ই-কমার্স সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো এখন থেকে বছরে সর্বোচ্চ ১০ হাজার ডলার বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় করতে পারবে। নতুন এই সুযোগ পাবে কেবল ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) সদস্যরা। এজন্য ই-ক্যাবের সুপারিশ এর প্রয়োজন হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ এক প্রজ্ঞাপনে ব্যাংকগুলোকে এই নির্দেশনা দেয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এখন থেকে বাৎসরিক এই কোটার মধ্যে থেকে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের মনোনীত কর্মকর্তার নামে অনধিক দুই হাজার মার্কিন ডলারের আন্তর্জাতিক ক্রেডিট ও প্রিপেইড কার্ড ইস্যু করা যাবে। কার্ডের বৈদেশিক মুদ্রার ব্যয়সীমা হবে ১০ হাজার মার্কিন ডলার। অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকগুলো বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন বিধিবিধান, কর কর্তন, জমা ও ই-ক্যাবের সুপারিশসহ বিষয়গুলো বিবেচনা করে উক্ত সুবিধা প্রদান করতে পারবে।
ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সার বলেন, ই-ক্যাব সদস্যদের অনেক দিনের দাবী ছিল এটা। একজন ই-কমার্স উদ্যোক্তার ডিজিটাল মার্কেটিংসহ নানা কাজে বৈদেশিক ব্যয়ের প্রয়োজন হয়। মার্কেটপ্লেস ও ডিজিটাল মার্কেটিং সেবায় নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানের জন্য এই সীমা যথেষ্ঠ নয়। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের এই সিদ্ধান্তকে আমরা স্বাগত জানাই।
সোমবার, ০৩ মে ২০২১
ই-কমার্স সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো এখন থেকে বছরে সর্বোচ্চ ১০ হাজার ডলার বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় করতে পারবে। নতুন এই সুযোগ পাবে কেবল ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) সদস্যরা। এজন্য ই-ক্যাবের সুপারিশ এর প্রয়োজন হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ এক প্রজ্ঞাপনে ব্যাংকগুলোকে এই নির্দেশনা দেয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এখন থেকে বাৎসরিক এই কোটার মধ্যে থেকে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের মনোনীত কর্মকর্তার নামে অনধিক দুই হাজার মার্কিন ডলারের আন্তর্জাতিক ক্রেডিট ও প্রিপেইড কার্ড ইস্যু করা যাবে। কার্ডের বৈদেশিক মুদ্রার ব্যয়সীমা হবে ১০ হাজার মার্কিন ডলার। অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকগুলো বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন বিধিবিধান, কর কর্তন, জমা ও ই-ক্যাবের সুপারিশসহ বিষয়গুলো বিবেচনা করে উক্ত সুবিধা প্রদান করতে পারবে।
ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সার বলেন, ই-ক্যাব সদস্যদের অনেক দিনের দাবী ছিল এটা। একজন ই-কমার্স উদ্যোক্তার ডিজিটাল মার্কেটিংসহ নানা কাজে বৈদেশিক ব্যয়ের প্রয়োজন হয়। মার্কেটপ্লেস ও ডিজিটাল মার্কেটিং সেবায় নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানের জন্য এই সীমা যথেষ্ঠ নয়। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের এই সিদ্ধান্তকে আমরা স্বাগত জানাই।