘সাপ্লাই অফ ফান্ডস অ্যান্ড আদার রেমিট্যান্স ট্রানজাকশানস অফ বাংলাদেশ পোস্ট’ বিষয়ক কর্মশালা উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এ সময় বলেন, আইবাসের সবগুলো মডিউলকে যদি আমরা এক জায়গায় এনে একটা সুপার অ্যাপ করতে পারি তাহলে তা আরো কার্যকর হবে। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন কোম্পানিগুলোকে আইবাসের মাধ্যমে একোমোডেট করতে চাই। আমরা ডিজিটাল ট্রান্সফর্মেশন মাস্টারপ্ল্যান কিংবা ডেটা গভর্নেন্স অথরিটির সাথে আইবাসের ইভ্যালুয়েশন প্ল্যানকে সেন্টার পয়েন্টে রাখবো। যাতে ফাইনান্সিয়াল অর্গানাইজেশনগুলো নন ফাইনান্সিয়াল বা রাজস্ব খাতের বাইরের যে প্রতিষ্ঠানগুলো আছে সেগুলোর সঙ্গে যখন লেনদেন করবে তখন তাদেরকে স্ট্যান্ডার্ড মেইনটেইন করতে হবে।
ডাক বিভাগ অত্যন্ত পুরনো একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং এর একাউন্টিং স্ট্রাকচার ম্যানুয়াল। এই প্রতিষ্ঠানকে আইবাসের মাধ্যমে ডিজিটাল স্ট্রাকচার্ড করতে হবে। এ বিষয়ে ডাক বিভাগ অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাথে পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে প্রয়োজনে প্রশিক্ষণের আয়োজন করবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
ফয়েজ তৈয়্যব আরও বলেন, আইবাস প্লাস প্লাসের মতো যে কারিগরি স্থাপনাগুলো আছে সেগুলোকে সিআইই (ক্রিটিকাল ইনফরমেশন ইনফ্রাস্ট্রাকচার) হিসেবে ঘোষণা করা উচিত। এটি হয়ে গেলে স্থাপনাগুলো সাইবার সেফটি অর্ডিন্যান্সের আওতায় কিছু প্রটেকশন পাবে। এর পাশাপাশি আমরা একটা ড্যাশবোর্ড করতে পারি যাতে রিয়েল টাইম ট্রানজেকশন দেখা যাবে, একাউন্টিংয়ের কেপিআইগুলো দেখা যাবে যার মাধ্যমে সাকসেস রেটগুলো দেখতে পারবো।
উল্লেখ্য, আইবাস++ সিস্টেমে নির্মিত এই মডিউলটি ডাক বিভাগের ৭২টি প্রধান ডাকঘরের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় কোষাগারের সঙ্গে অর্থ উত্তোলন, জমা ও লেনদেন কার্যক্রমকে সম্পূর্ণরূপে ডিজিটাল ও স্বয়ংক্রিয় করবে। এই মডিউলের কার্যকর বাস্তবায়নের ফলে সরকারি হিসাব ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা, সময়ানুবর্তিতা ও নির্ভুলতা নিশ্চিত হবে। মডিউলটি সরকারের গর্ভনমেন্ট ইন্টিগ্রেটেড ফাইন্যান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম (জিআইএফএমআইএস) এবং ট্রেজারি সিঙ্গেল একাউন্ট কাঠামো বাস্তবায়নের গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি।
অর্থ বিভাগের সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদারের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (বাজেট ১) বিলকিস জাহান রিমি, অতিরিক্ত সচিব (বাজেট ও সামষ্টিক অর্থনীতি) সিরাজুন নূর চৌধুরী, হিসাব মহানিয়ন্ত্রক এস এম রেজভী, ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এস এম শাহাবুদ্দিনসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।